শিরোনাম :
Logo তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে কচুয়ায় কৃষকদের চলচ্চিত্র প্রদর্শনী Logo ভারতের সঙ্গে আকাশ ও স্থল সীমান্ত বন্ধের ঘোষণা পাকিস্তানের Logo পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ঢাকা সফর স্থগিত Logo অসুস্থ শ্রমিককে হুইল চেয়ার উপহার দিলো ইয়ুথ ফোরাম ও চর্যাপদ একাডেমি Logo পাকিস্তান জঙ্গিরাষ্ট্র, পাক সেনাপ্রধান লাদেনের মতোই সন্ত্রাসবাদী, বিস্ফোরক প্রাক্তন মার্কিন সেনাকর্তা Logo ‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন বিষয়ক ক্যাম্পেইন’ – ল অ্যাওয়ারনেস এন্ড এনালাইটেন্ড সোসাইটি Logo শিক্ষার্থীদের ভাবনায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ Logo জাতীয়তাবাদী আদর্শে বিশ্বাসী অ্যালামনাসদের রুয়া’র নির্বাচন বর্জন Logo মুখোমুখি অবস্থানে ভারত-পাকিস্তান, ভারতীয় নৌবাহিনীর মিসাইল ধ্বংসের পরীক্ষা Logo কাশ্মীরে হামলার পর তুমুল উত্তেজনার মধ্যেই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার ঘোষণা পাকিস্তানের

মেহেরপুরে ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে ৪ জনকে জেল-জরিমানা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০১:৪৬:১৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪
  • ৭৩৪ বার পড়া হয়েছে

ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে হাবিবুর রহমান, আবু বক্কর, জিয়া এবং দুলাল নামের ৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে জেল এবং জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক বেগম শারমিন নাহার এ রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্ত হাবিবুর রহমান মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামুন্দী মের্সাস ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকার ও আবু বক্কর আলী ছেলে, আবু বক্কর একই এলাকার আলিমুদ্দিনের ছেলে, দুলাল রামনগর গ্রামের আবু মণ্ডলের ছেলে এবং জিয়া কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা দৌলতখালী গ্রামের হেরেজ মন্ডলের ছেলে।

জানাগেছে, চলতি সালের ১৮ জানুয়ারি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেহেরপুর সদর উপজেলা সেক্রেটারি ইন্সপেক্টর তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে মেহেরপুর শহরের ওয়াপদা সড়কে ও গুড়ের আড়োতে অভিযান চালিয়ে উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদবিহীন ৪০ টিন গুড় জব্দ করেন।

পরে এ ঘটনায় বিশুদ্ধ খাদ্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়। ওই গুড় পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকাতে পরীক্ষা নিরীক্ষা পর ওই গোলগুলো ভেজাল প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত বিশুদ্ধ খাদ্য আইন ২০১৩ এর ৩/৪ এর ধারা ২৬ এ দোষ স্বীকার করায় আবু বক্করকে ১ বছর কারাদণ্ড এবং ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের কারাদণ্ড ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের জেল। হাবিবুর রহমানকে ২/২৪ এর ২৬ ধারায় ১ বছরের জেল, ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ৬ মাসের জেল। আবু বক্করকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদাযে আরো ৬ মাসের জেল এবং দুলালকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১ বছরে জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা ৬ মাসের জেল দেওয়া হয়। জিয়া কে ২৬ ধারায় ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪৩ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসে জেল দেওয়া হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে কচুয়ায় কৃষকদের চলচ্চিত্র প্রদর্শনী

মেহেরপুরে ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে ৪ জনকে জেল-জরিমানা

আপডেট সময় : ০১:৪৬:১৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৩ অক্টোবর ২০২৪

ভেজাল গুড় বিক্রির অভিযোগে হাবিবুর রহমান, আবু বক্কর, জিয়া এবং দুলাল নামের ৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে জেল এবং জরিমানা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুরের দিকে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের বিচারক বেগম শারমিন নাহার এ রায় দেন।

সাজাপ্রাপ্ত হাবিবুর রহমান মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামুন্দী মের্সাস ভাই ভাই এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকার ও আবু বক্কর আলী ছেলে, আবু বক্কর একই এলাকার আলিমুদ্দিনের ছেলে, দুলাল রামনগর গ্রামের আবু মণ্ডলের ছেলে এবং জিয়া কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলা দৌলতখালী গ্রামের হেরেজ মন্ডলের ছেলে।

জানাগেছে, চলতি সালের ১৮ জানুয়ারি গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মেহেরপুর সদর উপজেলা সেক্রেটারি ইন্সপেক্টর তারিকুল ইসলামের নেতৃত্বে মেহেরপুর শহরের ওয়াপদা সড়কে ও গুড়ের আড়োতে অভিযান চালিয়ে উৎপাদনের তারিখ ও মেয়াদবিহীন ৪০ টিন গুড় জব্দ করেন।

পরে এ ঘটনায় বিশুদ্ধ খাদ্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়। ওই গুড় পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। ঢাকাতে পরীক্ষা নিরীক্ষা পর ওই গোলগুলো ভেজাল প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ আদালত বিশুদ্ধ খাদ্য আইন ২০১৩ এর ৩/৪ এর ধারা ২৬ এ দোষ স্বীকার করায় আবু বক্করকে ১ বছর কারাদণ্ড এবং ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের কারাদণ্ড ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের জেল। হাবিবুর রহমানকে ২/২৪ এর ২৬ ধারায় ১ বছরের জেল, ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায় আরো ৬ মাসের জেল। আবু বক্করকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদাযে আরো ৬ মাসের জেল এবং দুলালকে ৩ লক্ষ টাকা জরিমানা, অনাদায়ে ১ বছরে জেল ও ৪১ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা ৬ মাসের জেল দেওয়া হয়। জিয়া কে ২৬ ধারায় ৩ লক্ষ টাকা জরিমান, অনাদায়ে ১ বছরের জেল ও ৪৩ ধারায় ১ লক্ষ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসে জেল দেওয়া হয়।