বুধবার | ৩ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সোনালী ব্যাংক এমপ্লয়ীজ এসোসিয়েশন সিবি’এর দোয়া মাহফিল Logo জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশের কৃষকদের সক্ষম করে তুলতে হবে— আন্তর্জাতিক সেমিনারে নোবিপ্রবি উপাচার্য Logo পুলিশের অভিযানে পলাশবাড়ীতে চোরাই মাল উদ্ধার : দুই ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী আটক Logo পলাশবাড়ীতে জুলাই যোদ্ধার বাবার প্রভাব খাটিয়ে জমি দখলের অভিযোগ Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo বিএনপি চেয়ারপার্সনের রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় জীবননগরে ছাত্রদল ও শ্রমিকদের দোয়া Logo জাতীয় নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে নিরাপত্তা জোরদারে ব্যাপক প্রস্তুতি সরকারের Logo কারুবাক পাণ্ডুলিপি পুরস্কার পেলেন এইচএম জাকির Logo চাঁদপুরে নতুন খাবারের আকর্ষণ ‘কাচ্চি ডাইন’ গ্রাহকদের ভিড় বেড়েই চলছে

মেয়র মান্নানের বরখাস্তের আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১২:৩৩:৩৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১০ জুলাই ২০১৭
  • ৭৫৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র  এম এ মান্নানের বরখাস্তের আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাকে বরখাস্ত করা কেন বেআইনি হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে।

গতকাল রোববার বিকেলে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের সমন্বয় বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে মান্নানের পক্ষে শুনানি করে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।

এর আগে সাময়িক বরখাস্তের আদেশের বৈধতা  চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র  এম এ মান্নান। গতকাল রোববার সকালে আইনজীবী আবু হানিফ বলেন, আবেদনে সাময়িক বরখাস্তের আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ এবং তার (এম এ মান্নানের) দায়িত্ব পালনের ওপর স্থিতাবস্থার আবেদন করা হয়েছে।

দুর্নীতি দমন কমিশনের এক মামলায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আদালতে গ্রহণের পর বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) স্থানীয় সরকার বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এম এ মান্নানকে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো নির্বোচনে গাজীপুর সিটি মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপির এই নেতা।
পরবর্তীতে নাশকতার এক মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র গ্রহণের  পর ২০১৫ সালের ১৯ আগস্ট অধ্যাপক মান্নানকে প্রথম বরখাস্ত করেছিল স্থানীয় সরকার বিভাগ। এর বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ের ২৮ মাস পর মেয়র পদ ফিরে পান এম এ মান্নান।

কিন্তু এরপরপরই  আরো একটি মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণ করা  হলে ২০১৬ সালের ১৮ এপ্রিল দ্বিতীয়বারের মতো তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। ওই আদেশের বিরুদ্ধেও আইনি লড়াই করেন মান্নান।  গত ১৮ জুন পুনরায় পদ ফিরে পান তিনি। কিন্তু এর কয়েকদিনের মধ্যে দুর্নীতির মামলায় অভিযোগপত্র গ্রহণের পর ফের তাকে বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর বিভিন্ন মামলায় বিএনপির এ নেতাকে বেশিরভাগ সময় কারাগারেই কাটাতে হয়েছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

মেয়র মান্নানের বরখাস্তের আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত !

আপডেট সময় : ১২:৩৩:৩৩ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১০ জুলাই ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র  এম এ মান্নানের বরখাস্তের আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাকে বরখাস্ত করা কেন বেআইনি হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে।

গতকাল রোববার বিকেলে বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমান খানের সমন্বয় বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে মান্নানের পক্ষে শুনানি করে ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।

এর আগে সাময়িক বরখাস্তের আদেশের বৈধতা  চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করছেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র  এম এ মান্নান। গতকাল রোববার সকালে আইনজীবী আবু হানিফ বলেন, আবেদনে সাময়িক বরখাস্তের আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ এবং তার (এম এ মান্নানের) দায়িত্ব পালনের ওপর স্থিতাবস্থার আবেদন করা হয়েছে।

দুর্নীতি দমন কমিশনের এক মামলায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আদালতে গ্রহণের পর বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) স্থানীয় সরকার বিভাগের এক প্রজ্ঞাপনে এম এ মান্নানকে মেয়র পদ থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।

২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো নির্বোচনে গাজীপুর সিটি মেয়র নির্বাচিত হন বিএনপির এই নেতা।
পরবর্তীতে নাশকতার এক মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র গ্রহণের  পর ২০১৫ সালের ১৯ আগস্ট অধ্যাপক মান্নানকে প্রথম বরখাস্ত করেছিল স্থানীয় সরকার বিভাগ। এর বিরুদ্ধে আইনি লড়াইয়ের ২৮ মাস পর মেয়র পদ ফিরে পান এম এ মান্নান।

কিন্তু এরপরপরই  আরো একটি মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণ করা  হলে ২০১৬ সালের ১৮ এপ্রিল দ্বিতীয়বারের মতো তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। ওই আদেশের বিরুদ্ধেও আইনি লড়াই করেন মান্নান।  গত ১৮ জুন পুনরায় পদ ফিরে পান তিনি। কিন্তু এর কয়েকদিনের মধ্যে দুর্নীতির মামলায় অভিযোগপত্র গ্রহণের পর ফের তাকে বরখাস্ত করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর বিভিন্ন মামলায় বিএনপির এ নেতাকে বেশিরভাগ সময় কারাগারেই কাটাতে হয়েছে।