শুক্রবার | ২৮ নভেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী Logo প্রতিষ্ঠার পর থেকে নির্মাণ হয়নি চাঁদপুর সদর হাসপাতালে স্থায়ী মর্গ, জীর্ণ-ভবনে ময়নাতদন্ত Logo চাঁদপুর ফরিদগঞ্জে তারুণ্যের আলো সামাজিক উন্নয়ন পরিষদের উদ্যোগ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প Logo ফের ভূমিকম্প Logo কচুয়ায় জাতীয় প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ উপলক্ষে ৩০টি প্রদর্শনী Logo কুবির বাংলা বিভাগের বাংলা নাটক বিষয়ক প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলন Logo মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত Logo মাগুরার শ্রীপুরে প্রাণিসম্পদ সপ্তাহ ও প্রদর্শনী- ২০২৫ এর উদ্বোধন Logo পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় জাতীয় প্রাণীসম্পদ সপ্তাহ ২০২৫ প্রদর্শনী Logo আমরা নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে কাজ করছি: চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের বিএনপির প্রার্থী বাবু খান

৩২ ঘণ্টা ধরে চাপা পড়ে থাকা কিশোরীকে নিয়ে হইচই, অতঃপর…

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০৪:৩১:৩০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর ২০১৭
  • ৮১০ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

৭.১ মাত্রার ভূমিকম্পে নড়ে গেছে পুরো মেক্সিকো। প্রায় ৩০০ মানুষ নিহত হয়েছে।
এখনো চলছে উদ্ধার কার্যক্রম। ধ্বংসস্তুপে আটকে থাকাদের মধ্যে ছিলেন ফ্রিদা সোফিয়া নামের এক কিশোরীও। তাকে বের করতেও কতই না ঘাম ঝরেছে উদ্ধার কর্মীদের। ৩২ ঘণ্টা পরও চলেছে সেই উদ্ধার কার্যক্রম। পুরো মেক্সিকো তার জীবিত বের হওয়ার অপেক্ষায় ছিল। ফ্রিদাও নাকি উদ্ধারকর্মীদের বলেছিল, ‘আমি তৃষ্ণার্ত। তাড়াতাড়ি করো। বেশি সময় নিও না। ‘

সামাজিক যোগাযোগ ব্যবহারকারীরা আরও সরব ছিলেন। সবাই তার জন্য দোয়া করেছেন। জানান দিয়েছেন, প্রতিমুহূর্তেই ফ্রিদার সঙ্গেই আছে তারা। মূলত একটি বিদ্যালয় ভূমিকম্পে ধসে গেলে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রাণ হারান। চাপা পড়া অনেককে জীবিত উদ্ধার করা হয়।

দীর্ঘ সময় পর বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ফ্রিদা সোফিয়া নামে বিদ্যালয়ে কোনো শিক্ষার্থীই নেই। ফ্রিদা বাবা-মা কারও খোঁজও পাওয়া যায়নি। পরে জানা গেছে, পুরো ব্যাপারটাই ভুল বোঝাবুঝি।

সূত্র : বিবিসি

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের ডিসি রবিউল হাসানকে চাঁদপুর জেলার পুলিশ সুপার পদে বদলী

৩২ ঘণ্টা ধরে চাপা পড়ে থাকা কিশোরীকে নিয়ে হইচই, অতঃপর…

আপডেট সময় : ০৪:৩১:৩০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

৭.১ মাত্রার ভূমিকম্পে নড়ে গেছে পুরো মেক্সিকো। প্রায় ৩০০ মানুষ নিহত হয়েছে।
এখনো চলছে উদ্ধার কার্যক্রম। ধ্বংসস্তুপে আটকে থাকাদের মধ্যে ছিলেন ফ্রিদা সোফিয়া নামের এক কিশোরীও। তাকে বের করতেও কতই না ঘাম ঝরেছে উদ্ধার কর্মীদের। ৩২ ঘণ্টা পরও চলেছে সেই উদ্ধার কার্যক্রম। পুরো মেক্সিকো তার জীবিত বের হওয়ার অপেক্ষায় ছিল। ফ্রিদাও নাকি উদ্ধারকর্মীদের বলেছিল, ‘আমি তৃষ্ণার্ত। তাড়াতাড়ি করো। বেশি সময় নিও না। ‘

সামাজিক যোগাযোগ ব্যবহারকারীরা আরও সরব ছিলেন। সবাই তার জন্য দোয়া করেছেন। জানান দিয়েছেন, প্রতিমুহূর্তেই ফ্রিদার সঙ্গেই আছে তারা। মূলত একটি বিদ্যালয় ভূমিকম্পে ধসে গেলে বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রাণ হারান। চাপা পড়া অনেককে জীবিত উদ্ধার করা হয়।

দীর্ঘ সময় পর বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ফ্রিদা সোফিয়া নামে বিদ্যালয়ে কোনো শিক্ষার্থীই নেই। ফ্রিদা বাবা-মা কারও খোঁজও পাওয়া যায়নি। পরে জানা গেছে, পুরো ব্যাপারটাই ভুল বোঝাবুঝি।

সূত্র : বিবিসি