সোমবার | ১ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo নোবিপ্রবির আধুনিকায়নে ৩৩৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা, বীরগঞ্জ উপজেলায় অসহায়দের মাঝে খাবার বিতরণ Logo চাঁদপুরে যোগদানের প্রথম দিনেই সাংবাদিকদের সাথে নবাগত পুলিশ সুপারের মতবিনিময় Logo সদরপুরে গার্ডিয়ান এর এরিয়া অফিস উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে ১০ লাখ টাকার মৃত্যু দাবী চেক বিতরণ। Logo ৪৫তম বিসিএস-এ ক্যাডার বুটেক্সের ১৩ শিক্ষার্থী Logo হাবিপ্রবিতে মশার উপদ্রবে উদ্বিগ্ন শিক্ষার্থীরা, ভ্রুক্ষেপ নেই প্রশাসনের Logo জবিস্থ চুয়াডাঙ্গা ছাত্রকল্যাণের নেতৃত্বে সজিব ও তরিকুল Logo মেডিকেল বোর্ডের দেওয়া চিকিৎসা খালেদা জিয়া গ্রহণ করতে পারছেন : ডা. জাহিদ Logo কচুয়ায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন গণঅধিকার পরিষদ নেতা এনায়েত হাসিব

সিংড়ায় তিন শ্রমিকেই চলছে প্রকল্পের কাজ

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৭:০৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৩ মে ২০১৮
  • ৮২৫ বার পড়া হয়েছে
মোঃ সালমান হোসাইন, নাটোর জেলা সংবাদদাতাঃ নাটোরের সিংড়া উপজেলার তাজপুর ইউনিয়নের শহরবাড়ি গ্রামের গোরস্থান হতে মাটি ভরাট, কয়ড়াবাড়ি নজরুলের বাড়ি হতে মসজিদ পর্যন্ত এবং রাখালগাছায় সাবমার্সিবুল রাস্তার দু’ধারে মাটি ভরাট।
সরেজমিনে গিয়ে এই তিন প্রকল্পে কোন শ্রমিক পাওয়া যায়নি।
তবে কয়ড়াবাড়ি গ্রামে এক শ্রমিকের সাথে কথা বললে তিনি জানান, তারা তিন জন কাজ করেন। প্রতিদিন ২০০ টাকা হারে ১০ দিন পর পর টাকা তুলে মেম্বার দিয়ে যায়।
শহরবাড়ি গ্রামের ঠিকাদার শরিফুল ইসলাম শরিফ জানান, আমি ব্রিজের কাজ করেছি। ব্রিজের দু’ধারে ২০ ফিট মাটিসহ ভেকু দিয়ে নিজ তহবিল থেকে জনস্বার্থে মাটি দিয়েছি। এখানে কোন শ্রমিক কাজ করেনি।
প্রকল্পের সভাপতি ওয়ার্ড সদস্য আবু হানিফ। তিনি জানান, এখানে আমার হাত নেই।
ইউপি চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দিন জানান, কাজ চলমান রয়েছে, শ্রমিকরা ধান কাটায় ব্যস্ত।
এদিকে রাখালগাছায় হতে বজ্রাহার গ্রামে সংযোগ সড়কে মাটি কাটা হলেও তা ভেকু দিয়ে গ্রামবাসীর অর্থায়নে ভরাট করা হচ্ছে।
ট্যাগস :

নোবিপ্রবির আধুনিকায়নে ৩৩৪ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন

সিংড়ায় তিন শ্রমিকেই চলছে প্রকল্পের কাজ

আপডেট সময় : ০৮:৪৭:০৪ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৩ মে ২০১৮
মোঃ সালমান হোসাইন, নাটোর জেলা সংবাদদাতাঃ নাটোরের সিংড়া উপজেলার তাজপুর ইউনিয়নের শহরবাড়ি গ্রামের গোরস্থান হতে মাটি ভরাট, কয়ড়াবাড়ি নজরুলের বাড়ি হতে মসজিদ পর্যন্ত এবং রাখালগাছায় সাবমার্সিবুল রাস্তার দু’ধারে মাটি ভরাট।
সরেজমিনে গিয়ে এই তিন প্রকল্পে কোন শ্রমিক পাওয়া যায়নি।
তবে কয়ড়াবাড়ি গ্রামে এক শ্রমিকের সাথে কথা বললে তিনি জানান, তারা তিন জন কাজ করেন। প্রতিদিন ২০০ টাকা হারে ১০ দিন পর পর টাকা তুলে মেম্বার দিয়ে যায়।
শহরবাড়ি গ্রামের ঠিকাদার শরিফুল ইসলাম শরিফ জানান, আমি ব্রিজের কাজ করেছি। ব্রিজের দু’ধারে ২০ ফিট মাটিসহ ভেকু দিয়ে নিজ তহবিল থেকে জনস্বার্থে মাটি দিয়েছি। এখানে কোন শ্রমিক কাজ করেনি।
প্রকল্পের সভাপতি ওয়ার্ড সদস্য আবু হানিফ। তিনি জানান, এখানে আমার হাত নেই।
ইউপি চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দিন জানান, কাজ চলমান রয়েছে, শ্রমিকরা ধান কাটায় ব্যস্ত।
এদিকে রাখালগাছায় হতে বজ্রাহার গ্রামে সংযোগ সড়কে মাটি কাটা হলেও তা ভেকু দিয়ে গ্রামবাসীর অর্থায়নে ভরাট করা হচ্ছে।