সোমবার | ৮ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo কয়রায় জামায়াত নেতা আবুল কালাম আজাদের নির্বাচনী  গণসংযোগ Logo ইবিতে প্রশাসনের কমিটি থেকে পদত্যাগ বিএনপিপন্থী ৩ শিক্ষকের Logo খালেদা জিয়ার আশু সুস্থতা প্রত্যাশায় কয়রায় বিএনপির দোয়া মাহফিল Logo পলাশবাড়ীতে বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল ও শিক্ষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত  Logo পলাশবাড়ীতে ছাত্রলীগ কর্মীর চাইনিজ কুড়ালের আঘাতে জামায়াত নেতা আহত Logo মিয়ানমারে পাচারকালে বিপুল পরিমাণ সিমেন্টসহ ৮ জন পাচারকারী আটক Logo নোবিপ্রবিতে শিবিরের ‘রান ফর ইউনিটি’ কর্মসূচি Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ভোমরায় বিশাল মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo খালেদা জিয়ার জন্য জার্মানি থেকে ভাড়া করা এয়ার অ্যাম্বুলেন্স পাঠাচ্ছে কাতার Logo জীবননগর প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন সভাপতি মানিক, সম্পাদক রিপন

মা-ছেলে জোড়া খুনের সঠিক বিচার দেখতে চায় প্রবাসী মেয়ে

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:১৮:৪১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪
  • ৭৭১ বার পড়া হয়েছে

মা-ভাইয়ের জোড়া খুনে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও সঠিক তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে নিহত ফরিদা বেগমের মেয়ে লন্ডন প্রবাসী আনফা বেগম ইসলাম।

মঙ্গলবার দুপুরে পৌর হাছন নগর এলাকার বাস ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে মা ও ভাইয়ের হত্যার সঠিক বিচারের দাবি জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে নিহত ফরিদ বেগমের বড় মেয়ে লন্ডন প্রবাসী আনফা বেগম ইসলাম জানান, যারা নির্মমভাবে এই হত্যাকাণ্ডটি ঘটিয়েছে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে অতিদ্রুত বিচারের ব্যবস্থা করা হোক। সন্দেহভাজন প্রধান আসামি ফয়সাল এখনও পলাতক রয়েছে।তাকে গ্রেপ্তার করে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের খুঁজে বের করে মা ও ভাই হত্যার সঠিক বিচার দেখতে চান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন আনফা বেগম ইসলামের মামাতো ভাই সজিব আহমদ। এছাড়াও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, এই ঘটনায় চলতি মাসের ২ তারিখে নিহতের মেয়ে আনফা বেগম ইসলাম বাদী হয়ে সুনামগঞ্জ সদর থানায় মামলা করেছেন। মামলায় তাদের বাসায় ভাড়াটে থাকা নিহত ফরিদা বেগমের খালাতো বোন নার্গিস বেগম ও তার দুই ছেলেকে আসামি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে নার্গিস বেগমের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়াও আরও তিন থেকে চারজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, নিহত ফরিদা বেগম, তার ছেলে এবং তাদের দু:সম্পর্কের বোনের পরিবার একই বাসায় থাকতেন। সোমবার (২৯ অক্টোবর) ভোর রাতের কোন এক সময় এই ঘটনা ঘটে। সকালে গৃহকর্মী কাজে এসে রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে প্রতিবেশী ও পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার দিন খালাতো বোনকে অজ্ঞান অবস্থায় পাওয়া গেলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।কিন্তু ওই দিন তার ছেলেরা পলাতক ছিল।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কয়রায় জামায়াত নেতা আবুল কালাম আজাদের নির্বাচনী  গণসংযোগ

মা-ছেলে জোড়া খুনের সঠিক বিচার দেখতে চায় প্রবাসী মেয়ে

আপডেট সময় : ০৭:১৮:৪১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪

মা-ভাইয়ের জোড়া খুনে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও সঠিক তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে নিহত ফরিদা বেগমের মেয়ে লন্ডন প্রবাসী আনফা বেগম ইসলাম।

মঙ্গলবার দুপুরে পৌর হাছন নগর এলাকার বাস ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে মা ও ভাইয়ের হত্যার সঠিক বিচারের দাবি জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে নিহত ফরিদ বেগমের বড় মেয়ে লন্ডন প্রবাসী আনফা বেগম ইসলাম জানান, যারা নির্মমভাবে এই হত্যাকাণ্ডটি ঘটিয়েছে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে অতিদ্রুত বিচারের ব্যবস্থা করা হোক। সন্দেহভাজন প্রধান আসামি ফয়সাল এখনও পলাতক রয়েছে।তাকে গ্রেপ্তার করে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের খুঁজে বের করে মা ও ভাই হত্যার সঠিক বিচার দেখতে চান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন আনফা বেগম ইসলামের মামাতো ভাই সজিব আহমদ। এছাড়াও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, এই ঘটনায় চলতি মাসের ২ তারিখে নিহতের মেয়ে আনফা বেগম ইসলাম বাদী হয়ে সুনামগঞ্জ সদর থানায় মামলা করেছেন। মামলায় তাদের বাসায় ভাড়াটে থাকা নিহত ফরিদা বেগমের খালাতো বোন নার্গিস বেগম ও তার দুই ছেলেকে আসামি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে নার্গিস বেগমের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়াও আরও তিন থেকে চারজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, নিহত ফরিদা বেগম, তার ছেলে এবং তাদের দু:সম্পর্কের বোনের পরিবার একই বাসায় থাকতেন। সোমবার (২৯ অক্টোবর) ভোর রাতের কোন এক সময় এই ঘটনা ঘটে। সকালে গৃহকর্মী কাজে এসে রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে প্রতিবেশী ও পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার দিন খালাতো বোনকে অজ্ঞান অবস্থায় পাওয়া গেলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।কিন্তু ওই দিন তার ছেলেরা পলাতক ছিল।