বুধবার | ৩ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সোনালী ব্যাংক এমপ্লয়ীজ এসোসিয়েশন সিবি’এর দোয়া মাহফিল Logo জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশের কৃষকদের সক্ষম করে তুলতে হবে— আন্তর্জাতিক সেমিনারে নোবিপ্রবি উপাচার্য Logo পুলিশের অভিযানে পলাশবাড়ীতে চোরাই মাল উদ্ধার : দুই ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী আটক Logo পলাশবাড়ীতে জুলাই যোদ্ধার বাবার প্রভাব খাটিয়ে জমি দখলের অভিযোগ Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo বিএনপি চেয়ারপার্সনের রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় জীবননগরে ছাত্রদল ও শ্রমিকদের দোয়া Logo জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নিরাপত্তা জোরদারে ব্যাপক প্রস্তুতি সরকারের Logo কারুবাক পাণ্ডুলিপি পুরস্কার পেলেন এইচএম জাকির Logo চাঁদপুরে নতুন খাবারের আকর্ষণ ‘কাচ্চি ডাইন’ গ্রাহকদের ভিড় বেড়েই চলছে

মহেশপুর আবারো ২৭ জন বৃত্তি পেয়ে উপজেলার শীর্ষে কুল্লাহ দাখিল মাদরাসা

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৯:৫২:৫০ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২৩ মার্চ ২০১৮
  • ৭৫৪ বার পড়া হয়েছে

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহ মহেশপুর উপজেলার ৬নং নেপা ইউনিয়ন এর কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা সরকার কর্তৃক ০১/০১/২০১৫ইং সালে পাঠদানের অনুমতি পেয়ে প্রথম বছরে ৫ম শ্রেণির সমাপনিতে ১২জন, ৮ম শ্রেণির সমাপনিতে ২ জন সহ শতভাগ শিক্ষার্থী পাশ করেন। ২০১৬ সালের ৫ম শ্রেণির সমাপনিতে ২৭জন বৃত্তি প্রাপ্ত মধ্যো ১১ জনই টেলেন্টপুলে ও ১৬ জন সাধারণ গ্রেটে বৃত্তি লাভ করেন ও ৮ম শ্রেণির সমাপনিতে ৩ জন ছাত্র-ছাত্রী বৃত্তি লাভ করে বর্তমানে ঝিনাইদহ জেলার শীর্ষে অবস্থান করছেন। আর তারি ধারাবাহিকতা রেখে ১৭ সালের জে,ডি,সি ও ৫ শ্রেনীর সমাপনী ২৭ জন বৃত্তি পেয়ে মহেশপুর উপজেলার শীর্ষে কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা। ১৭ সালে জে ডি সিতে ৯ জন ও প্রাথমিক সমাপনীতে ১৮ জন মোট ২৭ জন ছাত্র ছাত্রী বৃত্তি লাভ করেছেন। মহেশপুর উপজেলার প্রত্যান্ত অঞ্চলের ভালো কোন ঘর নেই, নেই কোন একাডেমী স্বীকৃতি এই কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসার তবুও যেন এলাকার মানুষের মুখে মুখে মাদ্রাসার সুপার আশরাফুজ্জামান সহ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সুনামের ঝড় বইছে। আমরা কথা বলি মাদ্রাসার সুপার মোঃ আশরাফুজ্জামান এর সাথে। তিনি সাংবাদিকদের জানান, “আমরা পাঠদানের অনুমতি পাবার পর থেকে এলাকার মানুষের সহযোগিতায় ভালো ফলাফল করে আসছি এবং আগামিতে একই ধারবাহিকতা ধরে রাখবো। ইনশাল্লাহ্।” তারপর কথা হয় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে, তারা বলেন-মাদ্রাসা ভাঙ্গা টিনের চাল থাকলেও মাদ্রাসার সুপার ধীরে ধীরে একটি পাকা ঘর তৈরী করেছেন এবং প্রতি বছর পরিক্ষার ফলাফল ভালো করছে, তাই এলাকার মানুষের দাবী যে এই মাদ্রাসাটি একে বারে গ্রাম অঞ্চল তার জন্য যোগাযোগ তেমন ভালো না । তাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও শিক্ষা অফিসারের সু-দৃষ্টি কামনা করেন এলাকাবাসি। এ বিষয়ে আমরা কথা বলতে যাই মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আমজাদ হোসেন সাথে, তিনি বলেন কুল্লাহ দাখিল মাদরাসার শিক্ষকরা ভাল পড়িয়েছেন এবং ছাত্র ছাত্রীরাও ভাল লেখাপড়া করায় তারা বৃত্তি পেয়েছে ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

