যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সমাবেশ ভণ্ডুলের ষড়যন্ত্র !

  • আপডেট সময় : ১২:৪৫:৪০ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৫০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

নিউইয়র্ক সিটির জ্যাকসন হাইটসে ১৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে হাজির ছিলেন বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী। কিন্তু সমাবেশের মাঝ পর্যায়ে গণ্ডগোল বাঁধান সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ।

দলীয় নির্দেশে দুই বছর আগে সাজ্জাদকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। সমাবেশ স্থলে প্রবেশ করেই যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের কাছে সাজ্জাদ জানতে চান, কেন তাকে দায়িত্ব পালনের সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। কেন তিনি থাকতেও কেন আরেকজনকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পরিচয় দেয়া হচ্ছে।

সাবেক সাধারণ সম্পাদকই নন, তার নেতৃত্বে ক্ষুব্ধ একদল কর্মী-সমর্থক সমাবেশে হামলা চালায়। সাজ্জাদের সমর্থকরা প্রথমে উপস্থিত অন্য নেতা-কর্মীদের সাথে বাক-বিতণ্ডায় লিপ্ত হন। এক পর্যায়ে তারা তুমুল ধাক্কা-ধাক্কিতে লিপ্ত হন। চেয়ার ছুড়ে মারার ঘটনাও ঘটে। মুহূর্তে সবকিছু লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। অবস্থা বেগতিক দেখে রেস্টুরেন্টের মালিক পক্ষ পুলিশকে ফোন করেন। সঙ্গে সঙ্গ ডজনখানেক পুলিশ এসে সমাবেশে হামলাকারিদের তাড়িয়ে দেয় এবং অন্যদেরকে পার্টি হলে সমাবেশ শুরুর অনুমতি দেয়।

সাজ্জাদের সমর্থকরা অনুষ্ঠানের ব্যানারও খুলে ফেলেছিল। সেটি আবার টানানো হয় এবং ঘণ্টাখানেক পর সমাবেশ যথারীতি শুরু হয়।

 

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সমাবেশ ভণ্ডুলের ষড়যন্ত্র !

আপডেট সময় : ১২:৪৫:৪০ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

নিউইয়র্ক সিটির জ্যাকসন হাইটসে ১৭ এপ্রিল সন্ধ্যায় ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে হাজির ছিলেন বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী। কিন্তু সমাবেশের মাঝ পর্যায়ে গণ্ডগোল বাঁধান সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ।

দলীয় নির্দেশে দুই বছর আগে সাজ্জাদকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। সমাবেশ স্থলে প্রবেশ করেই যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের কাছে সাজ্জাদ জানতে চান, কেন তাকে দায়িত্ব পালনের সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। কেন তিনি থাকতেও কেন আরেকজনকে ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে পরিচয় দেয়া হচ্ছে।

সাবেক সাধারণ সম্পাদকই নন, তার নেতৃত্বে ক্ষুব্ধ একদল কর্মী-সমর্থক সমাবেশে হামলা চালায়। সাজ্জাদের সমর্থকরা প্রথমে উপস্থিত অন্য নেতা-কর্মীদের সাথে বাক-বিতণ্ডায় লিপ্ত হন। এক পর্যায়ে তারা তুমুল ধাক্কা-ধাক্কিতে লিপ্ত হন। চেয়ার ছুড়ে মারার ঘটনাও ঘটে। মুহূর্তে সবকিছু লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। অবস্থা বেগতিক দেখে রেস্টুরেন্টের মালিক পক্ষ পুলিশকে ফোন করেন। সঙ্গে সঙ্গ ডজনখানেক পুলিশ এসে সমাবেশে হামলাকারিদের তাড়িয়ে দেয় এবং অন্যদেরকে পার্টি হলে সমাবেশ শুরুর অনুমতি দেয়।

সাজ্জাদের সমর্থকরা অনুষ্ঠানের ব্যানারও খুলে ফেলেছিল। সেটি আবার টানানো হয় এবং ঘণ্টাখানেক পর সমাবেশ যথারীতি শুরু হয়।