মুজিবনগরে পুকুরে বিষ প্রয়োগ, লক্ষাদিক টাকার মাছ নিধন

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:৫১:১৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৮ আগস্ট ২০২৪
  • ৭২৭ বার পড়া হয়েছে

মুজিবনগর উপজেলার  আনন্দবাসে পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে লক্ষাধিক টাকার মাছ মেরে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার (২৭শে আগস্ট) দিবাগত রাতে মুজিবনগর উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের আনন্দবাস গ্রামে বাগোয়ান ইউনিয়ন পরিষদের পিছনে শাহীন উদ্দীন শাহিনের পুকুরে এ ঘটনা ঘটে।

বর্তমানে এই পুকুর টি মনিরুল ইসলাম এবং ফারুক হোসেন এর কাছে লিজ দেওয়া রয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে লিজ গ্রহীতা মনিরুল ইসলাম বলেন, আমি ও আমার ব্যবসায়িক পার্টনার ২ বিঘা ৫ কাটা জায়গার পুকুরটি আনন্দবাস গ্রামের শাহীন উদ্দীন শাহীনের কাছে থেকে ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকায় লিজ নিয়ে মাছ চাষ করছি। কে বা কাহারা শত্রুতা করে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত্রে পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে। এতে পুকুরের সমস্ত মাছ মারা গেছে। বিষ প্রয়োগের ফলে প্রায় আমাদের ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে।

তিনি আরো বলেন,গত পাঁচ মাস আগে পুকুরে দেশীয় বিভিন্ন জাতের মাছের চারা ছেড়েছি। এতে আমার প্রায় ১ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। এছাড়াও মাছের খাবার কেনা এবং রক্ষণাবেক্ষণা আনুমানিক ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। কিছু দিনের মধ্যেই মাছগুলো বাজারে বিক্রির উপযোগী হয়ে উঠতো।

এ বিষয়ে তিনি থানায় একটি অভিযোগ করবেন বলে জানান।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মুজিবনগরে পুকুরে বিষ প্রয়োগ, লক্ষাদিক টাকার মাছ নিধন

আপডেট সময় : ০৮:৫১:১৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৮ আগস্ট ২০২৪

মুজিবনগর উপজেলার  আনন্দবাসে পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে লক্ষাধিক টাকার মাছ মেরে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল মঙ্গলবার (২৭শে আগস্ট) দিবাগত রাতে মুজিবনগর উপজেলার বাগোয়ান ইউনিয়নের আনন্দবাস গ্রামে বাগোয়ান ইউনিয়ন পরিষদের পিছনে শাহীন উদ্দীন শাহিনের পুকুরে এ ঘটনা ঘটে।

বর্তমানে এই পুকুর টি মনিরুল ইসলাম এবং ফারুক হোসেন এর কাছে লিজ দেওয়া রয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে লিজ গ্রহীতা মনিরুল ইসলাম বলেন, আমি ও আমার ব্যবসায়িক পার্টনার ২ বিঘা ৫ কাটা জায়গার পুকুরটি আনন্দবাস গ্রামের শাহীন উদ্দীন শাহীনের কাছে থেকে ১ লক্ষ ৬০ হাজার টাকায় লিজ নিয়ে মাছ চাষ করছি। কে বা কাহারা শত্রুতা করে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত্রে পুকুরে বিষ প্রয়োগ করে। এতে পুকুরের সমস্ত মাছ মারা গেছে। বিষ প্রয়োগের ফলে প্রায় আমাদের ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার ক্ষতি হয়েছে।

তিনি আরো বলেন,গত পাঁচ মাস আগে পুকুরে দেশীয় বিভিন্ন জাতের মাছের চারা ছেড়েছি। এতে আমার প্রায় ১ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। এছাড়াও মাছের খাবার কেনা এবং রক্ষণাবেক্ষণা আনুমানিক ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। কিছু দিনের মধ্যেই মাছগুলো বাজারে বিক্রির উপযোগী হয়ে উঠতো।

এ বিষয়ে তিনি থানায় একটি অভিযোগ করবেন বলে জানান।