লক্ষ্মীপুরে সরিষা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৭:০৩:৫৭ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২১ জানুয়ারি ২০১৭
  • ৭৬২ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

লক্ষ্মীপুরে সরিষা আবাদ করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। এতে করে এ অঞ্চলে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সরিষা চাষ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষি বিভাগের সঠিক তদারকি পেলে এ অঞ্চলে সরিষা আবাদ বৃদ্ধি পাবে।

গত কয়েক বছর থেকে লক্ষ্মীপুরে আমন ধান কাটার পর ও বোরো ধান রোপনের আগে মধ্যবর্তী সময়ে পতিত জমিতে কৃষকরা শুরু করেন উচ্চ ফলনশীল জাতের সরিষার আবাদ।  আর এতে আসে সাফল্য। কৃষকরা জানান, সরিষা চাষে অধিক সার, কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না। তাছাড়া থেতে পোকা মাকড়ের আক্রমণও কম থাকে। সরিষা চাষে বিঘা প্রতি ৬/৭ হাজার টাকা খরচে তাদের আয় হয় ১২ থেকে ১৩ হাজার টাকা। লাভ তুলনামূলক বেশি হওয়ায় খুশি সরিষা চাষিরা। এ কারণে তারা সরিষা চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন।

সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এ অঞ্চলে ব্যাপক হারে সরিষা আবাদ ছড়িয়ে দিতে পারলে কৃষকরা যেমন লাভবান হবেন, তেমনি গতিশীল হবে দেশের অর্থনীতি।

কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক গোলাম মোস্তফা জানান, চলতি বছর জেলার ৩৫০ হেক্টর জমিতে বারি-১৫ জাতের সরিষা আবাদ হয়েছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় বিক্রয় মূল্য বেশি হওয়ায় সরিষা চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা।
তাছাড়া সরিষা চাষে জমির উর্বরতা শক্তি বাড়ে বলেও জানালেন কৃষি কর্মকর্তারা।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

লক্ষ্মীপুরে সরিষা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা !

আপডেট সময় : ০৭:০৩:৫৭ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২১ জানুয়ারি ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

লক্ষ্মীপুরে সরিষা আবাদ করে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা। এতে করে এ অঞ্চলে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে সরিষা চাষ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষি বিভাগের সঠিক তদারকি পেলে এ অঞ্চলে সরিষা আবাদ বৃদ্ধি পাবে।

গত কয়েক বছর থেকে লক্ষ্মীপুরে আমন ধান কাটার পর ও বোরো ধান রোপনের আগে মধ্যবর্তী সময়ে পতিত জমিতে কৃষকরা শুরু করেন উচ্চ ফলনশীল জাতের সরিষার আবাদ।  আর এতে আসে সাফল্য। কৃষকরা জানান, সরিষা চাষে অধিক সার, কীটনাশক ব্যবহার করতে হয় না। তাছাড়া থেতে পোকা মাকড়ের আক্রমণও কম থাকে। সরিষা চাষে বিঘা প্রতি ৬/৭ হাজার টাকা খরচে তাদের আয় হয় ১২ থেকে ১৩ হাজার টাকা। লাভ তুলনামূলক বেশি হওয়ায় খুশি সরিষা চাষিরা। এ কারণে তারা সরিষা চাষে দিন দিন আগ্রহী হয়ে উঠছেন।

সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, এ অঞ্চলে ব্যাপক হারে সরিষা আবাদ ছড়িয়ে দিতে পারলে কৃষকরা যেমন লাভবান হবেন, তেমনি গতিশীল হবে দেশের অর্থনীতি।

কৃষি সম্প্রাসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক গোলাম মোস্তফা জানান, চলতি বছর জেলার ৩৫০ হেক্টর জমিতে বারি-১৫ জাতের সরিষা আবাদ হয়েছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় বিক্রয় মূল্য বেশি হওয়ায় সরিষা চাষে লাভবান হচ্ছেন চাষিরা।
তাছাড়া সরিষা চাষে জমির উর্বরতা শক্তি বাড়ে বলেও জানালেন কৃষি কর্মকর্তারা।