শিরোনাম :

চাঁদপুর বাবা-মাকে মারধর করায় ছেলের কারাদণ্ড

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৯:৩৫:৪৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫
  • ৭৩৫ বার পড়া হয়েছে

সাইদ হোসেন অপু (চাঁদপুর)

চাঁদপুরে বাবা-মাকে মারধর করায় মো. ইসমাইল চৌধুরী মানিক (৩৬) নামে এক সন্তানকে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে চাঁদপুর সদরের রামদাসদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মানিক ওই গ্রামের আজিজুল চৌধুরীর ছেলে।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাখাওয়াত জামিল সৈকত। এসময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আল এমরান খাঁন ও সদর উপজেলার গোপনীয় সহকারী মো. মামুনুর রশিদসহ মডেল থানা পুলিশ।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাখাওয়াত জামিল সৈকত বলেন, ভুক্তোভোগী বাবা আমাদের কাছে ও চাঁদপুর মডেল থানায় সরাসরি এসে লিখিত অভিযোগ করেন। সেখানে বাবা-মাকে প্রতিনিয়ত মারধর করার কথা উল্লেখ করেন। যার কারণে থানার সহযোগিতা নিয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। ছেলে বাবা-মাকে মারধর করে স্থানীয়রাও জানান। এরপর ছেলেও স্বীকারোক্তি করেন। তারপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

ট্যাগস :

দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা শনাক্ত কত?

চাঁদপুর বাবা-মাকে মারধর করায় ছেলের কারাদণ্ড

আপডেট সময় : ০৯:৩৫:৪৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫

সাইদ হোসেন অপু (চাঁদপুর)

চাঁদপুরে বাবা-মাকে মারধর করায় মো. ইসমাইল চৌধুরী মানিক (৩৬) নামে এক সন্তানকে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে চাঁদপুর সদরের রামদাসদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মানিক ওই গ্রামের আজিজুল চৌধুরীর ছেলে।

ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাখাওয়াত জামিল সৈকত। এসময় উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. আল এমরান খাঁন ও সদর উপজেলার গোপনীয় সহকারী মো. মামুনুর রশিদসহ মডেল থানা পুলিশ।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাখাওয়াত জামিল সৈকত বলেন, ভুক্তোভোগী বাবা আমাদের কাছে ও চাঁদপুর মডেল থানায় সরাসরি এসে লিখিত অভিযোগ করেন। সেখানে বাবা-মাকে প্রতিনিয়ত মারধর করার কথা উল্লেখ করেন। যার কারণে থানার সহযোগিতা নিয়ে আমরা ঘটনাস্থলে যাই। ছেলে বাবা-মাকে মারধর করে স্থানীয়রাও জানান। এরপর ছেলেও স্বীকারোক্তি করেন। তারপর মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।