শিরোনাম :
Logo শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদল Logo আমরণ অনশনে বসেছেন হাবিপ্রবি শিক্ষার্থী কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবি Logo শেরপুরে ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্সের ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৫ লক্ষ টাকার চেক প্রদান Logo পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালো ৬ বছরের শিশু জিদান Logo কুয়েট শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংহতি জানিয়ে নোবিপ্রবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ। Logo ড. ইউনূসের নামে দুদকের মামলা বাতিল Logo কৃষিবিদদের বৈষম্য নিরসনে ৫ দফা দাবি প্রদান রাবি শিক্ষার্থীদের Logo বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের ‘রেড নোটিশ’ জারি Logo শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনার পরও অনশনে অনড় কুয়েট শিক্ষার্থীরা Logo জাল ভিসা নিয়ে সতর্ক থাকার পরামর্শ দূতাবাসের

ডায়াবেটিস হলেও মিষ্টি জাতীয় ফল খাওয়া যাবে, তবে…

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:১১:৫২ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৪৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ডায়াবেটিস হলে মিষ্টি জাতীয় ফল খাওয়া যাবে না। আমরা সাধারণত এই ধারণার সাথেই পরিচিত।
তবে এমন কথা প্রচলিত থাকলেও কথাটা একেবারেই ভুল।

আসলেই মিষ্টি জিনিসটা পুরোটাই কার্বোহাইড্রেট। কিছু ফল আছে যেগুলোতে বেশি কার্বহাইড্রেট থাকে। রক্তের সুগার লেভেল তখনই বাড়বে যখন আপনি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের চেয়ে বেশি কার্ব খাবেন। আর সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে ফল থেকে প্রাপ্ত মোট কার্বের পরিমাণ যেন ১৫ গ্রামের বেশি না হয়।

সুতরাং ফল খাওয়ার সময় ফলে কি পরিমাণ কার্ব আছে, তার উপরই নির্ভর করছে সেই ফল আপনি কতটুকু খেতে পারবেন। আপনি যদি এমন ফল খান যাতে কার্বের পরিমাণ কম থাকে, তাহলে সুবিধা হলো বেশি ফল আপনি বেশি খেতে পারছেন এবং অন্য দিকে বেশি করে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে পারবেন।

যাই হোক, লো-কার্ব বা হাই-কার্ব ফল কোন ব্যাপার না। যতক্ষণ না আপনি ১৫ গ্রামের বেশি কার্ব খাচ্ছেন ততক্ষণ রক্তে সুগার লেভেল একই থাকবে। সেক্ষেত্রে ফল খেতে কোন সমস্যা হবে না।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদল

ডায়াবেটিস হলেও মিষ্টি জাতীয় ফল খাওয়া যাবে, তবে…

আপডেট সময় : ১২:১১:৫২ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ডায়াবেটিস হলে মিষ্টি জাতীয় ফল খাওয়া যাবে না। আমরা সাধারণত এই ধারণার সাথেই পরিচিত।
তবে এমন কথা প্রচলিত থাকলেও কথাটা একেবারেই ভুল।

আসলেই মিষ্টি জিনিসটা পুরোটাই কার্বোহাইড্রেট। কিছু ফল আছে যেগুলোতে বেশি কার্বহাইড্রেট থাকে। রক্তের সুগার লেভেল তখনই বাড়বে যখন আপনি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের চেয়ে বেশি কার্ব খাবেন। আর সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে ফল থেকে প্রাপ্ত মোট কার্বের পরিমাণ যেন ১৫ গ্রামের বেশি না হয়।

সুতরাং ফল খাওয়ার সময় ফলে কি পরিমাণ কার্ব আছে, তার উপরই নির্ভর করছে সেই ফল আপনি কতটুকু খেতে পারবেন। আপনি যদি এমন ফল খান যাতে কার্বের পরিমাণ কম থাকে, তাহলে সুবিধা হলো বেশি ফল আপনি বেশি খেতে পারছেন এবং অন্য দিকে বেশি করে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে পারবেন।

যাই হোক, লো-কার্ব বা হাই-কার্ব ফল কোন ব্যাপার না। যতক্ষণ না আপনি ১৫ গ্রামের বেশি কার্ব খাচ্ছেন ততক্ষণ রক্তে সুগার লেভেল একই থাকবে। সেক্ষেত্রে ফল খেতে কোন সমস্যা হবে না।