শিরোনাম :
Logo পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট Logo কুবিতে এক সাংবাদিক সংগঠনের নিবন্ধন বাতিলের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ Logo পঞ্চগড়ে ভিডাব্লিউবি কার্ড বিতরণ নিয়ে লিখিত অভিযোগ মিথ্যা, ষড়যন্ত্রমূলক বানোয়াট ও ভিত্তিহীন দাবি করে সংবাদ সম্মেলন Logo সিরাজগঞ্জে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এক পথচারী নিহত, চারজন আহত Logo ভুক্তভোগীর সংবাদ সম্মেলন কচুয়ায় ফসলি জমি নষ্ট করে ড্রেজার বসিয়ে বালু উত্তোলন, বাধা দিলে প্রাণনাশের হুমকি  Logo চাঁদপুরে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের বিশাল সমাবেশ Logo ইবিতে “ক্যারিয়ার গাইডলাইন ফর ফ্রেশার্স ২০২৫” অনুষ্ঠিত  Logo বেলকুচি আনন্দমেলায় টিকিট বাণিজ্য সময় বাড়ানোর আবেদন Logo বিনামূল্যে বাইসাইকেল পেয়ে উচ্ছ্বসিত চাঁদপুর সদরের ৫২ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা  Logo বীরগঞ্জে ৪টি ইউনিয়ন বাল্যবিবাহ ও ১টি ইউনিয়ন শিশু শ্রম মুক্ত ঘোষণা

যেসব লক্ষণে বুঝবেন শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাব

  • নীলকন্ঠ অনলাইন নীলকন্ঠ অনলাইন
  • আপডেট সময় : ১১:৩২:৪১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
  • ৭৪৩ বার পড়া হয়েছে
হাড়ের বৃদ্ধি এবং সুস্থতার জন্য ভিটামিন ডি প্রয়োজন। যদি ত্বক পর্যাপ্ত সূর্যালোক না পায়, তবে শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দিতে পারে। এছাড়া ডায়েটে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার  পর্যাপ্ত পরিমাণে না রাখলেও ভুগতে পারেন ভিটামিন ডি এর ঘাটতিতে। আবার নির্দিষ্ট অসুখেও কারণেও শরীরের এটি শোষণ করার ক্ষমতা কমে যেতে পারে। কারণ যাই হোক, ভিটামিন ডি কমে গেলে কিছু লক্ষণে সেটা প্রকাশ পায়। জেনে নিন লক্ষণগুলো কী কী। 

১। ভিটামিন ডি কমে গেলে ভীষণ ক্লান্ত লাগে। যদিও ক্লান্ত লাগার অনেক কারণই থাকতে পারে। তবে এর মধ্যে একটি হতে পারে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি।

২। হাড় এবং জয়েন্টে ব্যথা ভিটামিন ডি কমে যাওয়ার অন্যতম লক্ষণ। ভিটামিন ডি শরীরকে ক্যালসিয়াম শোষণ করতে সহায়তা করে। ভিটামিনটির অভাবে তাই দুর্বল হয়ে পড়ে হাড়।

৩। ভিটামিন ডি এর অভাব পেশী ব্যথার কারণ হতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘস্থায়ী ব্যথায় আক্রান্ত ৭১ শতাংশ লোকের ভিটামিন ডি প্রয়োজনের তুলনায় কম।

৪। ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত কারণে হাড় ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। ভিটামিন ডি যৌগগুলোর উৎপাদন বাড়ায় যা ক্ষত নিরাময় প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নতুন ত্বক গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

৫। অপর্যাপ্ত ভিটামিন ডি এর কারণে দেরিতে ক্ষত নিরাময় হতে পারে।

৬। বিষণ্ণতা বা হঠাৎ মেজাজ পরিবর্তন হওয়ার কারণ হতে পারে অপর্যাপ্ত ভিটামিন ডি। ভিটামিন ডি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে শরীরের নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী হয় ও ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে আমাদের বাঁচাতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি সরাসরি কোষের সাথে যোগাযোগ করে যেগুলো সংক্রমণ মোকাবেলার জন্য কাজ করে। এই ভিটামিনের অভাব হলে তাই ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে।

