চামড়া সংরক্ষণে বড় কোনো সংকট নেই: মহিউদ্দিন আহমেদ !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৩:১৩ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭
  • ৭৫১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

চামড়া সংরক্ষণ নিয়ে বড় কোনো সংকট নেই, তবে ছোট ছোট যে সমস্যা রয়েছে তা আমরা ম্যানেজ করে নিতে পারব বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএলএলএফইএ) সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিন।

চামড়া সংরক্ষণে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে কি না জানতে চাইলে রোববার তিনি এসব কথা বলেন।

মহিউদ্দিন মাহিন বলেন, এবার কোরবানির ঈদে সারা দেশ থেকে যে চামড়া সংগ্রহ করেছি তা সংরক্ষণে আমাদের তেমন কোনো সমস্যা হবে না। কারণ সব চামড়া লবণ দেওয়া। আর এ অবস্থায় চামড়াগুলো আমরা তিন মাসের ওপরে রাখতে পারি। এ ছাড়া আরো কয়েকটি পদ্ধতি ব্যবহার করে চামড়া প্রায় আট মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।

আমরা অনেক প্রতিবন্ধকতা, সংকট মোকাবিলা করেই সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। আর ব্যবসা করতে গেলে সংকট মোকাবিলা করতেই হবে। তা মেনেই আমরা ব্যবসা করছি।

তবে আমরা বর্তমানে যে সংকটে ভুগছি তা হচ্ছে আর্থিক। কারণ হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি স্থানান্তরের পরে সাভারে আমাদের যে জায়গা দেওয়া হয়েছে সেখানকার জমিগুলো এখনও মালিকদের নামে রেজিস্ট্রেশন করে দেওয়া হয়নি। যার ফলে কেউ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারছে না এবং বেশিরভাগ ট্যানারি কারখানা ঠিকভাবে উৎপাদনে যেতে পারছে না। তাই আমরা সরকারের কাছে আবারও আবেদন জানাচ্ছি, যাতে দ্রুত আমাদের জমিগুলো রেজিস্ট্রেশন করে দেওয়া হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চামড়া সংরক্ষণে বড় কোনো সংকট নেই: মহিউদ্দিন আহমেদ !

আপডেট সময় : ০৫:৩৩:১৩ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

চামড়া সংরক্ষণ নিয়ে বড় কোনো সংকট নেই, তবে ছোট ছোট যে সমস্যা রয়েছে তা আমরা ম্যানেজ করে নিতে পারব বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ফিনিশড লেদার, লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএফএলএলএফইএ) সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ মাহিন।

চামড়া সংরক্ষণে কোনো সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে কি না জানতে চাইলে রোববার তিনি এসব কথা বলেন।

মহিউদ্দিন মাহিন বলেন, এবার কোরবানির ঈদে সারা দেশ থেকে যে চামড়া সংগ্রহ করেছি তা সংরক্ষণে আমাদের তেমন কোনো সমস্যা হবে না। কারণ সব চামড়া লবণ দেওয়া। আর এ অবস্থায় চামড়াগুলো আমরা তিন মাসের ওপরে রাখতে পারি। এ ছাড়া আরো কয়েকটি পদ্ধতি ব্যবহার করে চামড়া প্রায় আট মাস থেকে এক বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়।

আমরা অনেক প্রতিবন্ধকতা, সংকট মোকাবিলা করেই সম্ভাবনার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। আর ব্যবসা করতে গেলে সংকট মোকাবিলা করতেই হবে। তা মেনেই আমরা ব্যবসা করছি।

তবে আমরা বর্তমানে যে সংকটে ভুগছি তা হচ্ছে আর্থিক। কারণ হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি স্থানান্তরের পরে সাভারে আমাদের যে জায়গা দেওয়া হয়েছে সেখানকার জমিগুলো এখনও মালিকদের নামে রেজিস্ট্রেশন করে দেওয়া হয়নি। যার ফলে কেউ ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারছে না এবং বেশিরভাগ ট্যানারি কারখানা ঠিকভাবে উৎপাদনে যেতে পারছে না। তাই আমরা সরকারের কাছে আবারও আবেদন জানাচ্ছি, যাতে দ্রুত আমাদের জমিগুলো রেজিস্ট্রেশন করে দেওয়া হয়।