মহেশপুর আবারো ২৭ জন বৃত্তি পেয়ে উপজেলার শীর্ষে কুল্লাহ দাখিল মাদরাসা

আপডেট সময় : ০৯:৫২:৫০ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২৩ মার্চ ২০১৮

ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ ঝিনাইদহ মহেশপুর উপজেলার ৬নং নেপা ইউনিয়ন এর কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা সরকার কর্তৃক ০১/০১/২০১৫ইং সালে পাঠদানের অনুমতি পেয়ে প্রথম বছরে ৫ম শ্রেণির সমাপনিতে ১২জন, ৮ম শ্রেণির সমাপনিতে ২ জন সহ শতভাগ শিক্ষার্থী পাশ করেন। ২০১৬ সালের ৫ম শ্রেণির সমাপনিতে ২৭জন বৃত্তি প্রাপ্ত মধ্যো ১১ জনই টেলেন্টপুলে ও ১৬ জন সাধারণ গ্রেটে বৃত্তি লাভ করেন ও ৮ম শ্রেণির সমাপনিতে ৩ জন ছাত্র-ছাত্রী বৃত্তি লাভ করে বর্তমানে ঝিনাইদহ জেলার শীর্ষে অবস্থান করছেন। আর তারি ধারাবাহিকতা রেখে ১৭ সালের জে,ডি,সি ও ৫ শ্রেনীর সমাপনী ২৭ জন বৃত্তি পেয়ে মহেশপুর উপজেলার শীর্ষে কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা। ১৭ সালে জে ডি সিতে ৯ জন ও প্রাথমিক সমাপনীতে ১৮ জন মোট ২৭ জন ছাত্র ছাত্রী বৃত্তি লাভ করেছেন। মহেশপুর উপজেলার প্রত্যান্ত অঞ্চলের ভালো কোন ঘর নেই, নেই কোন একাডেমী স্বীকৃতি এই কুল্লাহ দাখিল মাদ্রাসার তবুও যেন এলাকার মানুষের মুখে মুখে মাদ্রাসার সুপার আশরাফুজ্জামান সহ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সুনামের ঝড় বইছে। আমরা কথা বলি মাদ্রাসার সুপার মোঃ আশরাফুজ্জামান এর সাথে। তিনি সাংবাদিকদের জানান, “আমরা পাঠদানের অনুমতি পাবার পর থেকে এলাকার মানুষের সহযোগিতায় ভালো ফলাফল করে আসছি এবং আগামিতে একই ধারবাহিকতা ধরে রাখবো। ইনশাল্লাহ্।” তারপর কথা হয় এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে, তারা বলেন-মাদ্রাসা ভাঙ্গা টিনের চাল থাকলেও মাদ্রাসার সুপার ধীরে ধীরে একটি পাকা ঘর তৈরী করেছেন এবং প্রতি বছর পরিক্ষার ফলাফল ভালো করছে, তাই এলাকার মানুষের দাবী যে এই মাদ্রাসাটি একে বারে গ্রাম অঞ্চল তার জন্য যোগাযোগ তেমন ভালো না । তাই উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও শিক্ষা অফিসারের সু-দৃষ্টি কামনা করেন এলাকাবাসি। এ বিষয়ে আমরা কথা বলতে যাই মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ আমজাদ হোসেন সাথে, তিনি বলেন কুল্লাহ দাখিল মাদরাসার শিক্ষকরা ভাল পড়িয়েছেন এবং ছাত্র ছাত্রীরাও ভাল লেখাপড়া করায় তারা বৃত্তি পেয়েছে ।