বুধবার | ৩ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সোনালী ব্যাংক এমপ্লয়ীজ এসোসিয়েশন সিবি’এর দোয়া মাহফিল Logo জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশের কৃষকদের সক্ষম করে তুলতে হবে— আন্তর্জাতিক সেমিনারে নোবিপ্রবি উপাচার্য Logo পুলিশের অভিযানে পলাশবাড়ীতে চোরাই মাল উদ্ধার : দুই ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী আটক Logo পলাশবাড়ীতে জুলাই যোদ্ধার বাবার প্রভাব খাটিয়ে জমি দখলের অভিযোগ Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo বিএনপি চেয়ারপার্সনের রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় জীবননগরে ছাত্রদল ও শ্রমিকদের দোয়া Logo জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নিরাপত্তা জোরদারে ব্যাপক প্রস্তুতি সরকারের Logo কারুবাক পাণ্ডুলিপি পুরস্কার পেলেন এইচএম জাকির Logo চাঁদপুরে নতুন খাবারের আকর্ষণ ‘কাচ্চি ডাইন’ গ্রাহকদের ভিড় বেড়েই চলছে

“আমাদের প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গভীর এক চক্রান্ত চলছে”- রাবি উপাচার্য

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৫:১২:৪৪ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১২ জানুয়ারি ২০২৫
  • ৭৮০ বার পড়া হয়েছে

রাবি প্রতিনিধি:

“আমাদের প্রিয় এ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গভীর এক চক্রান্ত চলছে। যেকোনো উপায়ে বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করার জন্য কিছু পক্ষ উঠে পড়ে লেগেছে” বলে মন্তব্য করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব।
১২ জানুয়ারি (রবিবার) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকের এক পোস্টের তিনি এ কথা জানান।

শনিবার দিবাগত রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চারটি আবাসিক হলে পবিত্র কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় ইতোমধ্যে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মোহা. ফরিদ উদ্দিন খানকে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অনধিক সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সামাজিক মাধ্যমে উপাচার্য আরো বলেন,
“বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত চারটি হলে পবিত্র কুরআন শরীফ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উদ্দেশ্য পরিস্কার, মুসলিমদের অত্যন্ত প্রিয় একটি জায়গায় আঘাত করা। এটা সুস্পষ্ট উস্কানী। একদল অত্যন্ত নীচ মানুষ নামের কলংক এই ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা দুস্কর্মকারীদের জিততে দেব না। তারা চায় আমাদের ভেতর সম্প্রিতিকে নষ্ট করতে, এটা আমরা হতে দিতে পারি না। ইতোমধ্যে তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলো পুরোদমে কাজ করছে। আমরা খুব শিগগিরই জানতে পারব কারা এই ন্যাক্কারজনক কাজগুলো করেছে।”

উল্লেখ্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ আমীর আলী হল, শহীদ হবিবুর রহমান হল, মতিহার হল, মাদার বখ্শ হল ও শহীদ জিয়াউর রহমান হলে শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময়ে কে বা কারা পবিত্র কোরআন শরীফে অগ্নিসংযোগ করেছিল।
তবে এখন পযর্ন্ত ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

“আমাদের প্রিয় বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গভীর এক চক্রান্ত চলছে”- রাবি উপাচার্য

আপডেট সময় : ০৫:১২:৪৪ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১২ জানুয়ারি ২০২৫

রাবি প্রতিনিধি:

“আমাদের প্রিয় এ বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে গভীর এক চক্রান্ত চলছে। যেকোনো উপায়ে বিশ্ববিদ্যালয়কে অস্থিতিশীল করার জন্য কিছু পক্ষ উঠে পড়ে লেগেছে” বলে মন্তব্য করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব।
১২ জানুয়ারি (রবিবার) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকের এক পোস্টের তিনি এ কথা জানান।

শনিবার দিবাগত রাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) চারটি আবাসিক হলে পবিত্র কুরআন পোড়ানোর ঘটনায় ইতোমধ্যে উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মোহা. ফরিদ উদ্দিন খানকে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অনধিক সাত কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

সামাজিক মাধ্যমে উপাচার্য আরো বলেন,
“বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত চারটি হলে পবিত্র কুরআন শরীফ পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উদ্দেশ্য পরিস্কার, মুসলিমদের অত্যন্ত প্রিয় একটি জায়গায় আঘাত করা। এটা সুস্পষ্ট উস্কানী। একদল অত্যন্ত নীচ মানুষ নামের কলংক এই ঘটনা ঘটিয়েছে। আমরা দুস্কর্মকারীদের জিততে দেব না। তারা চায় আমাদের ভেতর সম্প্রিতিকে নষ্ট করতে, এটা আমরা হতে দিতে পারি না। ইতোমধ্যে তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলো পুরোদমে কাজ করছে। আমরা খুব শিগগিরই জানতে পারব কারা এই ন্যাক্কারজনক কাজগুলো করেছে।”

উল্লেখ্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সৈয়দ আমীর আলী হল, শহীদ হবিবুর রহমান হল, মতিহার হল, মাদার বখ্শ হল ও শহীদ জিয়াউর রহমান হলে শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময়ে কে বা কারা পবিত্র কোরআন শরীফে অগ্নিসংযোগ করেছিল।
তবে এখন পযর্ন্ত ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করতে পারেনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন।