জানা গেছে, এ বৈঠকে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে ইউক্রেন যুদ্ধ, মধ্যপ্রাচ্যের চলমান সংকট এবং জ্বালানি সহযোগিতা। আর ক্রেমলিন এই সফরকে ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ হিসেবে অভিহিত করেছে।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, দুই নেতার মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ‘গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা’ হবে এবং একাধিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে। তিনি আরও বলেন, ‘আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক অনেক বিষয়ে কাতারের ভূমিকা এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কাতার আমাদের ভালো বন্ধু এবং অংশীদার। রাশিয়া-কাতার সম্পর্ক দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে এবং দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে।’
ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে চলমান যুদ্ধের মাঝখানে কাতার মধ্যস্থতার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। যুদ্ধ চলাকালে যেসব শিশু তাদের পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়েছে, তাদের ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থায়ও কাতার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।