শিরোনাম :

কুয়েতে কোরবানির ঈদের ছুটি ঘোষণা, ঈদ কবে?

জিলকদ চাঁদ দেখা যাওয়ার পর কুয়েতের কর্তৃপক্ষ ঈদুল আজহা ২০২৫ উপলক্ষে ছুটির সময়সূচি ঘোষণা করেছে। ইসলামি ক্যালেন্ডারের ১১তম মাস জিলকদ চাঁদ দেখার পর নিশ্চিত হয়েছে যে পরবর্তী মাস হবে জিলহজ, যা হজ ও ঈদুল আজহার পবিত্র আয়োজনের সূচনা করে।

স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, কুয়েতের মন্ত্রিসভা ৫ জুন বৃহস্পতিবার থেকে ৮ জুন রবিবার পর্যন্ত আরাফাত দিবস ও ঈদুল আজহা উপলক্ষে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছে।

এছাড়া, ৯ জুন সোমবার ‘রেস্ট ডে’ বা বিশ্রাম দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে দেশটিতে অফিস-আদালত খুলবে ১০ জুন মঙ্গলবার থেকে।

জ্যোতির্বিদদের বরাত দিয়ে জানানো হয়েছে, ২৭ মে জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, ফলে ২৮ মে হবে কুয়েতে পবিত্র জিলহজ মাসের প্রথম দিন। এর ভিত্তিতে ৫ জুন পালিত হবে পবিত্র আরাফার দিন এবং ৬ জুন উদযাপিত হবে ঈদুল আজহা।

বিশ্বজুড়ে মুসলিমরা ঈদুল আজহা ধর্মীয় উৎসাহ-উদ্দীপনায় উদযাপন করে থাকেন হযরত ইব্রাহিম (আ.) ও হযরত ইসমাইল (আ.)-এর ত্যাগ ও আনুগত্যের স্মরণে। এটি হিজরি বছরের সর্বশেষ মাস জিলহজের ১০ তারিখে পালন করা হয় এবং মুসলিম বিশ্বের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব।

ট্যাগস :

হাসনাতের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ

কুয়েতে কোরবানির ঈদের ছুটি ঘোষণা, ঈদ কবে?

আপডেট সময় : ০৩:৪১:১৯ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৪ মে ২০২৫

জিলকদ চাঁদ দেখা যাওয়ার পর কুয়েতের কর্তৃপক্ষ ঈদুল আজহা ২০২৫ উপলক্ষে ছুটির সময়সূচি ঘোষণা করেছে। ইসলামি ক্যালেন্ডারের ১১তম মাস জিলকদ চাঁদ দেখার পর নিশ্চিত হয়েছে যে পরবর্তী মাস হবে জিলহজ, যা হজ ও ঈদুল আজহার পবিত্র আয়োজনের সূচনা করে।

স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, কুয়েতের মন্ত্রিসভা ৫ জুন বৃহস্পতিবার থেকে ৮ জুন রবিবার পর্যন্ত আরাফাত দিবস ও ঈদুল আজহা উপলক্ষে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেছে।

এছাড়া, ৯ জুন সোমবার ‘রেস্ট ডে’ বা বিশ্রাম দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে দেশটিতে অফিস-আদালত খুলবে ১০ জুন মঙ্গলবার থেকে।

জ্যোতির্বিদদের বরাত দিয়ে জানানো হয়েছে, ২৭ মে জিলহজ মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, ফলে ২৮ মে হবে কুয়েতে পবিত্র জিলহজ মাসের প্রথম দিন। এর ভিত্তিতে ৫ জুন পালিত হবে পবিত্র আরাফার দিন এবং ৬ জুন উদযাপিত হবে ঈদুল আজহা।

বিশ্বজুড়ে মুসলিমরা ঈদুল আজহা ধর্মীয় উৎসাহ-উদ্দীপনায় উদযাপন করে থাকেন হযরত ইব্রাহিম (আ.) ও হযরত ইসমাইল (আ.)-এর ত্যাগ ও আনুগত্যের স্মরণে। এটি হিজরি বছরের সর্বশেষ মাস জিলহজের ১০ তারিখে পালন করা হয় এবং মুসলিম বিশ্বের অন্যতম বড় ধর্মীয় উৎসব।