শিরোনাম :
Logo সাকিবসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা Logo ‘তোমাদের জন্য জাহান্নাম তৈরি করব’: ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি Logo আশাশুনি উপজেলায় ঈদের ছুটিতেও পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সেবা কার্যক্রম অব্যাহত ছিল Logo মিরসরাইয়ে গর্তের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু Logo কচুয়ায় সাচার ইউনিয়ন যুবদলের কর্মী ও আলোচনা সভা Logo রাশেদের মৃত্যুতে ইবি শাখা ছাত্রদলের শোক Logo চাঁদপুরে করোনা পরীক্ষার ল্যাব নেই, উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের পাঠানো হচ্ছে কুমিল্লায় Logo বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ি মারা গেছেন Logo দুর্নীতির মামলায় যবিপ্রবির সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তার কারাগারে Logo শেখ মুজিব গণমাধ্যমে নজিরবিহীন নিপীড়ন চালিয়েছেন: কাদের গনি চৌধুরী

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে সড়ক ছাড়লেন সাদপন্থিরা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০১:০৬:৩৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪
  • ৭৪১ বার পড়া হয়েছে

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে রাস্তা থেকে সরে গেছেন মাওলানা সাদপন্থীরা। তারা রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে অবস্থান নিয়েছিলেন।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কাকরাইল মসজিদ থেকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনের যমুনার দিকে রওনা দেন সাদপন্থীরা। পথে পুলিশি বাধার মুখে পড়লে রমনায় সড়কের ওপর অবস্থান নেন তারা।

পরে সাড়ে ৯টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মো. ইউনূসের প্রেস সচিবের আমন্ত্রণে তাবলীগ জামাতের ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল যমুনায় প্রবেশ করেন।

কাকরাইল মসজিদের ইমাম মাওলানা আব্দুল্লাহ সাবেরের নেতৃত্বে ওই প্রতিনিধি দল মিন্টু রোডে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে পৌঁছে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তাবলিগ জামাতের প্রতিনিধি মাওলানা সাদ কান্দলভিকে চলতি বছরের বিশ্ব ইজতেমায় আনার জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন।

তারা বলেন, ‘গত সাত বছর ধরে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসতে দেয়া হচ্ছে না। এ পরিস্থিতি আমাদের জন্য অগ্রহণযোগ্য। বৈষম্যের অবসান ঘটিয়ে তাকে এ বছরের ইজতেমায় অংশগ্রহণের অনুমতি দিতে হবে।’

এর আগে সাপ্তাহিক মাশওয়ারা শেষে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সাদ অনুসারীরা মিন্টু রোডে প্রবেশের চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে কয়েকশ মুসল্লি মসজিদের সামনের সড়কে অবস্থান নেন। পরে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনা শেষে প্রেস সচিব তাদের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে নিয়ে যান।

স্মারকলিপি জমা দেয়ার পর সাদপন্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান কর্মসূচি শেষ করে কাকরাইল মসজিদে ফিরে যান। তবে দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন তাবলিগ জামাতের সাদপন্থীরা।

এর আগে ১৫ নভেম্বর বিশাল জমায়েত নিয়ে কাকরাইল মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন সাদপন্থীরা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সাকিবসহ ১৫ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে সড়ক ছাড়লেন সাদপন্থিরা

আপডেট সময় : ০১:০৬:৩৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৪

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকের আশ্বাসে রাস্তা থেকে সরে গেছেন মাওলানা সাদপন্থীরা। তারা রাজধানীর কাকরাইল মোড়ে অবস্থান নিয়েছিলেন।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে কাকরাইল মসজিদ থেকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনের যমুনার দিকে রওনা দেন সাদপন্থীরা। পথে পুলিশি বাধার মুখে পড়লে রমনায় সড়কের ওপর অবস্থান নেন তারা।

পরে সাড়ে ৯টার দিকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মো. ইউনূসের প্রেস সচিবের আমন্ত্রণে তাবলীগ জামাতের ৯ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল যমুনায় প্রবেশ করেন।

কাকরাইল মসজিদের ইমাম মাওলানা আব্দুল্লাহ সাবেরের নেতৃত্বে ওই প্রতিনিধি দল মিন্টু রোডে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে পৌঁছে স্মারকলিপি প্রদান করেন।

স্মারকলিপিটি গ্রহণ করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তাবলিগ জামাতের প্রতিনিধি মাওলানা সাদ কান্দলভিকে চলতি বছরের বিশ্ব ইজতেমায় আনার জন্য সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন।

তারা বলেন, ‘গত সাত বছর ধরে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসতে দেয়া হচ্ছে না। এ পরিস্থিতি আমাদের জন্য অগ্রহণযোগ্য। বৈষম্যের অবসান ঘটিয়ে তাকে এ বছরের ইজতেমায় অংশগ্রহণের অনুমতি দিতে হবে।’

এর আগে সাপ্তাহিক মাশওয়ারা শেষে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের দিকে যাওয়ার উদ্দেশ্যে সাদ অনুসারীরা মিন্টু রোডে প্রবেশের চেষ্টা করেন। তবে পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপে কয়েকশ মুসল্লি মসজিদের সামনের সড়কে অবস্থান নেন। পরে প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনা শেষে প্রেস সচিব তাদের প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের সামনে নিয়ে যান।

স্মারকলিপি জমা দেয়ার পর সাদপন্থীরা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান কর্মসূচি শেষ করে কাকরাইল মসজিদে ফিরে যান। তবে দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন তাবলিগ জামাতের সাদপন্থীরা।

এর আগে ১৫ নভেম্বর বিশাল জমায়েত নিয়ে কাকরাইল মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করেন সাদপন্থীরা।