ফলের খোসায় রোগ নিরাময় !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ০১:৫৩:০৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট ২০১৭
  • ৭৫১ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

আমরা সবসময় অনেক ফল-ফলাদির খোসা উচ্ছিষ্ট হিসাবে ফেলে দেই। অথচ আশ্চর্য এসবের উপকারিতা সম্পর্কে জানলে অনেকেই আমরা ফলের খোসাসহ নানা খাবারের নানা উচ্ছিষ্ট ফেলে দিতাম না। এখানে ফলের খোসা ও অন্য উপাদানের নানা গুণ তুলে ধরা হলো:

১. তরমুজের খোসা শারীরিক ক্ষমতা (সেক্স বুস্টার) বাড়ায় এমনি একটি সুখবর দিয়েছে টেক্সাস এ এন্ড এম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তরমুজের খোসায় রয়েছে সাইট্রুলিন নামক যৌগ যা সেক্স বুস্টার হিসাবে কাজ করে।

২. কলার খোসা সম্পর্কে ২০১৩ সালের এক গবেষণায় বলা হয়েছে বিশ্বব্যাপী বছরে ৪০ মিলিয়ন টন কলার খোসা ফেলে দেয়া হয়। অথচ এসবের রয়েছে ওন্ড বা জসম হিলিং-এর উপাদান। রয়েছে বিভিন্ন ধরনের এন্টি-অক্সিডেন্ট যা ডায়াবেটিস, হূদরোগ ও ক্যান্সার রোধে সহায়ক। কলার বিচিরও রয়েছে নানা ভেষজগুণ।

৩. পাকা পেঁপের খোসা পেস্ট করে ফেস মাস্ক হিসাবে ব্যবহার করলে মুখের স্কিন ভালো হয়।

৪. আলুর খোসা বা স্লাইস করা আলুর অংশ সান বার্ন ও ডার্ক সার্কেল ও মুখের স্পট দূরীকরণে সহায়ক। এতেও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের এন্টি-অক্সিডেন্ট।

৫. পেঁয়াজের খোসা এন্টি ইনফ্লামেটরি ইফেক্ট বা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। পিঁয়াজ রক্তের দেয়ালে চর্বি জমতে বাধা দেয়।

৬. যেসব অলিভ অয়েলের ডেট এক্সপায়ার্ড হয়ে গেছে সে সব মেকআপ রিমুভার হিসাবে ব্যবহার করা হয়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ফলের খোসায় রোগ নিরাময় !

আপডেট সময় : ০১:৫৩:০৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৪ আগস্ট ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

আমরা সবসময় অনেক ফল-ফলাদির খোসা উচ্ছিষ্ট হিসাবে ফেলে দেই। অথচ আশ্চর্য এসবের উপকারিতা সম্পর্কে জানলে অনেকেই আমরা ফলের খোসাসহ নানা খাবারের নানা উচ্ছিষ্ট ফেলে দিতাম না। এখানে ফলের খোসা ও অন্য উপাদানের নানা গুণ তুলে ধরা হলো:

১. তরমুজের খোসা শারীরিক ক্ষমতা (সেক্স বুস্টার) বাড়ায় এমনি একটি সুখবর দিয়েছে টেক্সাস এ এন্ড এম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তরমুজের খোসায় রয়েছে সাইট্রুলিন নামক যৌগ যা সেক্স বুস্টার হিসাবে কাজ করে।

২. কলার খোসা সম্পর্কে ২০১৩ সালের এক গবেষণায় বলা হয়েছে বিশ্বব্যাপী বছরে ৪০ মিলিয়ন টন কলার খোসা ফেলে দেয়া হয়। অথচ এসবের রয়েছে ওন্ড বা জসম হিলিং-এর উপাদান। রয়েছে বিভিন্ন ধরনের এন্টি-অক্সিডেন্ট যা ডায়াবেটিস, হূদরোগ ও ক্যান্সার রোধে সহায়ক। কলার বিচিরও রয়েছে নানা ভেষজগুণ।

৩. পাকা পেঁপের খোসা পেস্ট করে ফেস মাস্ক হিসাবে ব্যবহার করলে মুখের স্কিন ভালো হয়।

৪. আলুর খোসা বা স্লাইস করা আলুর অংশ সান বার্ন ও ডার্ক সার্কেল ও মুখের স্পট দূরীকরণে সহায়ক। এতেও রয়েছে বিভিন্ন ধরনের এন্টি-অক্সিডেন্ট।

৫. পেঁয়াজের খোসা এন্টি ইনফ্লামেটরি ইফেক্ট বা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। পিঁয়াজ রক্তের দেয়ালে চর্বি জমতে বাধা দেয়।

৬. যেসব অলিভ অয়েলের ডেট এক্সপায়ার্ড হয়ে গেছে সে সব মেকআপ রিমুভার হিসাবে ব্যবহার করা হয়।