শিরোনাম :
Logo সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন Logo বর্ষায় মসলা সংরক্ষণের ৫ উপায় Logo ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুরে মিলল শিক্ষার্থীর মরদেহ Logo সিরাজগঞ্জ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ Logo অর্থের বিনিময়ে পলাশবাড়ীর খাদ্যবান্ধব ডিলার নিয়োগ দিয়ে লাপাত্তা টিসিএফ Logo ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু; শিক্ষার্থীরা রাবি মেডিকেলের নাম দিল নাপা সেন্টার Logo জাতির উন্নতির জন্য জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন – মির্জা গালিব Logo গোপালগঞ্জে চলমান কারফিউ’র মেয়াদ বাড়লো Logo লেডি দেহলভী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে মাদক বিরোধী সচেতনতামূলক সভা মাদক সমাজ ও জাতিকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয় ………….সাখাওয়াত জামিল সৈকত

যেখানে হয় শিশুদের কাঁদানোর উৎসব !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০২:১১:৫২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৫ মে ২০১৭
  • ৭৫০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

জাপানের রাজধানী টোকিওতে গত রবিবার হয়ে গেল ‘কাঁদানে সুমো’ নামে অন্যরকম এক উৎসব। সুমো কুস্তিগীরদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয় শিশুদের। তারা দুই হাতের মধ্যে নিয়ে জোরে জোরে ঝাঁকাতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না শিশুরা উচ্চস্বরে কান্নাকাটি শুরু করে দেয়। জানা যায়, দেশটিতে প্রায় ৪০০ বছর ধরে চলে আসছে এই ব্যক্তিক্রমী চর্চা।

প্রদর্শনীতে কয়েকশ’ শিশুকে কাঁদানো হয়। যেহেতু জাপানিরা বিশ্বাস করে থাকে যে, এর মাধ্যমে শিশুর মঙ্গল হয়। এই দিন থেকে সন্তান কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা অর্জন করে তাদের সহ্যশক্তি বাড়লো এবং অন্যায়ের প্রতি কঠোর মনোভাব তৈরী হলো।
দু’জন কুস্তিগীর একে একে শিশুদের ধরে ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে কাঁদাতে থাকেন। সন্তানদের এভাবে কাঁদতে দেখে অনেক বাবা-মাও কষ্টে কেঁদে ফেলেন। তারপরেও সন্তানের জন্য ভালো হবে মনে করে তারা সহ্য করে গেছেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সবচেয়ে টেকসই টেলিকম কোম্পানির স্বীকৃতি পেল গ্রামীণফোন

যেখানে হয় শিশুদের কাঁদানোর উৎসব !

আপডেট সময় : ০২:১১:৫২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৫ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

জাপানের রাজধানী টোকিওতে গত রবিবার হয়ে গেল ‘কাঁদানে সুমো’ নামে অন্যরকম এক উৎসব। সুমো কুস্তিগীরদের হাতে ধরিয়ে দেয়া হয় শিশুদের। তারা দুই হাতের মধ্যে নিয়ে জোরে জোরে ঝাঁকাতে থাকে যতক্ষণ পর্যন্ত না শিশুরা উচ্চস্বরে কান্নাকাটি শুরু করে দেয়। জানা যায়, দেশটিতে প্রায় ৪০০ বছর ধরে চলে আসছে এই ব্যক্তিক্রমী চর্চা।

প্রদর্শনীতে কয়েকশ’ শিশুকে কাঁদানো হয়। যেহেতু জাপানিরা বিশ্বাস করে থাকে যে, এর মাধ্যমে শিশুর মঙ্গল হয়। এই দিন থেকে সন্তান কষ্ট সহ্য করার ক্ষমতা অর্জন করে তাদের সহ্যশক্তি বাড়লো এবং অন্যায়ের প্রতি কঠোর মনোভাব তৈরী হলো।
দু’জন কুস্তিগীর একে একে শিশুদের ধরে ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে কাঁদাতে থাকেন। সন্তানদের এভাবে কাঁদতে দেখে অনেক বাবা-মাও কষ্টে কেঁদে ফেলেন। তারপরেও সন্তানের জন্য ভালো হবে মনে করে তারা সহ্য করে গেছেন।