সিটিং সার্ভিস বন্ধে মালিক-শ্রমিক খুশি: কাদের !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:২৫:৫৬ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৪৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

সিটিং সার্ভিস বন্ধ হওয়ায় মালিক ও শ্রমিকপক্ষ উভয়ই খুশি বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গতকাল বুধবার সকালে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে বেশি ভাড়া নেয়া, লাইসেন্সবিহীন চালক ও মিটারবিহীন সিএনজিচালিত আটোরিকশার বিরুদ্ধে বিআরটিএ পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কার্যক্রমের পরিদর্শনে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, রাজধানীতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের কৌশল বন্ধ করতেই সিটিং সার্ভিস বন্ধ করা হয়েছে। বাস মালিকদের সরকারের নির্ধারণ করা ভাড়াই নিতে হবে। আর কেউ যদি তা অমান্য করেন তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সিটিং সার্ভিস বন্ধ হলে ভাড়া কমবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ভাড়া যেটা আছে সেটাই নেবে। তবে অতিরিক্ত ভাড়া যেন না নিতে পারে সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।

সড়ক পরিবহন আইন সম্পর্কে তিনি বলেন, মন্ত্রিসভায় সড়ক পরিবহন আইনটি নিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা আলোচনা করে একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কিন্তু সংসদে যে এটিই পাস হবে তা বলা যাচ্ছে না। আইনটি নিয়ে আমরা স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলবো। এছাড়া আইনটিতে অনেক সংযোজন ও বিয়োজন করা হতে পারে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সিটিং সার্ভিস বন্ধে মালিক-শ্রমিক খুশি: কাদের !

আপডেট সময় : ১২:২৫:৫৬ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

সিটিং সার্ভিস বন্ধ হওয়ায় মালিক ও শ্রমিকপক্ষ উভয়ই খুশি বলে মন্তব্য করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। গতকাল বুধবার সকালে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে বেশি ভাড়া নেয়া, লাইসেন্সবিহীন চালক ও মিটারবিহীন সিএনজিচালিত আটোরিকশার বিরুদ্ধে বিআরটিএ পরিচালিত মোবাইল কোর্ট কার্যক্রমের পরিদর্শনে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, রাজধানীতে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের কৌশল বন্ধ করতেই সিটিং সার্ভিস বন্ধ করা হয়েছে। বাস মালিকদের সরকারের নির্ধারণ করা ভাড়াই নিতে হবে। আর কেউ যদি তা অমান্য করেন তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

সিটিং সার্ভিস বন্ধ হলে ভাড়া কমবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ভাড়া যেটা আছে সেটাই নেবে। তবে অতিরিক্ত ভাড়া যেন না নিতে পারে সে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে।

সড়ক পরিবহন আইন সম্পর্কে তিনি বলেন, মন্ত্রিসভায় সড়ক পরিবহন আইনটি নিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা আলোচনা করে একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। কিন্তু সংসদে যে এটিই পাস হবে তা বলা যাচ্ছে না। আইনটি নিয়ে আমরা স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে কথা বলবো। এছাড়া আইনটিতে অনেক সংযোজন ও বিয়োজন করা হতে পারে।