শিরোনাম :
Logo  ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার Logo ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ Logo সুন্দরবনে বন বিভাগের পৃথক অভিযানে ৫ জেলে আটক  ৩টা নৌকা, জাল, বিষের বোতল সহ মাছ জব্দ  Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত 

মা-ছেলে জোড়া খুনের সঠিক বিচার দেখতে চায় প্রবাসী মেয়ে

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:১৮:৪১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪
  • ৭৬০ বার পড়া হয়েছে

মা-ভাইয়ের জোড়া খুনে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও সঠিক তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে নিহত ফরিদা বেগমের মেয়ে লন্ডন প্রবাসী আনফা বেগম ইসলাম।

মঙ্গলবার দুপুরে পৌর হাছন নগর এলাকার বাস ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে মা ও ভাইয়ের হত্যার সঠিক বিচারের দাবি জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে নিহত ফরিদ বেগমের বড় মেয়ে লন্ডন প্রবাসী আনফা বেগম ইসলাম জানান, যারা নির্মমভাবে এই হত্যাকাণ্ডটি ঘটিয়েছে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে অতিদ্রুত বিচারের ব্যবস্থা করা হোক। সন্দেহভাজন প্রধান আসামি ফয়সাল এখনও পলাতক রয়েছে।তাকে গ্রেপ্তার করে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের খুঁজে বের করে মা ও ভাই হত্যার সঠিক বিচার দেখতে চান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন আনফা বেগম ইসলামের মামাতো ভাই সজিব আহমদ। এছাড়াও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, এই ঘটনায় চলতি মাসের ২ তারিখে নিহতের মেয়ে আনফা বেগম ইসলাম বাদী হয়ে সুনামগঞ্জ সদর থানায় মামলা করেছেন। মামলায় তাদের বাসায় ভাড়াটে থাকা নিহত ফরিদা বেগমের খালাতো বোন নার্গিস বেগম ও তার দুই ছেলেকে আসামি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে নার্গিস বেগমের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়াও আরও তিন থেকে চারজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, নিহত ফরিদা বেগম, তার ছেলে এবং তাদের দু:সম্পর্কের বোনের পরিবার একই বাসায় থাকতেন। সোমবার (২৯ অক্টোবর) ভোর রাতের কোন এক সময় এই ঘটনা ঘটে। সকালে গৃহকর্মী কাজে এসে রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে প্রতিবেশী ও পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার দিন খালাতো বোনকে অজ্ঞান অবস্থায় পাওয়া গেলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।কিন্তু ওই দিন তার ছেলেরা পলাতক ছিল।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

 ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার

মা-ছেলে জোড়া খুনের সঠিক বিচার দেখতে চায় প্রবাসী মেয়ে

আপডেট সময় : ০৭:১৮:৪১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪

মা-ভাইয়ের জোড়া খুনে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও সঠিক তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছে নিহত ফরিদা বেগমের মেয়ে লন্ডন প্রবাসী আনফা বেগম ইসলাম।

মঙ্গলবার দুপুরে পৌর হাছন নগর এলাকার বাস ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে মা ও ভাইয়ের হত্যার সঠিক বিচারের দাবি জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে নিহত ফরিদ বেগমের বড় মেয়ে লন্ডন প্রবাসী আনফা বেগম ইসলাম জানান, যারা নির্মমভাবে এই হত্যাকাণ্ডটি ঘটিয়েছে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে অতিদ্রুত বিচারের ব্যবস্থা করা হোক। সন্দেহভাজন প্রধান আসামি ফয়সাল এখনও পলাতক রয়েছে।তাকে গ্রেপ্তার করে সঠিক তদন্তের মাধ্যমে জড়িতদের খুঁজে বের করে মা ও ভাই হত্যার সঠিক বিচার দেখতে চান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন আনফা বেগম ইসলামের মামাতো ভাই সজিব আহমদ। এছাড়াও অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, এই ঘটনায় চলতি মাসের ২ তারিখে নিহতের মেয়ে আনফা বেগম ইসলাম বাদী হয়ে সুনামগঞ্জ সদর থানায় মামলা করেছেন। মামলায় তাদের বাসায় ভাড়াটে থাকা নিহত ফরিদা বেগমের খালাতো বোন নার্গিস বেগম ও তার দুই ছেলেকে আসামি করা হয়েছে। ইতিমধ্যে নার্গিস বেগমের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া ছেলেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়াও আরও তিন থেকে চারজনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, নিহত ফরিদা বেগম, তার ছেলে এবং তাদের দু:সম্পর্কের বোনের পরিবার একই বাসায় থাকতেন। সোমবার (২৯ অক্টোবর) ভোর রাতের কোন এক সময় এই ঘটনা ঘটে। সকালে গৃহকর্মী কাজে এসে রক্তাক্ত মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে প্রতিবেশী ও পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনার দিন খালাতো বোনকে অজ্ঞান অবস্থায় পাওয়া গেলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।কিন্তু ওই দিন তার ছেলেরা পলাতক ছিল।