নিউজ ডেস্ক:চুয়াডাঙ্গার সরোজগঞ্জ বাজারে একটি বিউটি পার্লারের অন্তরালে দীর্ঘদিন যাবৎ অনৈতিক কাজের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বাধা দেওয়ায় দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিরা হলেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সরোজগঞ্জ জলিবিলা গ্রামের ফারুক আহম্মেদের ছেলে হাফিজুর রহমান (৩৮) ও একই এলাকার রিপন মৃধার ছেলে মাহাবুব (৩০)। গত শুক্রবার রাত ১১টার দিকে তাঁদের আটক করা হয়। এদিকে, এ ঘটনার প্রতিবাদকারী দুই যুবককে আটক করাই এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।চুয়াডাঙ্গার সরোজগঞ্জ বাজারে একটি বিউটি পার্লারের অন্তরালে দীর্ঘদিন যাবৎ অনৈতিক কাজের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বাধা দেওয়ায় দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিরা হলেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সরোজগঞ্জ জলিবিলা গ্রামের ফারুক আহম্মেদের ছেলে হাফিজুর রহমান (৩৮) ও একই এলাকার রিপন মৃধার ছেলে মাহাবুব (৩০)। গত শুক্রবার রাত ১১টার দিকে তাঁদের আটক করা হয়। এদিকে, এ ঘটনার প্রতিবাদকারী দুই যুবককে আটক করাই এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করে বলেন, সরোজগঞ্জ বাজারে নববধূ হারবাল বিউটি পার্লারের নাম দিয়ে তার অন্তরালে অনৈতিক কর্মকাণ্ড করে আসছে পার্লার কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি সবাই জানলেও পার্লারের মালিক প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পাননি কেউ। তবে এ ঘটনায় এলাকার যুবকরা প্রতিবাদী হয়ে ওঠে। এরই ধারাবাহিকতায় গত শুক্রবার রাত নয়টার দিকে অপরিচিত কয়েকজন মেয়ে ও ছেলে পার্লারের ভেতর প্রবেশ করলে এলাকার যুবকরা তার প্রতিবাদ করে। ওই সময় পার্লারের মালিক নূরুন নেছা প্রতিবাদকারী যুবকদের কাছে অনুনয়-বিনয় করলে ও পরবর্তীতে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলে প্রতিবাদকারী যুবকেরা স্থান ত্যাগ করেন। সবাই চলে যাওয়ার পর ওই পার্লারের মালিক পুলিশের হেল্পলাইন ‘৯৯৯’ ফোন দিয়ে প্রতিবাদকারী যুবকদের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করেন। পরে রাত ১১টার দিকে প্রতিবাদকারীদের মধ্যে দুই যুবককে জলিবিলা গ্রাম থেকে আটক করে পুলিশ। পরদিন শনিবার বিকেলে নববধূ হারবাল বিউটি পার্লারের মালিক নূরুন নেছার স্বামী বাদী হয়ে সদর থানায় আটজনের নাম উল্লেখসহ ১৩-১৪ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করেন। আটক দুজনকে ওই মামলাতে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে সদর থানার পুলিশ। এদিকে, এ ঘটনায় ফুঁসছে এলাকার সচেতন মহল। তাঁদের অভিযোগ, দিনের পর দিন চলা অনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে যুব সমাজকে যদি উল্টো মামলার শিকার হয়ে জেলে যেতে হয়, তাহলে এ ধরণের অপকর্মকারীদের সাহস বেড়ে যাবে। সমাজে অনৈতিক কর্মকাণ্ডসহ বিভিন্ন ধরনের অপকর্মের হার বেড়ে যাবে। পার্লারের অন্তরালে চলা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঠিক তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের শাস্তিসহ নির্দোষ যুবকদের অহেতুক হয়রানি না কারার দাবি জানান তাঁরা। এ ঘটনায় দুই যুবককে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে সরোজগঞ্জ ফাঁড়ির পুলিশ জানায়, ৯৯৯ ফোনের সূত্র ধরে জলিবিলা গ্রাম থেকে দুজনকে আটক করে সদর থানা হেফাজতে প্রেরণ করে সরোজগঞ্জ ফাঁড়ির পুলিশ। পরে হুমকি-ধামকিসহ মারধরের অভিযোগে পার্লার মালিকের স্বামী মামলা করলে ওই মামলাতে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখায় সদর থানার পুলিশ।
