৯৭ বছরের বৃদ্ধের স্নাতকোত্তর অর্জন !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:১৩:৪২ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৯ মার্চ ২০১৭
  • ৭৫১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

৯৭ বছরের বৃদ্ধ ২০১৭ সালে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তরের জন্য নিজের নাম নথিভুক্ত করে লিমকা বুক অফ রের্কডসে নাম তুললেন। রাজ কুমার বৈশ্য ২০১৫ সালে নালন্দা মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে (‌এনওইউ)‌ অর্থনীতি নিয়ে স্নাতকোত্তরের জন্য নাম নথিভুক্ত করান।

বৈশ্য অর্থনীতি নিয়ে স্নাতকোত্তর করার পেছনে দুইটি কারণের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘‌অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর করার ইচ্ছা আমার দীর্ঘদিনের। অর্থনীতি পড়ে আমি বুঝতে চাই ভারত কেন গরিবদের সমস্যার সমাধান করতে পারছে না।

১৯২০ সালের ১ এপ্রিল উত্তরপ্রদেশে জন্ম রাজ কুমার বৈশ্যের। ১৯৩৮ সালে বৈশ্য স্নাতক হন। ১৯৮০ সালে তিনি কোডারমার বর্তমান ঝাড়খণ্ডে‌ একটি বেসরকারি সংস্থার জেনারেল ম্যানেজারের পদ থেকে অবসর নেন। বর্তমানে তিনি তার দ্বিতীয় সন্তান সন্তোষ কুমার ও তাঁর পরিবাবের সঙ্গে থাকেন।

বৈশ্য বলেন, ‘‌আগ্রা বিশ্বিদ্যালয় থেকে ১৯৩৮ সালে আইন নিয়ে আমি স্নাতক হই। ১৯৪০ সালে ডিগ্রি পাই। কিন্তু পরিবারের দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে আমি স্নাতকোত্তর করতে পারিনি। এতদিনে আমি আমার অপূর্ণ ইচ্ছা পূরণ করব।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

৯৭ বছরের বৃদ্ধের স্নাতকোত্তর অর্জন !

আপডেট সময় : ০১:১৩:৪২ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৯ মার্চ ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

৯৭ বছরের বৃদ্ধ ২০১৭ সালে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তরের জন্য নিজের নাম নথিভুক্ত করে লিমকা বুক অফ রের্কডসে নাম তুললেন। রাজ কুমার বৈশ্য ২০১৫ সালে নালন্দা মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে (‌এনওইউ)‌ অর্থনীতি নিয়ে স্নাতকোত্তরের জন্য নাম নথিভুক্ত করান।

বৈশ্য অর্থনীতি নিয়ে স্নাতকোত্তর করার পেছনে দুইটি কারণের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, ‘‌অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর করার ইচ্ছা আমার দীর্ঘদিনের। অর্থনীতি পড়ে আমি বুঝতে চাই ভারত কেন গরিবদের সমস্যার সমাধান করতে পারছে না।

১৯২০ সালের ১ এপ্রিল উত্তরপ্রদেশে জন্ম রাজ কুমার বৈশ্যের। ১৯৩৮ সালে বৈশ্য স্নাতক হন। ১৯৮০ সালে তিনি কোডারমার বর্তমান ঝাড়খণ্ডে‌ একটি বেসরকারি সংস্থার জেনারেল ম্যানেজারের পদ থেকে অবসর নেন। বর্তমানে তিনি তার দ্বিতীয় সন্তান সন্তোষ কুমার ও তাঁর পরিবাবের সঙ্গে থাকেন।

বৈশ্য বলেন, ‘‌আগ্রা বিশ্বিদ্যালয় থেকে ১৯৩৮ সালে আইন নিয়ে আমি স্নাতক হই। ১৯৪০ সালে ডিগ্রি পাই। কিন্তু পরিবারের দায়িত্ব সামলাতে গিয়ে আমি স্নাতকোত্তর করতে পারিনি। এতদিনে আমি আমার অপূর্ণ ইচ্ছা পূরণ করব।