শিরোনাম :
Logo রেজিস্ট্রারের কাছে অভিযোগ দিতে যেয়ে হেনস্তার শিকার জবি শিক্ষার্থী Logo ইবিতে রিপোর্টার্স ইউনিটির কমিটিতে নতুন নেতৃত্ব Logo অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি জিরো টলারেন্স ;বেরোবি উপাচার্য Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে পাবিপ্রবিতে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন Logo খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি নির্বাচন ২০২৫ এর কমিশন গঠন ও তফসিল ঘোষণা Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের অনশন Logo কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশন—ইবি শিক্ষার্থীদের একাত্মতা Logo জাবিতে “সংগ্রামের শত রঙ” নামে জুলাই-বিপ্লবের আলোকচিত্র প্রদর্শনী Logo শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদল Logo আমরণ অনশনে বসেছেন হাবিপ্রবি শিক্ষার্থী কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবি

ডায়াবেটিস হলেও মিষ্টি জাতীয় ফল খাওয়া যাবে, তবে…

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:১১:৫২ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৪৭ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

ডায়াবেটিস হলে মিষ্টি জাতীয় ফল খাওয়া যাবে না। আমরা সাধারণত এই ধারণার সাথেই পরিচিত।
তবে এমন কথা প্রচলিত থাকলেও কথাটা একেবারেই ভুল।

আসলেই মিষ্টি জিনিসটা পুরোটাই কার্বোহাইড্রেট। কিছু ফল আছে যেগুলোতে বেশি কার্বহাইড্রেট থাকে। রক্তের সুগার লেভেল তখনই বাড়বে যখন আপনি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের চেয়ে বেশি কার্ব খাবেন। আর সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে ফল থেকে প্রাপ্ত মোট কার্বের পরিমাণ যেন ১৫ গ্রামের বেশি না হয়।

সুতরাং ফল খাওয়ার সময় ফলে কি পরিমাণ কার্ব আছে, তার উপরই নির্ভর করছে সেই ফল আপনি কতটুকু খেতে পারবেন। আপনি যদি এমন ফল খান যাতে কার্বের পরিমাণ কম থাকে, তাহলে সুবিধা হলো বেশি ফল আপনি বেশি খেতে পারছেন এবং অন্য দিকে বেশি করে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে পারবেন।

যাই হোক, লো-কার্ব বা হাই-কার্ব ফল কোন ব্যাপার না। যতক্ষণ না আপনি ১৫ গ্রামের বেশি কার্ব খাচ্ছেন ততক্ষণ রক্তে সুগার লেভেল একই থাকবে। সেক্ষেত্রে ফল খেতে কোন সমস্যা হবে না।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রেজিস্ট্রারের কাছে অভিযোগ দিতে যেয়ে হেনস্তার শিকার জবি শিক্ষার্থী

ডায়াবেটিস হলেও মিষ্টি জাতীয় ফল খাওয়া যাবে, তবে…

আপডেট সময় : ১২:১১:৫২ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

ডায়াবেটিস হলে মিষ্টি জাতীয় ফল খাওয়া যাবে না। আমরা সাধারণত এই ধারণার সাথেই পরিচিত।
তবে এমন কথা প্রচলিত থাকলেও কথাটা একেবারেই ভুল।

আসলেই মিষ্টি জিনিসটা পুরোটাই কার্বোহাইড্রেট। কিছু ফল আছে যেগুলোতে বেশি কার্বহাইড্রেট থাকে। রক্তের সুগার লেভেল তখনই বাড়বে যখন আপনি একটা নির্দিষ্ট পরিমাণের চেয়ে বেশি কার্ব খাবেন। আর সে ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে ফল থেকে প্রাপ্ত মোট কার্বের পরিমাণ যেন ১৫ গ্রামের বেশি না হয়।

সুতরাং ফল খাওয়ার সময় ফলে কি পরিমাণ কার্ব আছে, তার উপরই নির্ভর করছে সেই ফল আপনি কতটুকু খেতে পারবেন। আপনি যদি এমন ফল খান যাতে কার্বের পরিমাণ কম থাকে, তাহলে সুবিধা হলো বেশি ফল আপনি বেশি খেতে পারছেন এবং অন্য দিকে বেশি করে প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে পারবেন।

যাই হোক, লো-কার্ব বা হাই-কার্ব ফল কোন ব্যাপার না। যতক্ষণ না আপনি ১৫ গ্রামের বেশি কার্ব খাচ্ছেন ততক্ষণ রক্তে সুগার লেভেল একই থাকবে। সেক্ষেত্রে ফল খেতে কোন সমস্যা হবে না।