বুট বিক্রি করে সংসার চলে কচুয়ার ফারুকের

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৯:০৪:২৫ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫
  • ৭৪৮ বার পড়া হয়েছে

বুট বিক্রি করে সংসার চলে কচুয়ার ফারুকের

মো: মাসুদ রানা (কচুয়া)

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বুট বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন উত্তর পালাখাল  গ্রামের মৃত. আইয়ুব আলীর ছেলে ফারুক হোসেন। প্রায় ২ বছর ধরে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত  বুট বিক্রি করেন তিনি। ফারুক হোসেনের স্ত্রী ও ২ ছেলে রয়েছে।

ফারুক হোসেন এক সময়  সবজি বিক্রি করে সংসার চালাতেন। কিন্তু পরিবারের অস্বচ্ছলতার কারনে শুরু হয় বুট বিক্রি। প্রতিদিন কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিংবা বাজারে গিয়ে বুট বিক্রি করে থাকেন। প্রতিদিন গড়ে তিনি ১ হাজার থেকে ১২শ টাকার বুট বিক্রি করেন। এতে তার আয় হয় ৪ থেকে ৫ শ টাকা। এভাবে প্রতিনিয়ত চলছে তার সংসার। তবে ব্যবসাটিকে বৃহত্তর আকারে বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।
স্থানীয়রা জানান, ফারুক হোসেনের বুট বানানো অনেক স্বাদের। প্রতিদিন আমরা তার বানানো বুট খেতে আসি। তাছাড়া অনেক মানুষ তার নিজ হাতে বানানো বুট খেয়ে প্রশংসা করছেন।

বুট বিক্রেতা ফারুক হোসেন বলেন, পূর্বে আমি সবজি বিক্রি করে সংসার চালাতে হতো, কিন্তু পরিবারের অস্বচ্ছলতার কারনে এখন বিভিন্ন স্থানে গিয়ে বুট বিক্রি করে থাকি। এতে যে টাকা আয়, তাতে আমার পরিবার চলে। ব্যবসাটিকে  আরো বৃদ্ধি করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করছি

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বুট বিক্রি করে সংসার চলে কচুয়ার ফারুকের

আপডেট সময় : ০৯:০৪:২৫ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫

মো: মাসুদ রানা (কচুয়া)

চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার বিভিন্ন স্থানে বুট বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন উত্তর পালাখাল  গ্রামের মৃত. আইয়ুব আলীর ছেলে ফারুক হোসেন। প্রায় ২ বছর ধরে সকাল ১০টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত  বুট বিক্রি করেন তিনি। ফারুক হোসেনের স্ত্রী ও ২ ছেলে রয়েছে।

ফারুক হোসেন এক সময়  সবজি বিক্রি করে সংসার চালাতেন। কিন্তু পরিবারের অস্বচ্ছলতার কারনে শুরু হয় বুট বিক্রি। প্রতিদিন কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিংবা বাজারে গিয়ে বুট বিক্রি করে থাকেন। প্রতিদিন গড়ে তিনি ১ হাজার থেকে ১২শ টাকার বুট বিক্রি করেন। এতে তার আয় হয় ৪ থেকে ৫ শ টাকা। এভাবে প্রতিনিয়ত চলছে তার সংসার। তবে ব্যবসাটিকে বৃহত্তর আকারে বৃদ্ধি করতে সহযোগিতা চেয়েছেন তিনি।
স্থানীয়রা জানান, ফারুক হোসেনের বুট বানানো অনেক স্বাদের। প্রতিদিন আমরা তার বানানো বুট খেতে আসি। তাছাড়া অনেক মানুষ তার নিজ হাতে বানানো বুট খেয়ে প্রশংসা করছেন।

বুট বিক্রেতা ফারুক হোসেন বলেন, পূর্বে আমি সবজি বিক্রি করে সংসার চালাতে হতো, কিন্তু পরিবারের অস্বচ্ছলতার কারনে এখন বিভিন্ন স্থানে গিয়ে বুট বিক্রি করে থাকি। এতে যে টাকা আয়, তাতে আমার পরিবার চলে। ব্যবসাটিকে  আরো বৃদ্ধি করতে সকলের সহযোগিতা কামনা করছি