কোন কোন খাবারে পাবেন ভিটামিন ডি
কিছু মাছ, মাছের যকৃতের তেল, ডিমের কুসুম, দুগ্ধজাত খাবার এবং কমলার রসে মেলে ভিটামিন ডি। এছাড়া মাশরুম কিংবা ওটসেও পাওয়া যায় ভিটামিনটি।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পলাশবাড়ীতে ভূয়া সমিতির নামে পৌনে এক কোটির টাকার গাছ বিক্রি করে অর্থ লুটপাট

যেসব লক্ষণে বুঝবেন শরীরে ভিটামিন ডি-র অভাব

আপডেট সময় : ১১:৩২:৪১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫
হাড়ের বৃদ্ধি এবং সুস্থতার জন্য ভিটামিন ডি প্রয়োজন। যদি ত্বক পর্যাপ্ত সূর্যালোক না পায়, তবে শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব দেখা দিতে পারে। এছাড়া ডায়েটে ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার  পর্যাপ্ত পরিমাণে না রাখলেও ভুগতে পারেন ভিটামিন ডি এর ঘাটতিতে। আবার নির্দিষ্ট অসুখেও কারণেও শরীরের এটি শোষণ করার ক্ষমতা কমে যেতে পারে। কারণ যাই হোক, ভিটামিন ডি কমে গেলে কিছু লক্ষণে সেটা প্রকাশ পায়। জেনে নিন লক্ষণগুলো কী কী। 

১। ভিটামিন ডি কমে গেলে ভীষণ ক্লান্ত লাগে। যদিও ক্লান্ত লাগার অনেক কারণই থাকতে পারে। তবে এর মধ্যে একটি হতে পারে ভিটামিন ডি এর ঘাটতি।

২। হাড় এবং জয়েন্টে ব্যথা ভিটামিন ডি কমে যাওয়ার অন্যতম লক্ষণ। ভিটামিন ডি শরীরকে ক্যালসিয়াম শোষণ করতে সহায়তা করে। ভিটামিনটির অভাবে তাই দুর্বল হয়ে পড়ে হাড়।

৩। ভিটামিন ডি এর অভাব পেশী ব্যথার কারণ হতে পারে। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘস্থায়ী ব্যথায় আক্রান্ত ৭১ শতাংশ লোকের ভিটামিন ডি প্রয়োজনের তুলনায় কম।

৪। ভিটামিন ডি এর অভাবজনিত কারণে হাড় ক্ষয় হয়ে যেতে পারে। ভিটামিন ডি যৌগগুলোর উৎপাদন বাড়ায় যা ক্ষত নিরাময় প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে নতুন ত্বক গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

৫। অপর্যাপ্ত ভিটামিন ডি এর কারণে দেরিতে ক্ষত নিরাময় হতে পারে।

৬। বিষণ্ণতা বা হঠাৎ মেজাজ পরিবর্তন হওয়ার কারণ হতে পারে অপর্যাপ্ত ভিটামিন ডি। ভিটামিন ডি আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এতে শরীরের নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী হয় ও ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া থেকে আমাদের বাঁচাতে সাহায্য করে। ভিটামিন ডি সরাসরি কোষের সাথে যোগাযোগ করে যেগুলো সংক্রমণ মোকাবেলার জন্য কাজ করে। এই ভিটামিনের অভাব হলে তাই ঘন ঘন অসুস্থ হয়ে পড়ার প্রবণতা দেখা দিতে পারে।

কোন কোন খাবারে পাবেন ভিটামিন ডি
কিছু মাছ, মাছের যকৃতের তেল, ডিমের কুসুম, দুগ্ধজাত খাবার এবং কমলার রসে মেলে ভিটামিন ডি। এছাড়া মাশরুম কিংবা ওটসেও পাওয়া যায় ভিটামিনটি।