শিরোনাম :

গ্রীসে অভিবাসীদের নৌকাডুবির ঘটনায় ছয় শিশুসহ আট জনের মরদেহ উদ্ধার

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ১২:৪১:২৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
  • ৭১৮ বার পড়া হয়েছে

গ্রিসের সামো দ্বীপের উপকূলে অভিবাসীবাহী একটি নৌকাডুবির ঘটনায় ছয় শিশুসহ আটজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড। এজিয়ান সাগরে এ মাসে এটি দ্বিতীয় বড় নৌকাডুবির ঘটনা।

কোস্ট গার্ডের তথ্যমতে, সোমবার (২৫ নভেম্বর) উত্তর সামো থেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৩৬ জন অভিবাসীকে। এছাড়া পাথুরে একটি এলাকায় আটকে থাকা তিনজনকেও উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নৌকাটিতে প্রায় ৫০ জন যাত্রী ছিল। তবে এখনও কেউ নিখোঁজ রয়েছেন কিনা, তা নিশ্চিত নয়। নৌকায় থাকা ব্যক্তিদের জাতীয়তা এখনও জানা যায়নি।

লেসবস দ্বীপে আরেকটি ঘটনায় ২৭ জন অভিবাসী একটি ছোট নৌকায় তীরে পৌঁছানোর পর এক বৃদ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে কোস্ট গার্ড।

গ্রিস দীর্ঘদিন ধরে মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং এশিয়া থেকে ইউরোপে প্রবেশের গুরুত্বপূর্ণ পথ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০১৫-১৬ সালে ১০ লাখেরও বেশি অভিবাসী তুরস্ক থেকে গ্রিসে পাড়ি জমিয়েছিল। এই বিপজ্জনক যাত্রায় বহু প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে।

যদিও পরবর্তী বছরগুলোতে অভিবাসীর সংখ্যা কিছুটা কমে আসে, তবে সাম্প্রতিক সময়ে এটি আবার বাড়ছে। এই অবস্থা ইউরোপীয় ইউনিয়নের অভিবাসন নীতিকে নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের জামায়াতের ব্যানারে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বললেন আমির

গ্রীসে অভিবাসীদের নৌকাডুবির ঘটনায় ছয় শিশুসহ আট জনের মরদেহ উদ্ধার

আপডেট সময় : ১২:৪১:২৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

গ্রিসের সামো দ্বীপের উপকূলে অভিবাসীবাহী একটি নৌকাডুবির ঘটনায় ছয় শিশুসহ আটজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড। এজিয়ান সাগরে এ মাসে এটি দ্বিতীয় বড় নৌকাডুবির ঘটনা।

কোস্ট গার্ডের তথ্যমতে, সোমবার (২৫ নভেম্বর) উত্তর সামো থেকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে ৩৬ জন অভিবাসীকে। এছাড়া পাথুরে একটি এলাকায় আটকে থাকা তিনজনকেও উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নৌকাটিতে প্রায় ৫০ জন যাত্রী ছিল। তবে এখনও কেউ নিখোঁজ রয়েছেন কিনা, তা নিশ্চিত নয়। নৌকায় থাকা ব্যক্তিদের জাতীয়তা এখনও জানা যায়নি।

লেসবস দ্বীপে আরেকটি ঘটনায় ২৭ জন অভিবাসী একটি ছোট নৌকায় তীরে পৌঁছানোর পর এক বৃদ্ধ ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে কোস্ট গার্ড।

গ্রিস দীর্ঘদিন ধরে মধ্যপ্রাচ্য, আফ্রিকা এবং এশিয়া থেকে ইউরোপে প্রবেশের গুরুত্বপূর্ণ পথ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। ২০১৫-১৬ সালে ১০ লাখেরও বেশি অভিবাসী তুরস্ক থেকে গ্রিসে পাড়ি জমিয়েছিল। এই বিপজ্জনক যাত্রায় বহু প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে।

যদিও পরবর্তী বছরগুলোতে অভিবাসীর সংখ্যা কিছুটা কমে আসে, তবে সাম্প্রতিক সময়ে এটি আবার বাড়ছে। এই অবস্থা ইউরোপীয় ইউনিয়নের অভিবাসন নীতিকে নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড় করিয়েছে।