শিরোনাম :
Logo সদ্য নির্বাচিত বোদা উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে শোকজ Logo রেজিস্ট্রারের কাছে অভিযোগ দিতে যেয়ে হেনস্তার শিকার জবি শিক্ষার্থী Logo ইবিতে রিপোর্টার্স ইউনিটির কমিটিতে নতুন নেতৃত্ব Logo অন্যায়ের বিরুদ্ধে আমি জিরো টলারেন্স ;বেরোবি উপাচার্য Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে পাবিপ্রবিতে ইনকিলাব মঞ্চের মানববন্ধন Logo খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি নির্বাচন ২০২৫ এর কমিশন গঠন ও তফসিল ঘোষণা Logo কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের অনশন Logo কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে আমরণ অনশন—ইবি শিক্ষার্থীদের একাত্মতা Logo জাবিতে “সংগ্রামের শত রঙ” নামে জুলাই-বিপ্লবের আলোকচিত্র প্রদর্শনী Logo শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সহায়তায় ছাত্রদল

এ বছরই তৈরি হচ্ছে আরো ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:১৪:০৫ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭
  • ৭৩৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশে আরো ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির কাজ শেষ হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ইকোনমিক জোনস অথরিটি (বিইজেডএ)। গতকাল সোমবার সংস্থাটির পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে। সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এর ফলে দেশে মোট অর্থনৈতিক অঞ্চল বেড়ে হবে ১৫টি।

এ বিষয়ে বিইজেডএর নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেন, পরিকল্পিত ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে ২৩টির জমি অধিগ্রহণ, ডেভেলপার নিয়োগ ও কাঠামোগত উন্নয়সহ অন্যান্য উন্নয়ন কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, ২৩টির মধ্যে ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাজ এ বছর ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে। এগুলো হলো- মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোন, মিরসরাই ইকোনমিক জোন, নাফ ট্যুরিজম স্পেশাল ইকোনমিক জোন, সাবরাং ইকোনমিক জোন, মৌলভীবাজার ইকোনমিক জোন, জামালপুর ইকোনমিক জোন, সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন, সোনারগাঁও ইকোনমিক জোন, ইস্ট-ওয়েস্ট স্পেশাল ইকোনমিক জোন এবং আকিজ ইকোনমিক জোন।

বিইজেডএ প্রধান বলেন, অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর মধ্যে মোংলা ইকোনমিক জোন, আব্দুল মোনেম ইকোনমিক জোন, বে ইকোনমিক জোন, আমান ইকোনমিক জোন এবং মেঘনা ইকোনমিক জোনের কাজ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে বেশকিছু দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী এই অঞ্চলগুলোতে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

তিনি বলেন, চীন এবং জাপানসহ বেশকিছু বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং দেশের অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগকারীরা এই খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

এসব অর্থনৈতিক অঞ্চলের ডেভেলপার এবং বিনিয়োগকারী উভয়ই এই প্রণোদনা ভোগ করতে পারবে।

প্রসঙ্গত, আগামী ১৫ বছরের মধ্যে দেশের ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে এখানে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ‘বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল অ্যাক্ট ২০১০’ এর মাধ্যমে ২০১০ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে বিইজেডএ পরিচালিত হচ্ছে। দেশের সম্ভাবনাময় অঞ্চলগুলোতে অর্থনৈতিক কার্যক্রম আরো গতিশীল করতে এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সদ্য নির্বাচিত বোদা উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে শোকজ

এ বছরই তৈরি হচ্ছে আরো ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল !

আপডেট সময় : ১২:১৪:০৫ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ২০ জুন ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই দেশে আরো ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির কাজ শেষ হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ইকোনমিক জোনস অথরিটি (বিইজেডএ)। গতকাল সোমবার সংস্থাটির পক্ষ থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে। সংস্থাটির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এর ফলে দেশে মোট অর্থনৈতিক অঞ্চল বেড়ে হবে ১৫টি।

এ বিষয়ে বিইজেডএর নির্বাহী চেয়ারম্যান পবন চৌধুরী বলেন, পরিকল্পিত ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের মধ্যে ২৩টির জমি অধিগ্রহণ, ডেভেলপার নিয়োগ ও কাঠামোগত উন্নয়সহ অন্যান্য উন্নয়ন কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, ২৩টির মধ্যে ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাজ এ বছর ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে। এগুলো হলো- মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোন, মিরসরাই ইকোনমিক জোন, নাফ ট্যুরিজম স্পেশাল ইকোনমিক জোন, সাবরাং ইকোনমিক জোন, মৌলভীবাজার ইকোনমিক জোন, জামালপুর ইকোনমিক জোন, সিরাজগঞ্জ ইকোনমিক জোন, সোনারগাঁও ইকোনমিক জোন, ইস্ট-ওয়েস্ট স্পেশাল ইকোনমিক জোন এবং আকিজ ইকোনমিক জোন।

বিইজেডএ প্রধান বলেন, অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোর মধ্যে মোংলা ইকোনমিক জোন, আব্দুল মোনেম ইকোনমিক জোন, বে ইকোনমিক জোন, আমান ইকোনমিক জোন এবং মেঘনা ইকোনমিক জোনের কাজ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে বেশকিছু দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারী এই অঞ্চলগুলোতে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

তিনি বলেন, চীন এবং জাপানসহ বেশকিছু বিদেশি বিনিয়োগকারী এবং দেশের অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগকারীরা এই খাতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।

এসব অর্থনৈতিক অঞ্চলের ডেভেলপার এবং বিনিয়োগকারী উভয়ই এই প্রণোদনা ভোগ করতে পারবে।

প্রসঙ্গত, আগামী ১৫ বছরের মধ্যে দেশের ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল তৈরির পরিকল্পনা সরকারের রয়েছে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে এখানে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ‘বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল অ্যাক্ট ২০১০’ এর মাধ্যমে ২০১০ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অধীনে বিইজেডএ পরিচালিত হচ্ছে। দেশের সম্ভাবনাময় অঞ্চলগুলোতে অর্থনৈতিক কার্যক্রম আরো গতিশীল করতে এই উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।