শিরোনাম :

চসিকের ৪১ ওয়ার্ডের ৩৬১ স্থানে কোরবানির পশু জবাই !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:১৫:২৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৪৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) নগরীর ৪১ ওয়ার্ডের ৩৬১ জায়গায় কোরবানির পশু জবাই করতে দেবে। নির্ধারিত এসব স্থানে ইসলামী বিধান মতে পশু জবাই করতে হুজুর, মাংস কাটার জন্য কসাই, কোরবানিদাতাদের বসার জন্য চেয়ার, রোদ-বৃষ্টি থেকে বাঁচতে শামিয়ানার ব্যবস্থা করা হবে।

গতকাল বিকেলে নগর ভবনের কেবি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানান চসিক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- চসিকের প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি শৈবাল দাশ সুমন, মেয়রের একান্ত সচিব মনজুরুল ইসলাম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান ছিদ্দিকী প্রমুখ।

সিটি মেয়র বলেন, ৪১ ওয়ার্ডে চসিকের নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই ছাড়া রাস্তার ওপর কিংবা উন্মুক্ত স্থানে জবাই করা যাবে না। তবে কোরবানিদাতাদের বাসা-বাড়ির আঙিনায় জায়গা থাকলে পশু জবাই করতে পারবেন।
তিনি বলেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ কাজ শুরু করা হবে বেলা ১১টায়। সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে নগরীর সব কোরবানি বর্জ্য অপসারণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ জন্য চার হাজার পরিচ্ছন্নকর্মী, ছোট-বড় আড়াইশ’ গাড়ি নিয়োজিত থাকবে। বিকেল তিনটা থেকে বর্জ্য অপসারণ কাজ পরিদর্শন করবেন চসিক কর্মকর্তারা। খোলা হবে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ। কোরবানির দিন রাত ১০টার পর নগরীর কোথাও কোরবানির পশুর বর্জ্য পড়ে থাকতে দেখলে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (০৩১-৬৩০৭৩৯, ৬৩৩৬৪৯, ০১৭১২২৫২৬১৫, ০১৬৭৫২১৮৪৮৫, ০১৭১৫৬৭৬৭৭০), চসিকের হান্টিং নাম্বার (১৬১০৪) বা অ্যাপসের মাধ্যমে জানাতে পারবেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সংবাদপত্রের মানোন্নয়নে হচ্ছে টাস্কফোর্স

চসিকের ৪১ ওয়ার্ডের ৩৬১ স্থানে কোরবানির পশু জবাই !

আপডেট সময় : ০১:১৫:২৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক) নগরীর ৪১ ওয়ার্ডের ৩৬১ জায়গায় কোরবানির পশু জবাই করতে দেবে। নির্ধারিত এসব স্থানে ইসলামী বিধান মতে পশু জবাই করতে হুজুর, মাংস কাটার জন্য কসাই, কোরবানিদাতাদের বসার জন্য চেয়ার, রোদ-বৃষ্টি থেকে বাঁচতে শামিয়ানার ব্যবস্থা করা হবে।

গতকাল বিকেলে নগর ভবনের কেবি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানান চসিক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- চসিকের প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটির সভাপতি শৈবাল দাশ সুমন, মেয়রের একান্ত সচিব মনজুরুল ইসলাম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শফিকুল মান্নান ছিদ্দিকী প্রমুখ।

সিটি মেয়র বলেন, ৪১ ওয়ার্ডে চসিকের নির্ধারিত স্থানে পশু জবাই ছাড়া রাস্তার ওপর কিংবা উন্মুক্ত স্থানে জবাই করা যাবে না। তবে কোরবানিদাতাদের বাসা-বাড়ির আঙিনায় জায়গা থাকলে পশু জবাই করতে পারবেন।
তিনি বলেন, কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণ কাজ শুরু করা হবে বেলা ১১টায়। সন্ধ্যা ছয়টার মধ্যে নগরীর সব কোরবানি বর্জ্য অপসারণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ জন্য চার হাজার পরিচ্ছন্নকর্মী, ছোট-বড় আড়াইশ’ গাড়ি নিয়োজিত থাকবে। বিকেল তিনটা থেকে বর্জ্য অপসারণ কাজ পরিদর্শন করবেন চসিক কর্মকর্তারা। খোলা হবে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ। কোরবানির দিন রাত ১০টার পর নগরীর কোথাও কোরবানির পশুর বর্জ্য পড়ে থাকতে দেখলে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ (০৩১-৬৩০৭৩৯, ৬৩৩৬৪৯, ০১৭১২২৫২৬১৫, ০১৬৭৫২১৮৪৮৫, ০১৭১৫৬৭৬৭৭০), চসিকের হান্টিং নাম্বার (১৬১০৪) বা অ্যাপসের মাধ্যমে জানাতে পারবেন।