এন.আই.মিলন, দিনাজপুর প্রতিনিধি- দিনাজপুরের বীরগঞ্জের গোলাপগঞ্জ টু গড়োয়া রাস্তার প্রসস্তকরন কাজ চলছে নি¤œমানের ইট দিয়ে, কাজের ৩/৪ দিনের মাথায় ভাঙ্গন বিভিন্ন সময়ে জেলা প্রকৌশলীকে অভিযোগ দেওয়ার পরেও অজ্ঞাত কারনে নিরব।
বীরগঞ্জ উপজেলার বীরগঞ্জ টু গড়োয়া সড়কের গোলাপগঞ্জ হতে পলাশবাড়ীর ইউনিয়নের মদাতী এলাকা পযন্ত ৯ কিঃ মিঃ রাস্তার ২ ধারে ৩ ফিট করে ৬ ফিট প্রসস্তকরন ও ১৮ ফিট রাস্তা কার্পেটিং এর জন্য সরকার ২ টি প্যকেজে ৩ কোটি ১২ লক্ষ টাকার বরাদ্ধ দিয়েছে। ১টি প্যকেজে ৪ কিঃ মিঃ রাস্তার কাজ টেন্ডারের মাধ্যমে ঠাকুরগাও জেলার মের্সাস রেন্টু ট্রেডার্স এর মোঃ নুরুল ইসলাম ১ কোটি ৩২ লক্ষ টাকায় বরাদ্দ পায় এবং অপর ১টি প্যকেজে ৫ কিঃ মিঃ রাস্তার কাজ টেন্ডারের মাধ্যমে একই এলাকার মেসার্স বজলুর ট্রেডার্স এর মোঃ বজলুর রহমান ঠিকাদার ১ কোটি ৮০ লক্ষ টাকায় কাজগুলি পায়। যা আগামী ৩০ শে জুনের মধ্যে সমাপ্ত হবে বলে যানা গেছে। কিছুদিন পূর্বে কাজ গুলি শুরু করলেও খুড়িয়ে খুড়িয়ে চলায় অদ্যাবধী সমাপ্ত করতে পারেনী ঠিকাদারেরা।
৫ কিঃ মিঃ রাস্তার কাজের ঠিকাদার বজলুর রহমানের কাজ শুরু হতে ব্যপক অনিয়ম করলেও প্রশাসন নিরবে তা তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছে। এর মধ্যে নি¤œমানের ইট ও ব্যবহার করা ইট দিয়ে কাজ করার অভিযোগে মরিচা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য আমজাদ হোসেন অভিযোগ করে বারংবার কাজ বন্দ করে দিলেও ঠিকাদার নিজেকে সরকারী দলের লোক পরিচয় দিয়ে কাজ চালিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে, এবং ক্ষমতা দেখিয়ে রাস্তার কাজ করার ৩/৪ দিনের মধ্যে দেবে গিয়ে নি¤œমানের কাজের প্রমান মেলে।
অপরদিকে মরিচা ইউনিয়ন যুবলীগ সভাপতি মোঃ সফিউল আজম জানায়, নি¤œমানের ও ব্যবহার করা ইট দিয়ে কাজ করার অভিযোগ জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী খলিলুর রহমানকে মোবাইল ফোনে জানানোর পরেও তিনি দেখছি, দেখবো, সরজমিনে যাবো বলে কথা দিলেও অজ্ঞাত কারনে তিনি সরজমিনে না আসায় ক্ষভ প্রকাশ করেছেন।