মেহেরপরে অবৈধ অস্ত্র ও বোমা মামলায় এক ব্যক্তির ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৮:০৯:৫৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১২ জুন ২০১৮
  • ৭৩৭ বার পড়া হয়েছে

মেহেরপুর প্রতিনিধি: অবৈধ অস্ত্র ও বোমা রাখার দায়ে রফিকুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার দুপুরে মেহেরপুর স্পেশাল ট্রাইবুনাল ৪র্থ আদালতের বিচারক মোঃ তাজুল ইসলাম এ রায় দেন। দন্ডিত রফিকুল ইসলাম মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার আড়পাড়া গ্রামের মাহাতাব বিশ্বাসের ছেলে। রফিকুল পূর্ব বাংলা কমিউনিটি পার্টি এমএল জনযুদ্ধের সদস্য ছিলেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৭ ডিসেম্বর গোপন সূত্রে খবর পেয়ে র‌্যাব ক্যাম্পের এস আই দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে র‌্যাবের একটি দল আড়পাড়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে ঐ সময়কার পূর্ব বাংলা কমিউনিটি পার্টির সদস্য আড়পাড়া গ্রামের মাহাতাব আলীর ছেলে রফিকুলকে আটক করে। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী রফিকুলের পানের বরজে মাটির নিচে পুতে রাখা অবস্থায় ১টি দেশী তৈরী সাটার গান ও ৩টি হাত বোমা উদ্ধার করে। ঐ ঘটনায় ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) এবং ১৯ (বি) ধারায় গাংনী থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। যার মামলা নং-৩। ৪৮৭/৭। এসটিসি নং-০৪/২০০৮। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার প্রাথমিক তদন্ত শেষ করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। মামলায় মোট ১১ জন সাক্ষি তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় আসামী রফিকুল ইসলাম দোষী প্রমানিত হওয়ায় কাবে ১০ বছরের কারাদন্ড প্রদান করেন। মামলায় রাষ্ট্র পক্ষে সহাকরী পাবলিক প্রসিকিউটর মীনা পাল এবং আসামী পক্ষে এ্যাড. আতাউল কৌশুলী ছিলেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মেহেরপরে অবৈধ অস্ত্র ও বোমা মামলায় এক ব্যক্তির ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড

আপডেট সময় : ০৮:০৯:৫৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১২ জুন ২০১৮

মেহেরপুর প্রতিনিধি: অবৈধ অস্ত্র ও বোমা রাখার দায়ে রফিকুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। সোমবার দুপুরে মেহেরপুর স্পেশাল ট্রাইবুনাল ৪র্থ আদালতের বিচারক মোঃ তাজুল ইসলাম এ রায় দেন। দন্ডিত রফিকুল ইসলাম মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার আড়পাড়া গ্রামের মাহাতাব বিশ্বাসের ছেলে। রফিকুল পূর্ব বাংলা কমিউনিটি পার্টি এমএল জনযুদ্ধের সদস্য ছিলেন।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৭ ডিসেম্বর গোপন সূত্রে খবর পেয়ে র‌্যাব ক্যাম্পের এস আই দেলোয়ার হোসেনের নেতৃত্বে র‌্যাবের একটি দল আড়পাড়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে ঐ সময়কার পূর্ব বাংলা কমিউনিটি পার্টির সদস্য আড়পাড়া গ্রামের মাহাতাব আলীর ছেলে রফিকুলকে আটক করে। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী রফিকুলের পানের বরজে মাটির নিচে পুতে রাখা অবস্থায় ১টি দেশী তৈরী সাটার গান ও ৩টি হাত বোমা উদ্ধার করে। ঐ ঘটনায় ১৮৭৮ সালের অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) এবং ১৯ (বি) ধারায় গাংনী থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। যার মামলা নং-৩। ৪৮৭/৭। এসটিসি নং-০৪/২০০৮। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার প্রাথমিক তদন্ত শেষ করে আদালতে চার্জশীট দাখিল করেন। মামলায় মোট ১১ জন সাক্ষি তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। মামলায় আসামী রফিকুল ইসলাম দোষী প্রমানিত হওয়ায় কাবে ১০ বছরের কারাদন্ড প্রদান করেন। মামলায় রাষ্ট্র পক্ষে সহাকরী পাবলিক প্রসিকিউটর মীনা পাল এবং আসামী পক্ষে এ্যাড. আতাউল কৌশুলী ছিলেন।