শিরোনাম :
Logo ভেড়ামারায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার Logo বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা সন্দেহে ভারতে আটক ৪৪৮ জন Logo ফ্রান্সে ভয়াবহ দাবানল, আহত শতাধিক মানুষ Logo জমি বিরোধকে কেন্দ্র করে যুবককে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা Logo বীরগঞ্জে দুই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে অনিয়ম, ৬০ হাজার টাকা জরিমানা Logo দিনমজুরি করেও স্বপ্ন দেখেছে আইনজীবী হওয়ার, পাঁচ বিশ্ববিদ্যালয় চান্স পেয়ে আইন বিভাগে ভর্তি হলেও পড়ালেখার ভবিষ্যৎ টাকার অভাবে অনিশ্চিৎ Logo কুবিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপনের দায়িত্বে বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতাকর্মীরা! Logo মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থার ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা Logo সুপারস্টার ডি এ তায়েব অফিসিয়াল ফ্যান ক্লাবের আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী” শিশু শিল্পী টুনটুনির জন্মদিন উদযাপন Logo রাবিতে ডাইনিং সংকটসহ ৫ দফা দাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের

বলিউডের কয়েকটি ব্যয়বহুল ডিভোর্স !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৪:৩২:৪৮ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৪ মার্চ ২০১৭
  • ৭৫২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

রুপোলি পর্দার কাহিনির মতো বলিউড তারকাদের জীবনের উত্থান-পতনের কাহিনিও কম নাটকীয় নয়। ভালবাসা বা ঘর বাঁধার পাশাপাশি রয়েছে ঘর ভাঙার কাহিনিও। ঘর ভাঙতে ভরণ-পোষণের গল্পটাও কম চমক জাগানো নয়।

এখানে বলিউড তারকাদের বিয়ে ভাঙার পাশাপাশি ব্যয়বহুল কয়েকটি ডিভোর্সের কাহিনি তুলে ধরা হলো।

১. আমির খান ও রীনা দত্ত: প্রথম স্ত্রী রীনার সঙ্গে আমিরের বিয়ে হয় ১৯৮৬ সালে। আমিরের বয়স তখন মাত্র ২১ বছর। বাড়ি থেকে পালিয়ে বিয়ে করেন রীনাকে। সঙ্গে ছিলেন কয়েক জন বন্ধু। ষোলো বছরের সংসার ভেঙে যায় ২০০২ সালে। ডিভোর্সের মামলা দায়ের করার পর ৫০ কোটির ভরণ-পেষণ চেয়েছিলেন রীনা। তবে শেষ পর্যন্ত ঠিক কত টাকায় রফা হয়েছিল তা জানাতে চায়নি কোনও পক্ষই।

২. সঞ্জয় দত্ত ও রিয়া পিল্লাই: বিবাহিত থাকাকালীন সময়ে দু’জনেই জড়িয়ে পড়েছিলেন পরকীয়ায়। সঞ্জয়ের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে মান্যতার। অন্য দিকে, টেনিস তারকা লিয়েন্ডার পেজের সঙ্গে প্রেম চলছিল রিয়ার। ১৯৯৮ সালে বিয়ের পর থেকেই তাদের নিয়ে নানা রসালো কাহিনিতে ট্যাবলয়েডের পাতা ভরে গিয়েছিল। ২০০২ সালে ডিভোর্সের সময় ৮ কোটি টাকা ভরণ-পেষণ পান রিয়া।

৩. হৃতিক রোশন ও সুজান খান: ১৩ তম বিবাহবার্ষিকীর আগেই সুজানের থেকে আলাদা হওয়ার কথা শুনিয়ে সকলকে চমকে দিয়েছিলেন হৃতিক। ২০০০ সালে বিয়ের পর তা শেষ হয় ২০১৪ সালে। ১৪ বছরের বিবাহিত জীবন শেষ করার আসল কারণ জানা না গেলেও তারা যে এখনও পরস্পরের বন্ধু রয়েছেন তা স্বীকার করেন দু’জনেই। ডিভোর্সের সময় সবাইকে চমকে ৪০০ কোটি টাকার ভরণ-পেষণ চেয়েছিলেন সুজান।

৪. কারিশমা কাপুর ও সঞ্জয় কাপুর: ১৩ বছরের দাপত্য জীবন যে এমন তিক্ততার মধ্যে শেষ হবে তা কে জানত। শিল্পপতি সঞ্জয়ের বিয়ে হয়েছিল ২০০৩ সালে বিয়ে হয়েছিল কারিশমার। দু’তরফের দোষারোপের পালা গড়ায় আদালত পর্যন্ত। শেষমেশ গত বছরের জুনে তাদের ডিভোর্স হয়। সঞ্জয়ের একটি বাড়ি ছাড়াও ১৪ কোটি টাকার বন্ড পান কারিশমা। তার বদলে ছেলে-মেয়ের সঙ্গে ছুটি কাটানোর সুযোগ পান সঞ্জয়।

৫. সাইফ আলি খান ও অমৃতা সিংহ: অমৃতাকে প্রথম দেখার পর তাকে ফোন করে ডিনারের প্রস্তাবটা দিয়েছিলেন সাইফই। কিন্তু, তাতে না বলে দেন অমৃতা। জেদ করেই তার বাড়িতে চলে এসেছিলেন সাইফ। ডিনার সেরে আর নিজের বাড়ি ফেরেননি তিনি। নব্বইয়ের দশকে তাদের লিভ-টুগেদারের সেই শুরু। এর পর বিয়ে। ১৩ বছরের ছোট সাইফের সঙ্গে অমৃতার ঘরকন্না ১২ বছরের। সে সম্পর্ক শেষ হয় ২০০৪ সালে। ডিভোর্সের সময় ৭ কোটির ভরণ-পেষণ নিয়েছিলেন অমৃতা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ভেড়ামারায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

বলিউডের কয়েকটি ব্যয়বহুল ডিভোর্স !

