শিরোনাম :

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে আসাদুল হক বিশ্বাসের ব্যাক্তিগত সহায়তায় রোগীরা পেল ৭টি নতুন ট্রলি

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে দীর্ঘদিন ধরে রোগী পরিবহনে ব্যবহৃত ট্রলিগুলোর অধিকাংশই ছিল অচল কিংবা সীমিত সক্ষমতার। এতে করে মুমূর্ষু ও গুরুতর অসুস্থ রোগীদের জরুরি অবস্থায় এক ওয়ার্ড থেকে অন্য ওয়ার্ডে বা জরুরি বিভাগে নেওয়ার ক্ষেত্রে রোগীর স্বজনদের পড়তে হচ্ছিল চরম ভোগান্তিতে।

এই পরিস্থিতিতে মানবিক উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে এলেন মোঃ আসাদুল হক বিশ্বাস। ‘সেবাই ধর্ম, মানবতাই ধর্ম’—এই চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে তিনি আজ (৪ মে) সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে রোগী পরিবহনের জন্য সাতটি নতুন টলি হস্তান্তর করেন।

হাসপাতালের প্রাঙ্গণে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাস ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. রকিব সাদী।

হস্তান্তরের সময় মোঃ আসাদুল হক বিশ্বাস বলেন, “মানবসেবা পরম সেবা। অতীতের মতো সারাজীবন আমি চেষ্টা করি মানুষের কষ্টে পাশে দাঁড়াতে। এই টলিগুলো যেন রোগীদের কিছুটা উপকারে আসে, সেটাই আমার চাওয়া।”

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে জানান, নতুন টলিগুলোর সংযোজন রোগী পরিবহনে কার্যকর ভূমিকা রাখবে এবং বহুমাত্রিক চাপ কিছুটা হলেও কমবে।

স্থানীয়রা মনে করছেন, সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি এমন ব্যক্তি উদ্যোগ রোগীসেবার পরিপূরক হিসেবে কাজ করবে এবং আরও অনেককেই এ ধরনের সমাজসেবামূলক কাজে উৎসাহিত করবে।

ট্যাগস :

হাসনাতের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে আসাদুল হক বিশ্বাসের ব্যাক্তিগত সহায়তায় রোগীরা পেল ৭টি নতুন ট্রলি

আপডেট সময় : ০৯:৫৭:২৭ অপরাহ্ণ, রবিবার, ৪ মে ২০২৫

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে দীর্ঘদিন ধরে রোগী পরিবহনে ব্যবহৃত ট্রলিগুলোর অধিকাংশই ছিল অচল কিংবা সীমিত সক্ষমতার। এতে করে মুমূর্ষু ও গুরুতর অসুস্থ রোগীদের জরুরি অবস্থায় এক ওয়ার্ড থেকে অন্য ওয়ার্ডে বা জরুরি বিভাগে নেওয়ার ক্ষেত্রে রোগীর স্বজনদের পড়তে হচ্ছিল চরম ভোগান্তিতে।

এই পরিস্থিতিতে মানবিক উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে এলেন মোঃ আসাদুল হক বিশ্বাস। ‘সেবাই ধর্ম, মানবতাই ধর্ম’—এই চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে তিনি আজ (৪ মে) সকাল ৯টায় চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে রোগী পরিবহনের জন্য সাতটি নতুন টলি হস্তান্তর করেন।

হাসপাতালের প্রাঙ্গণে আয়োজিত সংক্ষিপ্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. বিদ্যুৎ কুমার বিশ্বাস ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. রকিব সাদী।

হস্তান্তরের সময় মোঃ আসাদুল হক বিশ্বাস বলেন, “মানবসেবা পরম সেবা। অতীতের মতো সারাজীবন আমি চেষ্টা করি মানুষের কষ্টে পাশে দাঁড়াতে। এই টলিগুলো যেন রোগীদের কিছুটা উপকারে আসে, সেটাই আমার চাওয়া।”

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এ উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে জানান, নতুন টলিগুলোর সংযোজন রোগী পরিবহনে কার্যকর ভূমিকা রাখবে এবং বহুমাত্রিক চাপ কিছুটা হলেও কমবে।

স্থানীয়রা মনে করছেন, সরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি এমন ব্যক্তি উদ্যোগ রোগীসেবার পরিপূরক হিসেবে কাজ করবে এবং আরও অনেককেই এ ধরনের সমাজসেবামূলক কাজে উৎসাহিত করবে।