শিরোনাম :
Logo মুমিনুল চান তিনশ’র লিড, দুইশ’তে আটকাতে চায় জিম্বাবুয়ে Logo স্বর্ণের দামে সব রেকর্ড ভেঙে নতুন ইতিহাস Logo দুবাইয়ে বিগ টিকিট লটারি জিতে লাখপতি দুই বাংলাদেশি Logo বাবা হলেন যুক্তরাষ্ট্রে আটক খলিল, দেখতে পারলেন না সদ্যোজাত সন্তানের মুখ Logo এটিএম আজহার মুক্তি না পাওয়ায় আমরা ব্যথিত, তবে হতাশ নই Logo আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ ৩ বিচারপতি থেকে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের পক্ষে বিএনপি Logo ধর্ম নিরপেক্ষতা বিলুপ্তে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে একমত বিএনপি Logo হঠাৎ বৃষ্টিতে চাঁদপুর শহরের মুসলিম কবরস্থান রোড এলাকা সড়কের বেহাল দশা, ভোগান্তিতে এলাকাবাসী Logo ইনসাফের আকাঙ্ক্ষা থেকেই চব্বিশের লড়াই:ব্যারিস্টার ফুয়াদ Logo ইবিতে বিভাগের নাম পরিবর্তসহ দুই দফা দাবিতে প্রশাসন ভবন অবরোধ

যেখানে হয় শিশুদের কাঁদানোর উৎসব !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:১১:৫২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৫ মে ২০১৭
  • ৭৪৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

জাপানের রাজধানী টোকিওতে গত রবিবার হয়ে গেল ‘কাঁদানে সুমো’ নামে অন্যরকম এক উৎসব। সুমো কুস্তিগীরদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয় শিশুদের। তারা দুই হাতের মধ্যে নিয়ে জোরে জোরে ঝাঁকাতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না শিশুরা উচ্চস্বরে কান্নাকাটি শুরু করে দেয়। জানা যায়, দেশটিতে প্রায় ৪০০ বছর ধরে চলে আসছে এই ব্যক্তিক্রমী চর্চা।

প্রদর্শনীতে কয়েকশ’ শিশুকে কাঁদানো হয়। যেহেতু জাপানিরা বিশ্বাস করে থাকে যে, এর মাধ্যমে শিশুর মঙ্গল হয়। এই দিন থেকে সন্তান কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা অর্জন করে তাদের সহ্যশক্তি বাড়লো এবং অন্যায়ের প্রতি কঠোর মনোভাব তৈরী হলো।
দু’জন কুস্তিগীর একে একে শিশুদের ধরে ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে কাঁদাতে থাকেন। সন্তানদের এভাবে কাঁদতে দেখে অনেক বাবা-মাও কষ্টে কেঁদে ফেলেন। তারপরেও সন্তানের জন্য ভালো হবে মনে করে তারা সহ্য করে গেছেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

মুমিনুল চান তিনশ’র লিড, দুইশ’তে আটকাতে চায় জিম্বাবুয়ে

যেখানে হয় শিশুদের কাঁদানোর উৎসব !

আপডেট সময় : ০২:১১:৫২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৫ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

জাপানের রাজধানী টোকিওতে গত রবিবার হয়ে গেল ‘কাঁদানে সুমো’ নামে অন্যরকম এক উৎসব। সুমো কুস্তিগীরদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয় শিশুদের। তারা দুই হাতের মধ্যে নিয়ে জোরে জোরে ঝাঁকাতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না শিশুরা উচ্চস্বরে কান্নাকাটি শুরু করে দেয়। জানা যায়, দেশটিতে প্রায় ৪০০ বছর ধরে চলে আসছে এই ব্যক্তিক্রমী চর্চা।

প্রদর্শনীতে কয়েকশ’ শিশুকে কাঁদানো হয়। যেহেতু জাপানিরা বিশ্বাস করে থাকে যে, এর মাধ্যমে শিশুর মঙ্গল হয়। এই দিন থেকে সন্তান কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা অর্জন করে তাদের সহ্যশক্তি বাড়লো এবং অন্যায়ের প্রতি কঠোর মনোভাব তৈরী হলো।
দু’জন কুস্তিগীর একে একে শিশুদের ধরে ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে কাঁদাতে থাকেন। সন্তানদের এভাবে কাঁদতে দেখে অনেক বাবা-মাও কষ্টে কেঁদে ফেলেন। তারপরেও সন্তানের জন্য ভালো হবে মনে করে তারা সহ্য করে গেছেন।