শিরোনাম :
Logo তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে কচুয়ায় কৃষকদের চলচ্চিত্র প্রদর্শনী Logo ভারতের সঙ্গে আকাশ ও স্থল সীমান্ত বন্ধের ঘোষণা পাকিস্তানের Logo পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফর স্থগিত Logo অসুস্থ শ্রমিককে হুইল চেয়ার উপহার দিলো ইয়ুথ ফোরাম ও চর্যাপদ একাডেমি Logo পাকিস্তান জঙ্গিরাষ্ট্র, পাক সেনাপ্রধান লাদেনের মতোই সন্ত্রাসবাদী, বিস্ফোরক প্রাক্তন মার্কিন সেনাকর্তা Logo ‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন বিষয়ক ক্যাম্পেইন’ – ল অ্যাওয়ারনেস এন্ড এনালাইটেন্ড সোসাইটি Logo শিক্ষার্থীদের ভাবনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ Logo জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী অ্যালামনাসদের রুয়া’র নির্বাচন বর্জন Logo মুখোমুখি অবস্থানে ভারত-পাকিস্তান, ভারতীয় নৌবাহিনীর মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা Logo কাশ্মীরে হামলার পর তুমুল উত্তেজনার মধ্যেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ঘোষণা পাকিস্তানের

গবেষণা ও নতুন উদ্ভাবন টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:০৪:৫৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০১৭
  • ৭৪৪ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

গবেষণা ও নতুন নতুন উদ্ভাবন টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত। হরাইজন-২০২০ ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সর্ববৃহৎ গবেষণা কর্মসূচি- যার আওতায় বাংলাদেশ ও বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে যৌথ গবেষণাকর্মের সুযোগ রয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার মেট্রোপলিটন চেম্বার্স অব কমার্স আয়োজিত হরাইজন ২০২০: অপরচুনিটিস ফর বাংলাদেশ শীর্ষক সেমিনারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ কথা বলেন।

স্পিকার বলেন, হরাইজন-২০২০ এর কর্মসূচি ২০১৪ সাল থেকে শুরু হয়েছে যা ২০২০ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশের ১৫টি যৌথ গবেষণাকর্ম ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন কর্তৃক গৃহীত হয়েছে।

তিনি বলেন, আগামী দিনগুলোতে আরো গবেষণা করার সুযোগ রয়েছে এবং যৌথ উদ্যোগের এই গবেষণাকর্ম একটি নতুন পদক্ষেপ যা থেকে আরো অনেক শেখার সুযোগ রয়েছে।

শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, জলবায়ুর পরিবর্তন ও বাংলাদেশের উপকূলবর্তী এলাকায় লবণাক্ততার প্রভাব মোকাবিলায় আমাদের দেশের কৃষিকে এগিয়ে নিতে কৃষি খাতে গবেষণা ও নতুন নতুন উদ্ভাবন নিয়ে কাজ করতে হবে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এ ধরনের গবেষণা দেশের জন্য সুফল বয়ে আনবে। এ ছাড়া সামাজিক ও শিল্প খাতের বিভিন্ন বিষয়ে এ গবেষণা হতে পারে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সমসাময়িক বিষয়গুলোর মধ্যে জনমিতি, তথ্যপ্রযুক্তি, পরিবেশসম্মত জ্বালানি, ওষুধ শিল্প, ব্লু-ইকনমি, সফটওয়ার শিল্প প্রভৃতি খাতে যৌথ গবেষণাকর্মের সুযোগ রয়েছে। তিনি এ সুযোগ কাজে লাগাতে বাংলাদেশের গবেষক ও উদ্ভাবকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

তিনি আরো বলেন, মেট্রোপলিটন চেম্বার্স অব কমার্স বাংলাদেশের বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনায় স্বণামধন্য প্রতিষ্ঠান। এ ধরনের মহতী উদ্যোগ গ্রহণের জন্য তিনি মেট্রোপলিটন চেম্বার্স অব কমার্সকে ধন্যবাদ জানান।

মেট্রোপলিটন চেম্বারের সভাপতি নিহাদ কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আনোয়ার হোসেন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের হেড অব ডেলিগেশন পিয়েরো মায়াদুন প্রমুখ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে কচুয়ায় কৃষকদের চলচ্চিত্র প্রদর্শনী

গবেষণা ও নতুন উদ্ভাবন টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত !

আপডেট সময় : ১২:০৪:৫৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৯ জুলাই ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

গবেষণা ও নতুন নতুন উদ্ভাবন টেকসই উন্নয়নের পূর্বশর্ত। হরাইজন-২০২০ ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের সর্ববৃহৎ গবেষণা কর্মসূচি- যার আওতায় বাংলাদেশ ও বিদেশি বিশেষজ্ঞদের সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে যৌথ গবেষণাকর্মের সুযোগ রয়েছে।

গতকাল মঙ্গলবার মেট্রোপলিটন চেম্বার্স অব কমার্স আয়োজিত হরাইজন ২০২০: অপরচুনিটিস ফর বাংলাদেশ শীর্ষক সেমিনারের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী এ কথা বলেন।

স্পিকার বলেন, হরাইজন-২০২০ এর কর্মসূচি ২০১৪ সাল থেকে শুরু হয়েছে যা ২০২০ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। ইতিমধ্যে বাংলাদেশের ১৫টি যৌথ গবেষণাকর্ম ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন কর্তৃক গৃহীত হয়েছে।

তিনি বলেন, আগামী দিনগুলোতে আরো গবেষণা করার সুযোগ রয়েছে এবং যৌথ উদ্যোগের এই গবেষণাকর্ম একটি নতুন পদক্ষেপ যা থেকে আরো অনেক শেখার সুযোগ রয়েছে।

শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, জলবায়ুর পরিবর্তন ও বাংলাদেশের উপকূলবর্তী এলাকায় লবণাক্ততার প্রভাব মোকাবিলায় আমাদের দেশের কৃষিকে এগিয়ে নিতে কৃষি খাতে গবেষণা ও নতুন নতুন উদ্ভাবন নিয়ে কাজ করতে হবে। খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এ ধরনের গবেষণা দেশের জন্য সুফল বয়ে আনবে। এ ছাড়া সামাজিক ও শিল্প খাতের বিভিন্ন বিষয়ে এ গবেষণা হতে পারে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশের সমসাময়িক বিষয়গুলোর মধ্যে জনমিতি, তথ্যপ্রযুক্তি, পরিবেশসম্মত জ্বালানি, ওষুধ শিল্প, ব্লু-ইকনমি, সফটওয়ার শিল্প প্রভৃতি খাতে যৌথ গবেষণাকর্মের সুযোগ রয়েছে। তিনি এ সুযোগ কাজে লাগাতে বাংলাদেশের গবেষক ও উদ্ভাবকদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

তিনি আরো বলেন, মেট্রোপলিটন চেম্বার্স অব কমার্স বাংলাদেশের বাণিজ্যিক কার্যক্রম পরিচালনায় স্বণামধন্য প্রতিষ্ঠান। এ ধরনের মহতী উদ্যোগ গ্রহণের জন্য তিনি মেট্রোপলিটন চেম্বার্স অব কমার্সকে ধন্যবাদ জানান।

মেট্রোপলিটন চেম্বারের সভাপতি নিহাদ কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আনোয়ার হোসেন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের হেড অব ডেলিগেশন পিয়েরো মায়াদুন প্রমুখ।