ঝিনাইদহের সিমান্ত জীবনার মাঠের ব্রীজটি মরণ ফাঁদ

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৯:২৬:৩৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৭ জুন ২০১৮
  • ৭৪৮ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সাথে যোগোযোগের একটি গুরুত্বপুর্ন সড়ক বদরগঞ্জ বাজার থেকে বংকিরা স্কুল মোড় ভায়া জীবনা গ্রাম। এই সড়কে বৃটিশ আমলে নির্মিত ব্রীজটি ঝুকিপুর্ণ হওয়ায় ভেঙ্গে নতুন ভাবে নির্মান করা হয়েছে। আসাননগর-জীবনা মাঠের তেতুলতলা নামক স্থানে নবনির্মিত ব্রীজটি এক বছরও যায়নি। ৬/৭ মাসের মাথায় নতুন ব্রীজটির ঢালাই মাঝখান থেকে ভেঙ্গে পড়েছে। গত বছর চুয়াডাঙ্গা এলজিইডি ব্রীজটি নির্মান করে। নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে তৈরী করায় অল্পদিনেই ব্রীজটি ধব্সে পড়েছে বলে মনে করেন গ্রামবাসি। আসাননগর গ্রামের আরজ আলী জানান, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়েছে বৃটিশ আমলে নির্মিত ব্রীজটিই ভাল ছিল। সেটি ভেঙ্গে নতুন ভাবে করা ব্রীজটি বছর পার না হতেই মানুষের জন্য দুর্ভোগ ও মৃত্যু ঝুকির সৃষ্টি হয়েছে। বংকিরা গ্রামের সাবেক ইউপি মেম্বর শহিদুল ইসলাম মনসাত জানান, রাস্তার মাঝখানে ডাল রেখে ঝুকিপুর্ন হিসেবে নিশানা দেওয়া হয়েছে। তারপরও অহরহ দুর্ঘটনা ঘটছে। বিষয়টি নিয়ে চুয়াডাঙ্ো সদর উপজেলা প্রকৌশল অফিসে ফোন করা হলে তার ব্রীজটি ভেঙ্গে পড়ার কথা জানেন না বলে জানায়।

ট্যাগস :

ঝিনাইদহের সিমান্ত জীবনার মাঠের ব্রীজটি মরণ ফাঁদ

আপডেট সময় : ০৯:২৬:৩৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৭ জুন ২০১৮

স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সাথে যোগোযোগের একটি গুরুত্বপুর্ন সড়ক বদরগঞ্জ বাজার থেকে বংকিরা স্কুল মোড় ভায়া জীবনা গ্রাম। এই সড়কে বৃটিশ আমলে নির্মিত ব্রীজটি ঝুকিপুর্ণ হওয়ায় ভেঙ্গে নতুন ভাবে নির্মান করা হয়েছে। আসাননগর-জীবনা মাঠের তেতুলতলা নামক স্থানে নবনির্মিত ব্রীজটি এক বছরও যায়নি। ৬/৭ মাসের মাথায় নতুন ব্রীজটির ঢালাই মাঝখান থেকে ভেঙ্গে পড়েছে। গত বছর চুয়াডাঙ্গা এলজিইডি ব্রীজটি নির্মান করে। নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে তৈরী করায় অল্পদিনেই ব্রীজটি ধব্সে পড়েছে বলে মনে করেন গ্রামবাসি। আসাননগর গ্রামের আরজ আলী জানান, অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়েছে বৃটিশ আমলে নির্মিত ব্রীজটিই ভাল ছিল। সেটি ভেঙ্গে নতুন ভাবে করা ব্রীজটি বছর পার না হতেই মানুষের জন্য দুর্ভোগ ও মৃত্যু ঝুকির সৃষ্টি হয়েছে। বংকিরা গ্রামের সাবেক ইউপি মেম্বর শহিদুল ইসলাম মনসাত জানান, রাস্তার মাঝখানে ডাল রেখে ঝুকিপুর্ন হিসেবে নিশানা দেওয়া হয়েছে। তারপরও অহরহ দুর্ঘটনা ঘটছে। বিষয়টি নিয়ে চুয়াডাঙ্ো সদর উপজেলা প্রকৌশল অফিসে ফোন করা হলে তার ব্রীজটি ভেঙ্গে পড়ার কথা জানেন না বলে জানায়।