1. [email protected] : amzad khan : amzad khan
  2. [email protected] : NilKontho : Anis Khan
  3. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  4. [email protected] : Nilkontho : rahul raj
  5. [email protected] : NilKontho-news :
  6. [email protected] : M D samad : M D samad
  7. [email protected] : NilKontho : shamim islam
  8. [email protected] : Nil Kontho : Nil Kontho
  9. [email protected] : user 2024 : user 2024
  10. [email protected] : Hossin vi : Hossin vi
ওদেরও যেন বিশেষ দিন | Nilkontho
২১শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | শনিবার | ৬ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
হোম জাতীয় রাজনীতি অর্থনীতি জেলার খবর আন্তর্জাতিক আইন ও অপরাধ খেলাধুলা বিনোদন স্বাস্থ্য তথ্য ও প্রযুক্তি লাইফষ্টাইল জানা অজানা শিক্ষা ইসলাম
শিরোনাম :
ছাত্রদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে, নিহত ১ ঢাবিতে ‘দলীয় রাজনীতি’ বন্ধ, সমন্বয়করা কি কার্যক্রম চালাতে পারবে? কুয়ালালামপুরে আন্তর্জাতিক হালাল শোকেসের ২০তম আসরে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন আজ, তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা অব্যাহত শেষ মিনিটের গোলে ভারতের কাছে হারলো বাংলাদেশ জাপানের অনুকরণে পুলিশ বাহিনী সংস্কারের প্রস্তাব পাহাড় অশান্ত, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান অপটিক্যাল ফাইবারের ক্যাবল পুড়ে ব্রডব্যান্ড বন্ধ রাঙামাটিতে বায়তুল মোকাররম মসজিদে কী ঘটেছিল? দুই খতিব যা বললেন শনিবার খাগড়াছড়ি-রাঙ্গামাটি পরিদর্শনে যাচ্ছে সরকারের উচ্চপর্যায়ের দল মোংলা বন্দরে নিলাম হচ্ছে আমদানি করা ৪০ গাড়ি তিন পার্বত্য জেলার সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সীমান্তে বিএসএফের কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ ঠেকাল বিজিবি হাবিপ্রবিতে নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষককে ভিসি নিয়োগের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন ১৪৯ রানে অলআউট বাংলাদেশ হাতজোড় করে বৌমাকে কি অনুরোধ করেছিলেন অমিতাভ? ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে শেখ হাসিনা: সেলিমা রহমান আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না: প্রধান উপদেষ্টা ঢাবির হলে হত্যা: ৬ শিক্ষার্থীর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী

ওদেরও যেন বিশেষ দিন

  • প্রকাশের সময় : বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৬

নিউজ ডেস্ক:

