1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
কোথাও অবনতি, কোথাও উন্নতি | Nilkontho
২০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শুক্রবার | ৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
শনিবার খাগড়াছড়ি-রাঙ্গামাটি পরিদর্শনে যাচ্ছে সরকারের উচ্চপর্যায়ের দল মোংলা বন্দরে নিলাম হচ্ছে আমদানি করা ৪০ গাড়ি তিন পার্বত্য জেলার সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সীমান্তে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ ঠেকাল বিজিবি হাবিপ্রবিতে নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে ভিসি নিয়োগের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন ১৪৯ রানে অলআউট বাংলাদেশ হাতজোড় করে বৌমাকে কি অনুরোধ করেছিলেন অমিতাভ? ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে শেখ হাসিনা: সেলিমা রহমান আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না: প্রধান উপদেষ্টা ঢাবির হলে হত্যা: ৬ শিক্ষার্থীর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী খাগড়াছড়িতেও ১৪৪ ধারা জারি সারাদেশে হওয়া অনেক মামলাই গ্রহণযোগ্য নয়: উপদেষ্টা নাহিদ আখাউড়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় নারী-শিশুসহ আটক ৩ ওয়েস্ট নাইল ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ইসরায়েলে মৃত ৭০ রাশিয়ার যুদ্ধে নিহত স্বেচ্ছাসেবকদের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৭০,০০০ ‘জাবি শিক্ষার্থী শামীম মোল্লা হত্যা নিয়ে ছাত্রদলের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে’ তিব্বতের ধর্মগুরু দলাই লামার পথে শেখ হাসিনা মহাকাশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে কিভাবে ভোট দেবেন সুনিতারা? দর্শনায় গলায় ফাঁস দিয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা ভ্যাপসা গরম ও লোডশেডিংয়ে অতিষ্ঠ জনজীবন

কোথাও অবনতি, কোথাও উন্নতি

  • প্রকাশের সময় : মঙ্গলবার, ২৭ আগস্ট, ২০২৪

লক্ষ্মীপুর ও নোয়াখালীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। ফেনীতে পরিস্থিতি উন্নতির দিকে হলেও বন্যার পানি সরছে ধীরগতিতে। এই তিন জেলায় বন্যাকবলিত প্রত্যন্ত এলাকাগুলোয় সুপেয় পানি ও খাবারের সংকট দেখা দিয়েছে। নৌযানের অভাবে স্বেচ্ছাসেবীরা ত্রাণসামগ্রী পৌঁছাতে পারছেন না।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত রোববার সকাল ৯টা থেকে গতকাল সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত লক্ষ্মীপুর জেলায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। অন্যদিকে নোয়াখালী থেকে রহমতখালী খাল হয়ে বন্যার পানি ঢুকছে লক্ষ্মীপুরে। এতে পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। জেলার প্রায় সাত লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। দুর্গত এলাকার প্রায় ২৩ হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছে। অন্যদের মধ্যে অধিকাংশ মানুষ কষ্ট করে বাড়িঘরেই রয়েছে। দুর্গম এলাকায় ত্রাণ পৌঁছাতে পর্যাপ্ত নৌকার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক সুরাইয়া জাহান প্রথম আলোকে বলেন, জেলায় বর্তমানে ৭ লাখ ২০ হাজার মানুষ পানিবন্দী রয়েছে। আশ্রয়কেন্দ্রে ২৩ হাজার ৪০৪ জন মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এখন পর্যন্ত ৯ হাজার ৯৪৩ প্যাকেট শুকনা খাবার বিতরণ করা হয়েছে।

উজান থেকে আসা পানির চাপ বাড়তে থাকার পাশাপাশি নতুন করে বৃষ্টির ফলে নোয়াখালীর সার্বিক বন্যা পরিস্থিতিরও অবনতি হয়েছে। জেলার নয়টি উপজেলার মধ্যে আটটিতেই বন্যার পানি বেড়েছে। পরিস্থিতি বেশি খারাপ হয়েছে সেনবাগ, বেগমগঞ্জ, সদর, সোনাইমুড়ী ও চাটখিল উপজেলায়। এসব উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকাগুলোয় সরকারি-বেসরকারি ত্রাণ পৌঁছানো যাচ্ছে না বলে জানা গেছে।

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার কেশারপাড় ইউনিয়নে বন্যার পানিতে ডুবে মো. আবদুর রহমান (২) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় বন্যায় পাঁচজনের মৃত্যু হলো।

নোয়াখালী জেলা আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক মো. রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, রোববার সকাল নয়টা থেকে গতকাল সোমবার সকাল নয়টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় মাইজদীতে ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের প্রভাবে আগামী ২৪ ঘণ্টায়ও বৃষ্টি হতে পারে। এতে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতির আশঙ্কা রয়েছে।

সেনবাগ উপজেলার উত্তর কাদরা গ্রামের ওছমান গণি প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের বাড়ির কাছে কাদরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পাশের একটি মাদ্রাসায় ৫০০ বন্যার্ত মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। এত দিন চাঁদা তুলে তাদের দুই বেলা খাবার দিয়েছেন। আর খাবার দেওয়ার মতো টাকাও তাঁদের কাছে নেই। ওই এলাকায় দ্রুত ত্রাণসামগ্রীর ব্যবস্থা করা প্রয়োজন বলে জানান তিনি।

বন্যা ও বৃষ্টির পানির চাপে গতকাল সকালে ধসে পড়েছে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর স্লুইসগেট (রেগুলেটর)। পানি উন্নয়ন বোর্ড, নোয়াখালী কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী আমির ফয়সাল প্রথম আলোকে বলেন, উজান থেকে ধেয়ে আসা পানি ও অতিবৃষ্টির চাপ নিতে না পারার কারণে স্লুইসগেটটি ভেঙে গেছে বলে প্রাথমিকভাবে তাঁরা ধারণা করছেন। এর ফলে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম, নাঙ্গলকোট, ফেনী সদর, দাগনভূঞা, সোনাগাজীর একাংশ এবং নোয়াখালীর সেনবাগ ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার একাংশে জমে থাকা বন্যার পানি দ্রুত নামতে পারবে। পাশাপাশি সাগরে যখন বেশি জোয়ার হবে, তখন লোনা পানিতে আশপাশের এলাকা প্লাবিত হতে পারে।

এবার বন্যায় পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ হয়েছে ফেনীতে। এখানকার ছাগলনাইয়া, ফুলগাজী, পরশুরাম, ফেনী সদর, দাগনভূঞা ও সোনাগাজী—এ ছয় উপজেলা পুরোপুরি বন্যাকবলিত।

স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, পানি কমছে ধীরে ধীরে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ছয়টি উপজেলার প্রত্যন্ত ও দুর্গম গ্রামগুলোয় পানি ও খাবারের সংকট রয়েছে। বিশেষ করে কহুয়া, মুহুরী ও সিলোনিয়া নদী–লাগোয়া গ্রামগুলোয় ঢুকতেই পারছেন না স্বেচ্ছাসেবকেরা। ভারী বর্ষণ ও ভারত থেকে আসা ঢলে এ তিন নদীর পানি গত কয়েক দিন বিপৎসীমার অনেক ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। গ্রামগুলোর দোতলা ভবন পর্যন্ত ডুবে গেছে।

চট্টগ্রাম থেকে ত্রাণ নিয়ে গতকাল ফেনী গিয়েছিলেন একদল স্বেচ্ছাসেবক। তাঁদের একজন নাফিজ উদ্দিন জানান, তাঁরা ২০০ প্যাকেট শুকনা খাবার নিয়ে গেছেন। কিন্তু নৌকা না পাওয়ায় দুর্গম গ্রামে যেতে পারেননি। তাই হেঁটে যত দূর যেতে পেরেছেন, সেখানেই ত্রাণ বিতরণ করেছেন।

গতকাল সকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুহুরী সেতুতে দাঁড়িয়ে ত্রাণবাহী ট্রাক থামানোর চেষ্টা করছিলেন লস্করহাটের শোয়াব মিয়া। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, পানি বেশি হওয়ায় তাঁদের গ্রামে কেউ ত্রাণ নিয়ে যায়নি। বিশুদ্ধ পানি আর খাবারের জন্য মানুষ হাহাকার করছে।

শোয়াব মিয়া জানান, গত বুধবার বিকেলে পানিতে তলিয়ে যায় পুরো গ্রাম। আটকে পড়ে শ খানেক মানুষ। ছোট দোতলা একটি ভবনের ছাদে তাঁরা ১৮ জন আশ্রয় নেন। গত রোববার তিনিসহ গ্রামের আরও চারজন খাবারের খোঁজে বের হন। কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় মুড়ি, চিড়া, মোমবাতি, পানির ২০টি প্যাকেট নিয়ে গেছেন।

ফেনী সদর উপজেলার বালিগাঁও থেকে পাঁচজনের একটি দল ত্রাণের জন্য মহিপাল শহরে দুই দিন ঘুরেছেন। তাঁদের একজন আবদুল আল আজাদ প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের গ্রামে পানি অনেক বেশি ছিল। আশ্রয়কেন্দ্র থেকে কেউ বের হতে পারেননি। সেখানে ত্রাণ নিয়েও কেউ যাননি। পানি কমে যাওয়ার পর খাবার খুঁজতে তাঁরা বের হন।

