করাচি-চট্টগ্রাম রুট চালু হওয়ায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৮:০১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
  • ৭২০ বার পড়া হয়েছে

আমদানি পণ্যের কনটেইনার পর্যাপ্ত হলে করাচি-চট্টগ্রাম রুটে ভবিষ্যতে নিয়মিত জাহাজ পরিচালনা করতে মালিকরা আগ্রহী। ইতিপূর্বে পাকিস্তানের সঙ্গে সিঙ্গাপুর ও কলম্বো বন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশের পণ্য আমদানি-রপ্তানি হতো।

নতুন রুট চালু হওয়ায় বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হলো। এতে সাশ্রয়ী ব্যয় ও সময়ে উভয় দেশের আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যে নতুনভাবে গতিশীলতা সৃষ্টি হবে।

আজ মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রামের সাংবাদিকদের সাথে সংবাদ সম্মেলনে বন্দরের চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।

বন্দর চেয়ারম্যান বলেন, করাচি বন্দর থেকে লাইনার সার্ভিসের মাধ্যমে প্রথমবার গত ১১ নভেম্বর এইচআর শিপিং লাইনের অধীনে একটি জাহাজে ৩২৮ কনটেইনার নিয়ে চট্টগ্রাম আসে।

১২ নভেম্বর কনটেইনার খালাস করে চট্টগ্রাম ত্যাগ করে। জাহাজটি মূলত দুবাইয়ের জেবল আলী বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে করাচি বন্দর হয়ে চট্টগ্রাম আসে।

তিনি বলেন, গত তিন মাসে চট্টগ্রাম বন্দরে ৮ লাখ ৩০ হাজার ৫৮২ টিইইউ’স কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে। যা বিগত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৭৬ হাজার ৯৮৬ টিইইউ’স বেশি, প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বন্দরের সদস্য মো. হাবিবুর রহমান, শহীদুল আলম, কমডোর এম ফজলার রহমান প্রমুখ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

করাচি-চট্টগ্রাম রুট চালু হওয়ায় নতুন দিগন্ত উন্মোচন

আপডেট সময় : ০৫:৩৮:০১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪

আমদানি পণ্যের কনটেইনার পর্যাপ্ত হলে করাচি-চট্টগ্রাম রুটে ভবিষ্যতে নিয়মিত জাহাজ পরিচালনা করতে মালিকরা আগ্রহী। ইতিপূর্বে পাকিস্তানের সঙ্গে সিঙ্গাপুর ও কলম্বো বন্দরের মাধ্যমে বাংলাদেশের পণ্য আমদানি-রপ্তানি হতো।

নতুন রুট চালু হওয়ায় বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হলো। এতে সাশ্রয়ী ব্যয় ও সময়ে উভয় দেশের আমদানি রপ্তানি বাণিজ্যে নতুনভাবে গতিশীলতা সৃষ্টি হবে।

আজ মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে চট্টগ্রামের সাংবাদিকদের সাথে সংবাদ সম্মেলনে বন্দরের চেয়ারম্যান এসব কথা বলেন।

বন্দর চেয়ারম্যান বলেন, করাচি বন্দর থেকে লাইনার সার্ভিসের মাধ্যমে প্রথমবার গত ১১ নভেম্বর এইচআর শিপিং লাইনের অধীনে একটি জাহাজে ৩২৮ কনটেইনার নিয়ে চট্টগ্রাম আসে।

১২ নভেম্বর কনটেইনার খালাস করে চট্টগ্রাম ত্যাগ করে। জাহাজটি মূলত দুবাইয়ের জেবল আলী বন্দর থেকে যাত্রা শুরু করে করাচি বন্দর হয়ে চট্টগ্রাম আসে।

তিনি বলেন, গত তিন মাসে চট্টগ্রাম বন্দরে ৮ লাখ ৩০ হাজার ৫৮২ টিইইউ’স কনটেইনার হ্যান্ডলিং হয়েছে। যা বিগত বছরের একই সময়ের চেয়ে ৭৬ হাজার ৯৮৬ টিইইউ’স বেশি, প্রবৃদ্ধি ১০ দশমিক ২২ শতাংশ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বন্দরের সদস্য মো. হাবিবুর রহমান, শহীদুল আলম, কমডোর এম ফজলার রহমান প্রমুখ।