প্রথমবার বাংলাদেশে এসেছিলেন ঘুরতে। সেটা ২০০৭ সালের কথা। জাপানি নাগরিক ম্যা ওয়াতানবে তখনই বাংলাদেশের প্রেমে পড়েন। ভালোবেসে ফেলেন এ দেশের জল, মাটি ও মানুষকে। আর তখনই ঠিক করেছিলেন এ দেশেই থাকবেন। আছেনও আড়াই বছর ধরে। পেশায় অ্যানিমেটর। যতই দিন যাচ্ছে, তাঁর কাছে বাংলাদেশ নতুন নতুন বিস্ময়ের জন্ম দিচ্ছে। ম্যা ওয়াতানবে বলেন, ‘এই দেশ, এ দেশের মানুষ, সংস্কৃতি নিয়ে তেমন কিছুই জানতাম না। এ দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, মানুষের সরলতা ও অতিথিপরায়ণতা দেখে মুগ্ধ হয়েছি। বিভিন্ন বিশেষ দিনে মানুষের সাজ-পোশাকও চোখে পড়ার মতো।’
১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। বাংলাদেশিদের জন্য এটি এক বিশাল উত্সব। বিজয়ের আনন্দের কী আর তুলনা চলে! তবে বাংলাদেশিদের পাশাপাশি অনেক বিদেশির কাছেও এটি একটি উত্সব। এ দেশের নানা উত্সবে দেখা যায় বিদেশিরা বাঙালি হয়ে ওঠেন। এখানকার সাজ-পোশাক, খাবার—সবকিছুতেই অপার আনন্দ পান তাঁরা। পয়লা বৈশাখ, বিজয় দিবস, একুশে ফেব্রুয়ারিসহ নানা আয়োজন ও উত্সবে বাংলাদেশে থাকা বিদেশিদেরও শাড়ি-পাঞ্জাবিতে দেখা যায়। এখানে এসে তাঁরা আমাদের সংস্কৃতিকে আপন করে নেন, মেতে ওঠেন উত্সবের আনন্দে।বিশেষ দিনে এ দেশে থাকা বিদেশিরাও মেতে ওঠেন আনন্দে
পয়লা বৈশাখের সকালে যেমন তাঁরা কব্জি ডুবিয়ে পান্তা খান, তেমনি বারো হাতের শাড়ি পরে কুঁচি সেট করে নেন বাঙালি কায়দায়। বেশ কিছুদিন ধরে বাংলাদেশে আছেন অস্ট্রেলিয়ার জেসিকা। তিনি বললেন, ‘বাংলাদেশের উৎসবগুলো খুব রঙিন হয়। নানা ধরনের সাজ ও পোশাক দেখা যায়। বাংলা নববর্ষে আমিও এ বছর গালে বাংলাদেশ লিখেছিলাম। খুবই মজার ছিল বিষয়টা। পুরো দেশের মানুষ মনে হলো রাস্তায় নেমে এসেছে। এ দেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে আমি কয়েকটা লেখা পড়েছি। দেশের জন্য মানুষের এই আবেগ আমাকেও ছুঁয়ে গেছে।’
জাপানি ম্যা ওয়াতানবে যুক্ত আছেন বেসরকারি ও স্বেচ্ছাসেবামূলক সংগঠন এক মাত্রায়। সেখানে তিনি বাংলাদেশের শিশু ও নারীদের নিয়ে কাজ করছেন। তাঁর বিজয় দিবস কাটে এক মাত্রার শিশুদের সঙ্গে। শিশুদের বিজয়ের আয়োজন, লাল-সবুজ পোশাক আর তাদের বিজয়ের আনন্দে তিনি খুঁজে পান আগামীর বাংলাদেশকে।
.এ দেশের মানুষের যেকোনো বিষয়ে উত্সাহ, সরলতা, দয়ালু মন ভালো লেগেছে তাঁর। তাঁর বন্ধু সুনসেকও বাংলাদেশ পছন্দ করেন। সুনসেকের সঙ্গে আলাপে তিনি বলেন, ‘এ দেশে এসে দেখেছি বিজয় দিবসে লাল-সবুজ পোশাক পরে, হাতে পতাকা নিয়ে বাংলাদেশিরা বিজয় দিবস পালন করে। সেটি দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি।’
দুই বন্ধুর সেই আড্ডায় ম্যা তখন বললেন, ‘এ দেশের পোশাক, পোশাকে রঙের ব্যবহার জাপানের থেকে আলাদা। জাপানে সাদাসিধা, হালকা রঙের পোশাক বেশি পরে। তবে এ দেশে রঙিন পোশাকে মনুষদের দেখতে বেশ ভালো লাগে। আর যেকোনো উত্সবে সবাই মিলে যখন রং-বেরঙের পোশাকে বাইরে আসে, তখন সত্যিই অন্য রকম লাগে।’ বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ—অনেক বিষয়েই জানাশোনা আছে তাঁদের। মায়ের ভাষায়   কথা বলার জন্য যারা জীবন দিতে পারে, সেই ভাষা না শিখলে চলে! ম্যা ওয়াতানবে ও সুনসেক দুজনেই তাই বাংলা শিখেছেন। সাক্ষাৎকারের সময়ও তাই কথা হলো বাংলাতেই। এখানের বেশ কয়েকটি অনুষ্ঠানে তাঁরা সে দেশের জনপ্রিয় গান বাংলায় অনুবাদ করে গেয়েছেনও। সম্প্রতি হলি আর্টিজান ট্র্যাজেডির কথা স্মরণ করে তাঁরা বললেন, ‘হাসিখুশি বাংলাদেশ দেখতে চাই সব সময়। আমরা চাই বাংলাদেশ ও জাপানের বন্ধুত্বও অটুট থাক।’
জাপানি নাগরিক সুনসেক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জেনেছেন, অনুপ্রাণিত হয়েছেন

এই পোস্ট শেয়ার করুন:

এই বিভাগের আরো খবর

নামাযের সময়

সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৩৬
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:০৬
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:৪১
  • ১২:০১
  • ৪:২১
  • ৬:০৬
  • ৭:২০
  • ৫:৫২

বিগত মাসের খবরগুলি

শুক্র শনি রবি সোম মঙ্গল বু বৃহ
 
১০১১
১৩১৫১৬১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭৩০