শিরোনাম :
Logo কচুয়ায় নিরাপদ সড়ক চাই উদ্যোগে ডা. আমিনুল ইসলামকে ফুলেল সংবর্ধনা Logo আলমডাঙ্গা থানা পুলিশ কর্তৃক মাদক সম্রজ্ঞী মিনি বেগম মাদক বিক্রয়কালে হাতেনাতে গ্রেফতার Logo ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ঈদের আয়োজন Logo নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে না হলে দেশ অস্থিতিশীল হতে পারে, রয়টার্সকে মঈন খান Logo কলকাতাকে উড়িয়ে মুম্বাইয়ের প্রথম জয় Logo অস্ট্রেলিয়ার কেন্দ্রীয় চুক্তিতে চমক, তালিকায় ২ টেস্ট খেলা ব্যাটার Logo আবারও রাফাহ থেকে ফিলিস্তিনিদের সরে যাওয়ার নির্দেশ ইসরায়েলের Logo জাপানে মেগা ভূমিকম্পের আশঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ Logo ঈদের দ্বিতীয় দিনেও ট্রেন-বাস স্টেশনে ঘরমুখো মানুষের চাপ Logo দুই অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, সতর্ক সংকেত

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে সড়ক ছাড়লেন সাদপন্থিরা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০১:০৬:৩৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
  • ৭৩০ বার পড়া হয়েছে

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে রাস্তা থেকে সরে গেছেন মাওলানা সাদপন্থীরা। তারা রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে অবস্থান নিয়েছিলেন।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কাকরাইল মসজিদ থেকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনের যমুনার দিকে রওনা দেন সাদপন্থীরা। পথে পুলিশি বাধার মুখে পড়লে রমনায় সড়কের ওপর অবস্থান নেন তারা।

পরে সাড়ে ৯টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মো. ইউনূসের প্রেস সচিবের আমন্ত্রণে তাবলীগ জামাতের ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল যমুনায় প্রবেশ করেন।

কাকরাইল মসজিদের ইমাম মাওলানা আব্দুল্লাহ সাবেরের নেতৃত্বে ওই প্রতিনিধি দল মিন্টু রোডে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে পৌঁছে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তাবলিগ জামাতের প্রতিনিধি মাওলানা সাদ কান্দলভিকে চলতি বছরের বিশ্ব ইজতেমায় আনার জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন।

তারা বলেন, ‘গত সাত বছর ধরে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসতে দেয়া হচ্ছে না। এ পরিস্থিতি আমাদের জন্য অগ্রহণযোগ্য। বৈষম্যের অবসান ঘটিয়ে তাকে এ বছরের ইজতেমায় অংশগ্রহণের অনুমতি দিতে হবে।’

এর আগে সাপ্তাহিক মাশওয়ারা শেষে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সাদ অনুসারীরা মিন্টু রোডে প্রবেশের চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে কয়েকশ মুসল্লি মসজিদের সামনের সড়কে অবস্থান নেন। পরে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনা শেষে প্রেস সচিব তাদের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে নিয়ে যান।

স্মারকলিপি জমা দেয়ার পর সাদপন্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান কর্মসূচি শেষ করে কাকরাইল মসজিদে ফিরে যান। তবে দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন তাবলিগ জামাতের সাদপন্থীরা।

এর আগে ১৫ নভেম্বর বিশাল জমায়েত নিয়ে কাকরাইল মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন সাদপন্থীরা।

ট্যাগস :

কচুয়ায় নিরাপদ সড়ক চাই উদ্যোগে ডা. আমিনুল ইসলামকে ফুলেল সংবর্ধনা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে সড়ক ছাড়লেন সাদপন্থিরা

আপডেট সময় : ০১:০৬:৩৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে রাস্তা থেকে সরে গেছেন মাওলানা সাদপন্থীরা। তারা রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে অবস্থান নিয়েছিলেন।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কাকরাইল মসজিদ থেকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনের যমুনার দিকে রওনা দেন সাদপন্থীরা। পথে পুলিশি বাধার মুখে পড়লে রমনায় সড়কের ওপর অবস্থান নেন তারা।

পরে সাড়ে ৯টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মো. ইউনূসের প্রেস সচিবের আমন্ত্রণে তাবলীগ জামাতের ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল যমুনায় প্রবেশ করেন।

কাকরাইল মসজিদের ইমাম মাওলানা আব্দুল্লাহ সাবেরের নেতৃত্বে ওই প্রতিনিধি দল মিন্টু রোডে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে পৌঁছে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তাবলিগ জামাতের প্রতিনিধি মাওলানা সাদ কান্দলভিকে চলতি বছরের বিশ্ব ইজতেমায় আনার জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন।

তারা বলেন, ‘গত সাত বছর ধরে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসতে দেয়া হচ্ছে না। এ পরিস্থিতি আমাদের জন্য অগ্রহণযোগ্য। বৈষম্যের অবসান ঘটিয়ে তাকে এ বছরের ইজতেমায় অংশগ্রহণের অনুমতি দিতে হবে।’

এর আগে সাপ্তাহিক মাশওয়ারা শেষে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সাদ অনুসারীরা মিন্টু রোডে প্রবেশের চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে কয়েকশ মুসল্লি মসজিদের সামনের সড়কে অবস্থান নেন। পরে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনা শেষে প্রেস সচিব তাদের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে নিয়ে যান।

স্মারকলিপি জমা দেয়ার পর সাদপন্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান কর্মসূচি শেষ করে কাকরাইল মসজিদে ফিরে যান। তবে দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন তাবলিগ জামাতের সাদপন্থীরা।

এর আগে ১৫ নভেম্বর বিশাল জমায়েত নিয়ে কাকরাইল মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন সাদপন্থীরা।