সোনাগাজী উপজেলার মুহুরী রেগুলেটরের ৮ ও ১২ নম্বর গেটের দুটি দরজা উজানের পানির স্রোতে ভেঙে গেছে। আরও আটটি দরজা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে ঝুলছে। গতকাল দুপুরে পুলিশ মুহুরী প্রকল্প এলাকা থেকে অজ্ঞাতপরিচয় একজনের লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে গেছে।

বন্যায় জেলায় আট লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, দেড় লাখ মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৬২ হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার এবং ১ হাজার ৩০০ টন চাল দেওয়া হয়েছে।

পানি কমছে কুমিল্লা, চট্টগ্রামে

কুমিল্লায় গোমতী নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। সেই সঙ্গে বন্যাকবলিত এলাকাগুলো থেকেও একটু একটু করে পানি নামতে শুরু করেছে। তবে এখনো অনেক মানুষ পানিবন্দী হয়ে আছে। কুমিল্লার জেলা প্রশাসক খন্দকার মুশফিকুর রহিম জানান, যেখান থেকে যে তথ্য পাচ্ছেন সেভাবে বন্যাদুর্গতদের জন্য ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।

চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি, হাটহাজারী ও রাউজান উপজেলায়ও পানি কমেছে। ফটিকছড়ির আশ্রয়কেন্দ্রে আসা মানুষজন বাড়িতে ফিরে গেছে। তবে পানি জমে থাকায় হাটহাজারীর কয়েক শ মানুষ এখনো ঘরে ফিরতে পারেনি।

ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোজাম্মেল হক চৌধুরী গতকাল সন্ধ্যায় প্রথম আলোকে বলেন, তাঁর উপজেলায় সাড়ে সাত হাজার কাঁচা বসতঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে ৬০০ বসতঘর। সড়ক–মহাসড়কেরও ক্ষয়ক্ষতি হয়। রাউজানের ইউএনও অংগ্যজাই মারমা বলেন, তাঁর উপজেলায় বাড়িঘরের চেয়ে সড়কের ক্ষতি হয়েছে বেশি।

২৩ জন মারা গেছেন, ক্ষতিগ্রস্ত ৫৭ লাখের বেশি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের দুর্যোগসংক্রান্ত দৈনিক প্রতিবেদনে বলা হয়, ১১টি জেলায় ৭৪টি উপজেলা বন্যায় প্লাবিত। এখন পর্যন্ত ২৩ জন মারা যাওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে। এ ছাড়া মৌলভীবাজারে দুজন নিখোঁজ আছেন। মোট ১২ লাখ ৩৮ হাজার ৪৮টি পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৫৭ লাখ ১ হাজার ২০৪ জন। আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে ৩ হাজার ৮৩৪টি। এগুলোতে ৪ লাখ ৬৯ হাজার ৫২৩ জন মানুষকে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকারি-বেসরকারিসহ সব পর্যায় থেকে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত আছে। কুমিল্লা জিওসির তথ্য অনুযায়ী, সেনাবাহিনীর মাধ্যমে কুমিল্লা জেলার সব উপজেলায় সড়কপথে পর্যাপ্ত খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে। গতকাল ২০ হাজার প্যাকেট খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করার কথা ছিল। যার মধ্যে আট হাজার প্যাকেট হেলিকপ্টারের মাধ্যমে বিতরণের কথা।

ফেনীতে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য ফিল্ড হাসপাতাল প্রস্তুত করা হয়েছে। এখানে সেনাবাহিনী ও জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসকেরা সেবা দিচ্ছেন। পাশাপাশি স্থানীয় ক্লিনিক, হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বন্যার্তদের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

উপকূলীয় দ্বীপ ও নিচু এলাকা প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া সুস্পষ্ট লঘুচাপের কারণে প্রচুর মেঘ তৈরি হচ্ছে। মৌসুমি বায়ু দ্রুত শক্তি অর্জন করছে। ফেনী–কুমিল্লার পর এবার দেশের উপকূলের অন্য তিন এলাকা চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনায় ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ দেশের উপকূলীয় এলাকায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। এতে নদ–নদীর পানি বাড়তে পারে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, পায়রা ও মোংলা বন্দরকে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। লঘুচাপের প্রভাবে উপকূলীয় দ্বীপ ও নিচু এলাকায় জলোচ্ছ্বাস এবং নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হতে পারে।

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৩৬
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:০৬
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৪১
  • ১২:০১
  • ৪:২১
  • ৬:০৬
  • ৭:২০
  • ৫:৫২

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০