যে প্রাণী বেঁচে থাকে ১১ হাজার বছর!

  • আপডেট সময় : ০৩:২৮:৩৯ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৮ এপ্রিল ২০১৭
  • ৭৪৬ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

যদি প্রশ্ন করা হয় কোনটি সবচেয়ে দীর্ঘজীবি প্রাণী? পাঠক মাত্রই উত্তর দিবেন কচ্ছপের নামটি বলে। দেওয়াটাও স্বাভাবিক, কারণ এখন পর্যন্ত কচ্ছপই সবচেয়ে দীর্ঘজীবি প্রাণী হিসেবে স্বীকৃত। তবে এবার নতুন একটি প্রাণীর সন্ধান পাওয়া গেছে যেটি বেঁচে থাকে দীর্ঘ ১১ হাজার বছর।

এমনটিই দাবি করেছেন একদল প্রাণী গবেষক। গাছপালারও প্রাণ আছে। এছাড়া প্রাণ আছে সমুদ্রে জন্মানো বিভিন্ন শৈবাল ও স্পঞ্জের। এমনই একটি প্রাণীকে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘজীবী বলে মনে করছেন গবেষকরা।

প্রাণী বিষয়ক গবেষক মারাহ জে. হার্ডট নামে একজন গবেষক সমুদ্রের এসব বিষয় নিয়ে একটি বই লিখেছেন। তার বইয়ের নাম ‘সেক্স ইন দ্য সি: আওয়ার ইনটিমেট কানেকশন উইথ সেক্স-চেঞ্জিং ফিস, রোমান্টিক লবস্টারস, কিংকি স্কুইড, অ্যান্ড আদার সলটি ইরোটিকা অব দ্য ডিপ’।

এই বইয়ে সবচেয়ে বয়স্ক প্রাণীর কথা লিখেছেন তিনি। তিনি লিখেছেন এই প্রাণীটি একটি সামুদ্রিক স্পঞ্জ। যা এক হাজারেরও বেশি সময় বাঁচে। তিনি লিখেছেন, সমুদ্রের তলদেশের কথা মানুষের অজানা।

তার বইয়ে রয়েছে গভীর সমুদ্রের একটি সি স্পঞ্জের কথা। এটি ‘মনোরহ্যাফিশ শুনি’ প্রজাতির। ওই গবেষক লিখেছেন এ সামুদ্রিক স্পঞ্জটিই ১১ হাজার বছর বয়সী।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

যে প্রাণী বেঁচে থাকে ১১ হাজার বছর!

আপডেট সময় : ০৩:২৮:৩৯ অপরাহ্ণ, শনিবার, ৮ এপ্রিল ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

যদি প্রশ্ন করা হয় কোনটি সবচেয়ে দীর্ঘজীবি প্রাণী? পাঠক মাত্রই উত্তর দিবেন কচ্ছপের নামটি বলে। দেওয়াটাও স্বাভাবিক, কারণ এখন পর্যন্ত কচ্ছপই সবচেয়ে দীর্ঘজীবি প্রাণী হিসেবে স্বীকৃত। তবে এবার নতুন একটি প্রাণীর সন্ধান পাওয়া গেছে যেটি বেঁচে থাকে দীর্ঘ ১১ হাজার বছর।

এমনটিই দাবি করেছেন একদল প্রাণী গবেষক। গাছপালারও প্রাণ আছে। এছাড়া প্রাণ আছে সমুদ্রে জন্মানো বিভিন্ন শৈবাল ও স্পঞ্জের। এমনই একটি প্রাণীকে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘজীবী বলে মনে করছেন গবেষকরা।

প্রাণী বিষয়ক গবেষক মারাহ জে. হার্ডট নামে একজন গবেষক সমুদ্রের এসব বিষয় নিয়ে একটি বই লিখেছেন। তার বইয়ের নাম ‘সেক্স ইন দ্য সি: আওয়ার ইনটিমেট কানেকশন উইথ সেক্স-চেঞ্জিং ফিস, রোমান্টিক লবস্টারস, কিংকি স্কুইড, অ্যান্ড আদার সলটি ইরোটিকা অব দ্য ডিপ’।

এই বইয়ে সবচেয়ে বয়স্ক প্রাণীর কথা লিখেছেন তিনি। তিনি লিখেছেন এই প্রাণীটি একটি সামুদ্রিক স্পঞ্জ। যা এক হাজারেরও বেশি সময় বাঁচে। তিনি লিখেছেন, সমুদ্রের তলদেশের কথা মানুষের অজানা।

তার বইয়ে রয়েছে গভীর সমুদ্রের একটি সি স্পঞ্জের কথা। এটি ‘মনোরহ্যাফিশ শুনি’ প্রজাতির। ওই গবেষক লিখেছেন এ সামুদ্রিক স্পঞ্জটিই ১১ হাজার বছর বয়সী।