সমন্বয়ক পরিচয়ে বাস ভাঙচুর, অভিযোগ পরিবহন মালিকদের

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:০৬:৫৩ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ৭২৬ বার পড়া হয়েছে

শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ৫টি বাস ভাঙচুর ও ৫ লাখ টাকা দাবির অভিযোগ তুলেছেন মিরপুর সুপার লিংক পরিবহনের মালিকরা। ঘটনাটি আগারগাঁওয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। আর এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীদের একটি মোটরসাইকেলের ইন্ডিকেটর লাইট ভাঙায়। পরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে সেনাবাহিনীর টহল দল।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে একটি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে মিরপুর-নিউমার্কেট রুটের মিরপুর সুপার লিংক পরিবহনের ৫টি বাস আটক করে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বাস মালিকদের অভিযোগ, দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেলের ইন্ডিকেটর লাইট ভেঙে গেলে ক্ষতিপূরণ হিসাবে পাঁচ লাখ টাকা দাবি করেন শিক্ষার্থীরা।

এ সময় বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে পাঁচটি বাসে ভাঙচুরের চালায় শিক্ষার্থীরা। বাস মালিকদের দাবি, ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিচয়ে ভাঙা হয়েছে গাড়ি। হামলা হয়েছে মালিকদের উপরও।

যদিও সমন্বয়ক পরিচয়ে গাড়ি ভাঙার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি, দুর্ঘটনার সময় উত্তেজিত ছাত্র-জনতা ভাঙচুর চালিয়েছে।

পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর টহল দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তাদের হস্তক্ষেপে আটকে রাখা বাসগুলো ছেড়ে দেয় শিক্ষার্থীরা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সমন্বয়ক পরিচয়ে বাস ভাঙচুর, অভিযোগ পরিবহন মালিকদের

আপডেট সময় : ০৮:০৬:৫৩ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ৫টি বাস ভাঙচুর ও ৫ লাখ টাকা দাবির অভিযোগ তুলেছেন মিরপুর সুপার লিংক পরিবহনের মালিকরা। ঘটনাটি আগারগাঁওয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। আর এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয় দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীদের একটি মোটরসাইকেলের ইন্ডিকেটর লাইট ভাঙায়। পরে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে সেনাবাহিনীর টহল দল।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে একটি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে মিরপুর-নিউমার্কেট রুটের মিরপুর সুপার লিংক পরিবহনের ৫টি বাস আটক করে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। বাস মালিকদের অভিযোগ, দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেলের ইন্ডিকেটর লাইট ভেঙে গেলে ক্ষতিপূরণ হিসাবে পাঁচ লাখ টাকা দাবি করেন শিক্ষার্থীরা।

এ সময় বাকবিতণ্ডার এক পর্যায়ে পাঁচটি বাসে ভাঙচুরের চালায় শিক্ষার্থীরা। বাস মালিকদের দাবি, ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক পরিচয়ে ভাঙা হয়েছে গাড়ি। হামলা হয়েছে মালিকদের উপরও।

যদিও সমন্বয়ক পরিচয়ে গাড়ি ভাঙার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবি, দুর্ঘটনার সময় উত্তেজিত ছাত্র-জনতা ভাঙচুর চালিয়েছে।

পরবর্তীতে সেনাবাহিনীর টহল দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তাদের হস্তক্ষেপে আটকে রাখা বাসগুলো ছেড়ে দেয় শিক্ষার্থীরা।