নিউজ ডেস্ক:চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে এক কেজি গাঁজা উদ্ধারসহ মাদকদ্রব্য রাখার দায়ে তিনজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত জেলার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় খুলনা জেলার সোনাডাঙ্গা আবাসিক এলাকার করিমনগর গ্রামের সৈয়দ আবুল বাসারের ছেলে মারুফ হোসেন (২৩), খুলনা জেলার রুপসা থানার মালসাকালিহাড়ি বাহিরদিয়ার মৃত ইব্রাহিম গাজীর ছেলে রাব্বি গাজী (২১) ও নড়াইল জেলার কালিয়া তালবাড়িয়া গ্রামের জয়দেব শিকদারের ছেলে জয়ন্ত জয় শিকদারকে (২২) গাঁজাসহ আটক করা হয়। পরে আটক ব্যক্তিদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে প্রত্যেককে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করাসহ জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। একই অভিযানে দর্শনার হল্টচাঁদপুরের আব্দুর রহিম শাহের ছেলে রিপন হোসেনের বাড়ি থেকে এক কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে।চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সদস্যরা বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে এক কেজি গাঁজা উদ্ধারসহ মাদকদ্রব্য রাখার দায়ে তিনজনকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে। গতকাল সোমবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত জেলার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় এ অভিযান চালানো হয়। এ সময় খুলনা জেলার সোনাডাঙ্গা আবাসিক এলাকার করিমনগর গ্রামের সৈয়দ আবুল বাসারের ছেলে মারুফ হোসেন (২৩), খুলনা জেলার রুপসা থানার মালসাকালিহাড়ি বাহিরদিয়ার মৃত ইব্রাহিম গাজীর ছেলে রাব্বি গাজী (২১) ও নড়াইল জেলার কালিয়া তালবাড়িয়া গ্রামের জয়দেব শিকদারের ছেলে জয়ন্ত জয় শিকদারকে (২২) গাঁজাসহ আটক করা হয়। পরে আটক ব্যক্তিদের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে প্রত্যেককে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করাসহ জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। একই অভিযানে দর্শনার হল্টচাঁদপুরের আব্দুর রহিম শাহের ছেলে রিপন হোসেনের বাড়ি থেকে এক কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, গতকাল সোমবার জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আমজাদ হোসেন, হাবিবুর রহমান ও ফিরোজ হোসেনর নেতৃত্বে এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক আব্দুল্লাহ আল মামুন, উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ ও সহকারী উপপরিচালক আকবর হোসেন ফোর্স এবং পুলিশ সদস্যদের সহযোগিতায় দর্শনার হল্ট স্টেশন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালানো হয়। এ সময় মারুফ হোসেনকে ১৫ গ্রাম গাঁজাসহ আটক করা হলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ফিরোজ হোসেন ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাঁকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। এদিকে, একই এলাকা থেকে জয়ন্ত জয়কে ১০ গ্রাম গাঁজাসহ আটক করা হয়। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আমজাদ হোসেন ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাঁকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। অপর দিকে, ওইস্থান থেকে রাব্বি গাজিকে ২০ গ্রাম গাঁজাসহ আটক করা হয়। পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হাবিবুর রহমান ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাঁকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। এদিকে, দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা হল্ট চাঁদপুর এলাকার রিপন হোসেনের বাড়িতে অভিযান চালালে তিনি পালিয়ে যান। পরে তাঁর বাড়ি তল্লাশি চালিয়ে তাঁর ঘর থেকে ১ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়। রিপন হোসেনের নামে দামুড়হুদা থানায় নিয়মিত মামলা করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ডপ্রাপ্তদের গতকালই জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা বলেন, ‘মাদক সেবন ও বহনের দায়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে তাঁদের এ সাজা প্রদান করা হয়। রিপন হোসেন পলাতক থাকার কারণে তাঁর নামে দামুদহুদা থানায় একটি নিয়মিত মামলা করা হয়েছে।’