শিরোনাম :
Logo বীরগঞ্জে বীজ ডিলার ও কৃষক সমাবেশ Logo হাবিপ্রবিতে প্রথম ধাপের ভর্তি সম্পন্ন হয়েছে ৬৭.৭৫ শতাংশ। Logo রাবিতে আন্তঃকলেজ সাঁতার প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল Logo পাক-ভারত যুদ্ধবিরতি ট্রাম্পের মধ্যস্থতা ছাড়াই হয়েছে, দাবি জয়শঙ্করের Logo হাসিনার নির্বাচনি হলফনামায় গরমিল: ব্যবস্থা নিতে ইসিকে দুদকের চিঠি Logo ১৫০ ব্যবসায়ী প্রতিনিধি নি‌য়ে ঢাকায় আসছেন চীনা বাণিজ্যমন্ত্রী Logo বাঁচতে চায় সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ধর্মীয় শিক্ষক আঃ ছাত্তার Logo নতুন হারে মহার্ঘ ভাতা, কোন গ্রেডে কত বাড়ছে? Logo এবার মশার শরীরে ম্যালেরিয়ার ওষুধ! গবেষকদের যুগান্তকারী আবিষ্কার Logo পঞ্চগড়ে ভারতীয় পুশ-ইন, নারী-শিশুসহ ২১ বাংলাদেশিকে সীমান্তে ফেরত

কচুয়ায় কালা মানিকের দাম হাঁকা হয়েছে ৮ লাখ টাকা

আসন্ন ঈদুল আজহা সামনে রেখে কচুয়ায় বিভিন্ন হাটে পশু কেনাবেচা শুরু হয়েছে। দাম বেশি হাকায় এখন এ কেনাবেচা জমে উঠছে না। তবে কচুয়া উপজেলার পাথৈর গ্রামের ষাঁড় কালা মানিকের দাম হাঁকা হয়েছে ৮ লাখ টাকা। পাথৈর গ্রামের কাজী দিঘির দক্ষিন পাড়া মসজিদ বাড়ির অধিবাসী মিজানুর রহমান প্রায় ৪ বছর ধরে লালন পালন করে আসছেন এ কালা মানিক।

ওই গ্রামের মিজানুর রহমান ৮০০ কেজি ওজনের বিশাল আকৃতির ষাঁড় কালা মানিকের দাম হাঁকা হয়েছে ৮ লাখ টাকা এবং এ ষাঁড়ের পা থেকে মাথা পর্যন্ত গায়ের রং কুচকুচে কালো। এ কারণে তার নাম রাখা হয়েছে আদরের কালা মানিক।

মালিক মিজানুর রহমান বলেন, প্রায় ৪ বছর ধরে দেশীয় প্রজাতির ঘাস ও ফল-ফলাদি দিয়ে কালা মানিককে খাওয়ানো হয়েছে। অন্যরকম আদর করে কালা মানিককে লালন-পালন করছি। দিনরাত এ খামার পরিচর্যাসহ দেখাশোনা করছি। কোনো প্রকার ওষুধ ছাড়াই ষাঁড়কে খেতে দেওয়া হয়। এদিকে এ কালা মানিককে কেউ কিনতে চাইলে কচুয়া উপজেলার পাথৈর গ্রামের অধিবাসী মিজানুর রহমান এর নাম্বার ০১৮৯২৭৩৮৩০১ নাম্বারে যোগাযোগ করার আহ্বান করা গেল।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. সাওকাত হোসেন সুমন বলেন, এ উপজেলার সবচেয়ে বড় ষাঁড় কালা মানিক। প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে এ ষাঁড় বড় করা করেছে এবং এ ষাঁড় দেখতেও কালা কুচকুচে। এ কারণে নাম রাখা হয়েছে কালা মানিক। কোরবানির পশুর হাটে এ কালা মানিক ভালো দামে বিক্রি করবে বলে জানান তিনি ।

ছবি: কচুয়ার পাথৈর গ্রামে কালা মানিকের সাথে মালিক মিজানুর রহমান।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বীরগঞ্জে বীজ ডিলার ও কৃষক সমাবেশ

কচুয়ায় কালা মানিকের দাম হাঁকা হয়েছে ৮ লাখ টাকা

আপডেট সময় : ০৭:১৭:২৮ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫

আসন্ন ঈদুল আজহা সামনে রেখে কচুয়ায় বিভিন্ন হাটে পশু কেনাবেচা শুরু হয়েছে। দাম বেশি হাকায় এখন এ কেনাবেচা জমে উঠছে না। তবে কচুয়া উপজেলার পাথৈর গ্রামের ষাঁড় কালা মানিকের দাম হাঁকা হয়েছে ৮ লাখ টাকা। পাথৈর গ্রামের কাজী দিঘির দক্ষিন পাড়া মসজিদ বাড়ির অধিবাসী মিজানুর রহমান প্রায় ৪ বছর ধরে লালন পালন করে আসছেন এ কালা মানিক।

ওই গ্রামের মিজানুর রহমান ৮০০ কেজি ওজনের বিশাল আকৃতির ষাঁড় কালা মানিকের দাম হাঁকা হয়েছে ৮ লাখ টাকা এবং এ ষাঁড়ের পা থেকে মাথা পর্যন্ত গায়ের রং কুচকুচে কালো। এ কারণে তার নাম রাখা হয়েছে আদরের কালা মানিক।

মালিক মিজানুর রহমান বলেন, প্রায় ৪ বছর ধরে দেশীয় প্রজাতির ঘাস ও ফল-ফলাদি দিয়ে কালা মানিককে খাওয়ানো হয়েছে। অন্যরকম আদর করে কালা মানিককে লালন-পালন করছি। দিনরাত এ খামার পরিচর্যাসহ দেখাশোনা করছি। কোনো প্রকার ওষুধ ছাড়াই ষাঁড়কে খেতে দেওয়া হয়। এদিকে এ কালা মানিককে কেউ কিনতে চাইলে কচুয়া উপজেলার পাথৈর গ্রামের অধিবাসী মিজানুর রহমান এর নাম্বার ০১৮৯২৭৩৮৩০১ নাম্বারে যোগাযোগ করার আহ্বান করা গেল।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. সাওকাত হোসেন সুমন বলেন, এ উপজেলার সবচেয়ে বড় ষাঁড় কালা মানিক। প্রাকৃতিক খাবার খাইয়ে এ ষাঁড় বড় করা করেছে এবং এ ষাঁড় দেখতেও কালা কুচকুচে। এ কারণে নাম রাখা হয়েছে কালা মানিক। কোরবানির পশুর হাটে এ কালা মানিক ভালো দামে বিক্রি করবে বলে জানান তিনি ।

ছবি: কচুয়ার পাথৈর গ্রামে কালা মানিকের সাথে মালিক মিজানুর রহমান।