আপডেট সময় : ০৪:৩২:৪৮ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৪ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

রুপোলি পর্দার কাহিনির মতো বলিউড তারকাদের জীবনের উত্থান-পতনের কাহিনিও কম নাটকীয় নয়। ভালবাসা বা ঘর বাঁধার পাশাপাশি রয়েছে ঘর ভাঙার কাহিনিও। ঘর ভাঙতে ভরণ-পোষণের গল্পটাও কম চমক জাগানো নয়।

এখানে বলিউড তারকাদের বিয়ে ভাঙার পাশাপাশি ব্যয়বহুল কয়েকটি ডিভোর্সের কাহিনি তুলে ধরা হলো।

১. আমির খান ও রীনা দত্ত: প্রথম স্ত্রী রীনার সঙ্গে আমিরের বিয়ে হয় ১৯৮৬ সালে। আমিরের বয়স তখন মাত্র ২১ বছর। বাড়ি থেকে পালিয়ে বিয়ে করেন রীনাকে। সঙ্গে ছিলেন কয়েক জন বন্ধু। ষোলো বছরের সংসার ভেঙে যায় ২০০২ সালে। ডিভোর্সের মামলা দায়ের করার পর ৫০ কোটির ভরণ-পেষণ চেয়েছিলেন রীনা। তবে শেষ পর্যন্ত ঠিক কত টাকায় রফা হয়েছিল তা জানাতে চায়নি কোনও পক্ষই।

২. সঞ্জয় দত্ত ও রিয়া পিল্লাই: বিবাহিত থাকাকালীন সময়ে দু’জনেই জড়িয়ে পড়েছিলেন পরকীয়ায়। সঞ্জয়ের সঙ্গে নাম জড়িয়েছে মান্যতার। অন্য দিকে, টেনিস তারকা লিয়েন্ডার পেজের সঙ্গে প্রেম চলছিল রিয়ার। ১৯৯৮ সালে বিয়ের পর থেকেই তাদের নিয়ে নানা রসালো কাহিনিতে ট্যাবলয়েডের পাতা ভরে গিয়েছিল। ২০০২ সালে ডিভোর্সের সময় ৮ কোটি টাকা ভরণ-পেষণ পান রিয়া।

৩. হৃতিক রোশন ও সুজান খান: ১৩ তম বিবাহবার্ষিকীর আগেই সুজানের থেকে আলাদা হওয়ার কথা শুনিয়ে সকলকে চমকে দিয়েছিলেন হৃতিক। ২০০০ সালে বিয়ের পর তা শেষ হয় ২০১৪ সালে। ১৪ বছরের বিবাহিত জীবন শেষ করার আসল কারণ জানা না গেলেও তারা যে এখনও পরস্পরের বন্ধু রয়েছেন তা স্বীকার করেন দু’জনেই। ডিভোর্সের সময় সবাইকে চমকে ৪০০ কোটি টাকার ভরণ-পেষণ চেয়েছিলেন সুজান।

৪. কারিশমা কাপুর ও সঞ্জয় কাপুর: ১৩ বছরের দাপত্য জীবন যে এমন তিক্ততার মধ্যে শেষ হবে তা কে জানত। শিল্পপতি সঞ্জয়ের বিয়ে হয়েছিল ২০০৩ সালে বিয়ে হয়েছিল কারিশমার। দু’তরফের দোষারোপের পালা গড়ায় আদালত পর্যন্ত। শেষমেশ গত বছরের জুনে তাদের ডিভোর্স হয়। সঞ্জয়ের একটি বাড়ি ছাড়াও ১৪ কোটি টাকার বন্ড পান কারিশমা। তার বদলে ছেলে-মেয়ের সঙ্গে ছুটি কাটানোর সুযোগ পান সঞ্জয়।

৫. সাইফ আলি খান ও অমৃতা সিংহ: অমৃতাকে প্রথম দেখার পর তাকে ফোন করে ডিনারের প্রস্তাবটা দিয়েছিলেন সাইফই। কিন্তু, তাতে না বলে দেন অমৃতা। জেদ করেই তার বাড়িতে চলে এসেছিলেন সাইফ। ডিনার সেরে আর নিজের বাড়ি ফেরেননি তিনি। নব্বইয়ের দশকে তাদের লিভ-টুগেদারের সেই শুরু। এর পর বিয়ে। ১৩ বছরের ছোট সাইফের সঙ্গে অমৃতার ঘরকন্না ১২ বছরের। সে সম্পর্ক শেষ হয় ২০০৪ সালে। ডিভোর্সের সময় ৭ কোটির ভরণ-পেষণ নিয়েছিলেন অমৃতা।