শিরোনাম :

আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠার উপায় !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৫:৫১:৩৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৪৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

আমাদের চারপাশের সবকিছু যখন এগিয়ে যায়, আমরা তখন একই জায়গায় স্থির হয়ে পড়ে থাকি, যা একেবারেই ভাল নয়। আপনি অনুসরণ করে দেখতে পারেন যখন আপনার জীবনে প্রেরণার অভাব বোধ করবেন। দেখবেন কত সহজেই আপনি আপনার সত্তা ফিরে পেয়ে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠছেন। যখনই মনমরা এবং অবাঞ্চিত মনে হবে, তখন নিজেকে প্রফুল্ল রাখতে ইতিবাচক থাকার চেষ্টা করুন। কিভাবে আপনি নিজেকে আরও উৎপাদনশীল এবং নিজের দক্ষতার সঠিক ব্যবহার করতে পারবেন, সেদিকে বেশি করে মনোযোগ দিতে হবে।

নিজেকে বিচার করার অধিকার অন্যদের দেবেন না
আপনাকে বিচার করার অধিকার কারোর নেই, এটা মনে রাখবেন। এমনকি আপনার বাবা-মা এবং বন্ধুবান্ধবেরও নেই। যে সব লোকেরা আপনার খারাপ-ভালো দুটো দিক সম্বন্ধেই অবগত, তাদের ব্যাখ্যা দেওয়া নিষ্প্রয়োজন।

যার কাছে আপনাকে ভাল লাগে
যে সব জিনিস আপনার মন কে ভারাক্রান্ত করে তোলে, সে সব জিনিস নিয়ে একেবারেই ভাববেন না। বরং যাদের সঙ্গ পেলে আপনি আনন্দ বোধ করেন, তাদের সঙ্গে থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ, কে জানে হয়ত সেখানে এমন মানুষ আছে যার কাছে হয়তো আপনার সব ক্রিয়াকলাপই চমৎকার লাগে।

কারো কথায় বেশি গুরুত্ব দেবেন না
আপনি কতটা বাঞ্চনীয়, এই মতামতে অধিকাংশ মানুষই যথেষ্ট গুরুত্ব দেয় না। তাহলে তাদের মতামতেরও গুরুত্ব দেবার প্রয়োজন আপনার নেই।

সব সত্যি নয়
আমাদের আশেপাশে প্রতিনিয়ত যা ঘটছে তা সবই সত্যি বা নিখুঁত নয়। বহু মানুষ তাদের দুঃখের দিনগুলোর ছবি অন্যের সাঙ্গে ভাগ করেন না। তাই, এটা কখনোই মনে করবেন না যে পৃথিবী একটি নিখুঁত জায়গা যেখানে শুধু আপনিই অবাঞ্চিত। মানুষ নিজের ছন্দে চলে। ফলে সাফল্যের কোনো বিশেষ বয়স বা সময় থাকে না। সূত্র: ইন্টারনেট।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সংবাদপত্রের মানোন্নয়নে হচ্ছে টাস্কফোর্স

আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠার উপায় !

আপডেট সময় : ০৫:৫১:৩৬ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

আমাদের চারপাশের সবকিছু যখন এগিয়ে যায়, আমরা তখন একই জায়গায় স্থির হয়ে পড়ে থাকি, যা একেবারেই ভাল নয়। আপনি অনুসরণ করে দেখতে পারেন যখন আপনার জীবনে প্রেরণার অভাব বোধ করবেন। দেখবেন কত সহজেই আপনি আপনার সত্তা ফিরে পেয়ে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠছেন। যখনই মনমরা এবং অবাঞ্চিত মনে হবে, তখন নিজেকে প্রফুল্ল রাখতে ইতিবাচক থাকার চেষ্টা করুন। কিভাবে আপনি নিজেকে আরও উৎপাদনশীল এবং নিজের দক্ষতার সঠিক ব্যবহার করতে পারবেন, সেদিকে বেশি করে মনোযোগ দিতে হবে।

নিজেকে বিচার করার অধিকার অন্যদের দেবেন না
আপনাকে বিচার করার অধিকার কারোর নেই, এটা মনে রাখবেন। এমনকি আপনার বাবা-মা এবং বন্ধুবান্ধবেরও নেই। যে সব লোকেরা আপনার খারাপ-ভালো দুটো দিক সম্বন্ধেই অবগত, তাদের ব্যাখ্যা দেওয়া নিষ্প্রয়োজন।

যার কাছে আপনাকে ভাল লাগে
যে সব জিনিস আপনার মন কে ভারাক্রান্ত করে তোলে, সে সব জিনিস নিয়ে একেবারেই ভাববেন না। বরং যাদের সঙ্গ পেলে আপনি আনন্দ বোধ করেন, তাদের সঙ্গে থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ, কে জানে হয়ত সেখানে এমন মানুষ আছে যার কাছে হয়তো আপনার সব ক্রিয়াকলাপই চমৎকার লাগে।

কারো কথায় বেশি গুরুত্ব দেবেন না
আপনি কতটা বাঞ্চনীয়, এই মতামতে অধিকাংশ মানুষই যথেষ্ট গুরুত্ব দেয় না। তাহলে তাদের মতামতেরও গুরুত্ব দেবার প্রয়োজন আপনার নেই।

সব সত্যি নয়
আমাদের আশেপাশে প্রতিনিয়ত যা ঘটছে তা সবই সত্যি বা নিখুঁত নয়। বহু মানুষ তাদের দুঃখের দিনগুলোর ছবি অন্যের সাঙ্গে ভাগ করেন না। তাই, এটা কখনোই মনে করবেন না যে পৃথিবী একটি নিখুঁত জায়গা যেখানে শুধু আপনিই অবাঞ্চিত। মানুষ নিজের ছন্দে চলে। ফলে সাফল্যের কোনো বিশেষ বয়স বা সময় থাকে না। সূত্র: ইন্টারনেট।