চুয়াডাঙ্গার সরোজগঞ্জ বাজারে একটি বিউটি পার্লারের অন্তরালে দীর্ঘদিন যাবৎ অনৈতিক কাজের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বাধা দেওয়ায় দুই যুবককে আটক করেছে পুলিশ। আটক ব্যক্তিরা হলেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার সরোজগঞ্জ জলিবিলা গ্রামের ফারুক আহম্মেদের ছেলে হাফিজুর রহমান (৩৮) ও একই এলাকার রিপন মৃধার ছেলে মাহাবুব (৩০)। গত শুক্রবার রাত ১১টার দিকে তাঁদের আটক করা হয়। এদিকে, এ ঘটনার প্রতিবাদকারী দুই যুবককে আটক করাই এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় লোকজন অভিযোগ করে বলেন, সরোজগঞ্জ বাজারে নববধূ হারবাল বিউটি পার্লারের নাম দিয়ে তার অন্তরালে অনৈতিক কর্মকাণ্ড করে আসছে পার্লার কর্তৃপক্ষ। ঘটনাটি সবাই জানলেও পার্লারের মালিক প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পাননি কেউ। তবে এ ঘটনায় এলাকার যুবকরা প্রতিবাদী হয়ে ওঠে। এরই ধারাবাহিকতায় গত শুক্রবার রাত নয়টার দিকে অপরিচিত কয়েকজন মেয়ে ও ছেলে পার্লারের ভেতর প্রবেশ করলে এলাকার যুবকরা তার প্রতিবাদ করে। ওই সময় পার্লারের মালিক নূরুন নেছা প্রতিবাদকারী যুবকদের কাছে অনুনয়-বিনয় করলে ও পরবর্তীতে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলে প্রতিবাদকারী যুবকেরা স্থান ত্যাগ করেন। সবাই চলে যাওয়ার পর ওই পার্লারের মালিক পুলিশের হেল্পলাইন ‘৯৯৯’ ফোন দিয়ে প্রতিবাদকারী যুবকদের বিরুদ্ধে পাল্টা অভিযোগ করেন। পরে রাত ১১টার দিকে প্রতিবাদকারীদের মধ্যে দুই যুবককে জলিবিলা গ্রাম থেকে আটক করে পুলিশ। পরদিন শনিবার বিকেলে নববধূ হারবাল বিউটি পার্লারের মালিক নূরুন নেছার স্বামী বাদী হয়ে সদর থানায় আটজনের নাম উল্লেখসহ ১৩-১৪ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা করেন। আটক দুজনকে ওই মামলাতে গ্রেপ্তার দেখিয়েছে সদর থানার পুলিশ। এদিকে, এ ঘটনায় ফুঁসছে এলাকার সচেতন মহল। তাঁদের অভিযোগ, দিনের পর দিন চলা অনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনাকারীদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে যুব সমাজকে যদি উল্টো মামলার শিকার হয়ে জেলে যেতে হয়, তাহলে এ ধরণের অপকর্মকারীদের সাহস বেড়ে যাবে। সমাজে অনৈতিক কর্মকাণ্ডসহ বিভিন্ন ধরনের অপকর্মের হার বেড়ে যাবে। পার্লারের অন্তরালে চলা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঠিক তদন্ত করে প্রকৃত দোষীদের শাস্তিসহ নির্দোষ যুবকদের অহেতুক হয়রানি না কারার দাবি জানান তাঁরা। এ ঘটনায় দুই যুবককে আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে সরোজগঞ্জ ফাঁড়ির পুলিশ জানায়, ৯৯৯ ফোনের সূত্র ধরে জলিবিলা গ্রাম থেকে দুজনকে আটক করে সদর থানা হেফাজতে প্রেরণ করে সরোজগঞ্জ ফাঁড়ির পুলিশ। পরে হুমকি-ধামকিসহ মারধরের অভিযোগে পার্লার মালিকের স্বামী মামলা করলে ওই মামলাতে তাঁদের গ্রেপ্তার দেখায় সদর থানার পুলিশ।