শিরোনাম :
Logo চাঁদপুর সদরের ১৪ ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগে সেবা প্রার্থীদের হয়রানি ও ভোগান্তি কমেছে Logo চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের বদলী জনিত বিদায় সংবর্ধনা Logo চাঁদপুরে কবরস্থ করতে দেওয়া শিশু মৃত নয়, জীবিত! Logo “শিক্ষা ব্যবস্থায় গুণগত পরিবর্তনে চাই সম্মিলিত প্রচেষ্টা” – ইঞ্জিনিয়ার হাবিবুর রহমান Logo সিরাজগঞ্জে বসতবাড়ির জমি দখলের হুমকির অভিযোগে জিডি Logo  ইবির পাঁচ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার Logo ইবিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরীক্ষা স্থগিতের নোটিশ Logo সুন্দরবনে বন বিভাগের পৃথক অভিযানে ৫ জেলে আটক  ৩টা নৌকা, জাল, বিষের বোতল সহ মাছ জব্দ  Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

যেখানে হয় শিশুদের কাঁদানোর উৎসব !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:১১:৫২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৫ মে ২০১৭
  • ৭৬০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

জাপানের রাজধানী টোকিওতে গত রবিবার হয়ে গেল ‘কাঁদানে সুমো’ নামে অন্যরকম এক উৎসব। সুমো কুস্তিগীরদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয় শিশুদের। তারা দুই হাতের মধ্যে নিয়ে জোরে জোরে ঝাঁকাতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না শিশুরা উচ্চস্বরে কান্নাকাটি শুরু করে দেয়। জানা যায়, দেশটিতে প্রায় ৪০০ বছর ধরে চলে আসছে এই ব্যক্তিক্রমী চর্চা।

প্রদর্শনীতে কয়েকশ’ শিশুকে কাঁদানো হয়। যেহেতু জাপানিরা বিশ্বাস করে থাকে যে, এর মাধ্যমে শিশুর মঙ্গল হয়। এই দিন থেকে সন্তান কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা অর্জন করে তাদের সহ্যশক্তি বাড়লো এবং অন্যায়ের প্রতি কঠোর মনোভাব তৈরী হলো।
দু’জন কুস্তিগীর একে একে শিশুদের ধরে ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে কাঁদাতে থাকেন। সন্তানদের এভাবে কাঁদতে দেখে অনেক বাবা-মাও কষ্টে কেঁদে ফেলেন। তারপরেও সন্তানের জন্য ভালো হবে মনে করে তারা সহ্য করে গেছেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চাঁদপুর সদরের ১৪ ইউনিয়ন পরিষদে প্রশাসক নিয়োগে সেবা প্রার্থীদের হয়রানি ও ভোগান্তি কমেছে

যেখানে হয় শিশুদের কাঁদানোর উৎসব !

আপডেট সময় : ০২:১১:৫২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৫ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

জাপানের রাজধানী টোকিওতে গত রবিবার হয়ে গেল ‘কাঁদানে সুমো’ নামে অন্যরকম এক উৎসব। সুমো কুস্তিগীরদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয় শিশুদের। তারা দুই হাতের মধ্যে নিয়ে জোরে জোরে ঝাঁকাতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না শিশুরা উচ্চস্বরে কান্নাকাটি শুরু করে দেয়। জানা যায়, দেশটিতে প্রায় ৪০০ বছর ধরে চলে আসছে এই ব্যক্তিক্রমী চর্চা।

প্রদর্শনীতে কয়েকশ’ শিশুকে কাঁদানো হয়। যেহেতু জাপানিরা বিশ্বাস করে থাকে যে, এর মাধ্যমে শিশুর মঙ্গল হয়। এই দিন থেকে সন্তান কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা অর্জন করে তাদের সহ্যশক্তি বাড়লো এবং অন্যায়ের প্রতি কঠোর মনোভাব তৈরী হলো।
দু’জন কুস্তিগীর একে একে শিশুদের ধরে ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে কাঁদাতে থাকেন। সন্তানদের এভাবে কাঁদতে দেখে অনেক বাবা-মাও কষ্টে কেঁদে ফেলেন। তারপরেও সন্তানের জন্য ভালো হবে মনে করে তারা সহ্য করে গেছেন।