গণঅভ্যুত্থানে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর যত্ন নিতে ফাউন্ডেশন গঠনের সিদ্ধান্ত

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৬:৫১:১৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট ২০২৪
  • ৭২৫ বার পড়া হয়েছে

চলতি বছরের জুলাই ও আগস্টে ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য একটি ফাউন্ডেশন গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ফাউন্ডেশনের প্রধান হিসেবে থাকবেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একইসাথে অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা, ছাত্র প্রতিনিধি এবং নিহত ও আহতদের পরিবারের সদস্যরাও ফাউন্ডেশনে অন্তর্ভুক্ত থাকবেন বলে জানানো হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে অংশগ্রহণ করার সময় যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন এবং যারা গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন তাদের অবদান আমরা কখনই ভুলতে পারি না। তাদের পাশে দাঁড়ানো আমার দায়িত্ব এবং আমাদের জাতীয় কর্তব্য। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আহত এবং নিহতদের পরিবারের ভালো যত্ন নেওয়ার জন্য যা যা করা দরকার আমরা তা করবো। ‘

তিনি আরও বলেন, ‘তাদের চিকিৎসা ও পারিবারিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে নিবেদিতপ্রাণ সরকারি দপ্তর ও কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেওয়া হবে। খুব শীঘ্রই ফাউন্ডেশনের কার্যপ্রণালী ঘোষণা করা হবে। নাগরিক এবং বাংলাদেশি প্রবাসীদের ফাউন্ডেশনে অবদান রাখার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। ‘

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের কথা ভাবছে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর যত্ন নিতে ফাউন্ডেশন গঠনের সিদ্ধান্ত

আপডেট সময় : ০৬:৫১:১৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট ২০২৪

চলতি বছরের জুলাই ও আগস্টে ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য একটি ফাউন্ডেশন গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে। ফাউন্ডেশনের প্রধান হিসেবে থাকবেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। একইসাথে অন্তর্বর্তী সরকারের কয়েকজন উপদেষ্টা, ছাত্র প্রতিনিধি এবং নিহত ও আহতদের পরিবারের সদস্যরাও ফাউন্ডেশনে অন্তর্ভুক্ত থাকবেন বলে জানানো হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে অংশগ্রহণ করার সময় যারা তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন এবং যারা গুরুতরভাবে আহত হয়েছেন তাদের অবদান আমরা কখনই ভুলতে পারি না। তাদের পাশে দাঁড়ানো আমার দায়িত্ব এবং আমাদের জাতীয় কর্তব্য। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আহত এবং নিহতদের পরিবারের ভালো যত্ন নেওয়ার জন্য যা যা করা দরকার আমরা তা করবো। ‘

তিনি আরও বলেন, ‘তাদের চিকিৎসা ও পারিবারিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ব্যাপারে নিবেদিতপ্রাণ সরকারি দপ্তর ও কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেওয়া হবে। খুব শীঘ্রই ফাউন্ডেশনের কার্যপ্রণালী ঘোষণা করা হবে। নাগরিক এবং বাংলাদেশি প্রবাসীদের ফাউন্ডেশনে অবদান রাখার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। ‘