শিরোনাম :
Logo কয়রায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ Logo প্রধান উপদেষ্টা ও কোসোভোর রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাত Logo ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে: ট্রাম্প Logo শহীদ আবু সাঈদের আত্মত্যাগই ফ্যাসিবাদের ভিত নাড়িয়ে দিয়েছিল: শফিকুর রহমান Logo চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের নির্বাচনে সাইদ হোসেন অপু চৌধুরীর মনোনয়নপত্র জমা Logo চাঁদপুর জেলা পুলিশের মাস্টার প্যারেড অনুষ্ঠিত Logo ইবিতে জুলাই-৩৬ পরেও আবার কোটা বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন Logo ২৫ জুন শুরু হচ্ছে রাবির কলা অনুষদের ৩য় আন্তর্জাতিক সম্মেলন Logo অস্ত্র উদ্ধার অভিযানের ডিবি টিমকে চাঁদপুর জেলা পুলিশের পুরস্কার প্রদান Logo কচুয়ায় মিলন হত্যা মামলায় দুই জনের মৃত্যুদন্ড, একজনের যাবজ্জীবন

লক্ষ্মীপুরে সরিষা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৭:০৩:৫৭ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২১ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৫৯ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

লক্ষ্মীপুরে সরিষা আবাদ করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। এতে করে এ অঞ্চলে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সরিষা চাষ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষি বিভাগের সঠিক তদারকি পেলে এ অঞ্চলে সরিষা আবাদ বৃদ্ধি পাবে।

গত কয়েক বছর থেকে লক্ষ্মীপুরে আমন ধান কাটার পর ও বোরো ধান রোপনের আগে মধ্যবর্তী সময়ে পতিত জমিতে কৃষকরা শুরু করেন উচ্চ ফলনশীল জাতের সরিষার আবাদ।  আর এতে আসে সাফল্য। কৃষকরা জানান, সরিষা চাষে অধিক সার, কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না। তাছাড়া থেতে পোকা মাকড়ের আক্রমণও কম থাকে। সরিষা চাষে বিঘা প্রতি ৬/৭ হাজার টাকা খরচে তাদের আয় হয় ১২ থেকে ১৩ হাজার টাকা। লাভ তুলনামূলক বেশি হওয়ায় খুশি সরিষা চাষিরা। এ কারণে তারা সরিষা চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন।

সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এ অঞ্চলে ব্যাপক হারে সরিষা আবাদ ছড়িয়ে দিতে পারলে কৃষকরা যেমন লাভবান হবেন, তেমনি গতিশীল হবে দেশের অর্থনীতি।

কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক গোলাম মোস্তফা জানান, চলতি বছর জেলার ৩৫০ হেক্টর জমিতে বারি-১৫ জাতের সরিষা আবাদ হয়েছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় বিক্রয় মূল্য বেশি হওয়ায় সরিষা চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা।
তাছাড়া সরিষা চাষে জমির উর্বরতা শক্তি বাড়ে বলেও জানালেন কৃষি কর্মকর্তারা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কয়রায় বিএনপির সম্প্রীতি সমাবেশ

লক্ষ্মীপুরে সরিষা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা !

আপডেট সময় : ০৭:০৩:৫৭ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২১ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

লক্ষ্মীপুরে সরিষা আবাদ করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। এতে করে এ অঞ্চলে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সরিষা চাষ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষি বিভাগের সঠিক তদারকি পেলে এ অঞ্চলে সরিষা আবাদ বৃদ্ধি পাবে।

গত কয়েক বছর থেকে লক্ষ্মীপুরে আমন ধান কাটার পর ও বোরো ধান রোপনের আগে মধ্যবর্তী সময়ে পতিত জমিতে কৃষকরা শুরু করেন উচ্চ ফলনশীল জাতের সরিষার আবাদ।  আর এতে আসে সাফল্য। কৃষকরা জানান, সরিষা চাষে অধিক সার, কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না। তাছাড়া থেতে পোকা মাকড়ের আক্রমণও কম থাকে। সরিষা চাষে বিঘা প্রতি ৬/৭ হাজার টাকা খরচে তাদের আয় হয় ১২ থেকে ১৩ হাজার টাকা। লাভ তুলনামূলক বেশি হওয়ায় খুশি সরিষা চাষিরা। এ কারণে তারা সরিষা চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন।

সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এ অঞ্চলে ব্যাপক হারে সরিষা আবাদ ছড়িয়ে দিতে পারলে কৃষকরা যেমন লাভবান হবেন, তেমনি গতিশীল হবে দেশের অর্থনীতি।

কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক গোলাম মোস্তফা জানান, চলতি বছর জেলার ৩৫০ হেক্টর জমিতে বারি-১৫ জাতের সরিষা আবাদ হয়েছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় বিক্রয় মূল্য বেশি হওয়ায় সরিষা চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা।
তাছাড়া সরিষা চাষে জমির উর্বরতা শক্তি বাড়ে বলেও জানালেন কৃষি কর্মকর্তারা।