ঝিনাইদহে সেপটি ট্যাংকি থেকে নিখোঁজের ৩ দিন পর গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

  • Nil Kontho
  • আপডেট সময় : ০৫:৫৫:১৩ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২ জুন ২০১৭
  • ৭৩৭ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ  ঝিনাইদহ শহরের উপ-শহরপাড়ার একটি সেপটি ট্যাংকি থেকে নিখোঁজের ৩ দিন পর মনোয়ারা খাতুন (৪৬) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি একই এলাকার নতুন কোর্টপাড়ার আব্দুর রহিম মহুরীর স্ত্রী। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মনোয়ারা খাতুনকে হত্যার পর লাশ সেপটি ট্যাংকির মধ্যে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল বলে পুলিশ ধারণা করছে। এ ঘটনায় সন্দেহ ভাজন এক মহিলাকে পুলিশ আটক করেছে। ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি হরেন্দ্রনাথ সরকার জানান, শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এলাকাবাসীর সংবাদের ভিত্তিতে উপশহর পাড়ার ইফতেখারুল আলমের বাড়ির সেপটি ট্যাংকি থেকে সকাল ১০টায় লাশটি উদ্ধার করা হয়। এ সময় ঘটনাস্থলে একজন মহিলা ম্যাজিস্ট্রিট উপস্থিত ছিলেন।

নিহতর স্বামী আব্দুর রহিম মহুরী জানান, গত তিনদিন ধরে তার স্ত্রী নিখোঁজ ছিল। স্ত্রী নিখোঁজের ব্যাপারে সন্ধানের দাবিতে তিনি মাইকিং ও করেন। এদিকে গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, মৃত মনোয়ারা খাতুন জৈনিক পড়শির নিকটে এনজির লোন নেওয়া বিষয়ে পাওনা টাকা পয়সা চায়তে গেলে দুপক্ষে বাকবিতন্ডা হয়। এনজির লোনের পাওনা টাকা পয়সা লেন-দেন সংক্রান্ত কারণে জৈনিক পড়শি কতৃক তাকে হত্যা করা হতে পারে বলে প্রতিবেশিরা মনে করছেন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

ঝিনাইদহে সেপটি ট্যাংকি থেকে নিখোঁজের ৩ দিন পর গৃহবধূর লাশ উদ্ধার

আপডেট সময় : ০৫:৫৫:১৩ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২ জুন ২০১৭

স্টাফ রিপোর্টার, ঝিনাইদহঃ  ঝিনাইদহ শহরের উপ-শহরপাড়ার একটি সেপটি ট্যাংকি থেকে নিখোঁজের ৩ দিন পর মনোয়ারা খাতুন (৪৬) নামে এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি একই এলাকার নতুন কোর্টপাড়ার আব্দুর রহিম মহুরীর স্ত্রী। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মনোয়ারা খাতুনকে হত্যার পর লাশ সেপটি ট্যাংকির মধ্যে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল বলে পুলিশ ধারণা করছে। এ ঘটনায় সন্দেহ ভাজন এক মহিলাকে পুলিশ আটক করেছে। ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি হরেন্দ্রনাথ সরকার জানান, শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এলাকাবাসীর সংবাদের ভিত্তিতে উপশহর পাড়ার ইফতেখারুল আলমের বাড়ির সেপটি ট্যাংকি থেকে সকাল ১০টায় লাশটি উদ্ধার করা হয়। এ সময় ঘটনাস্থলে একজন মহিলা ম্যাজিস্ট্রিট উপস্থিত ছিলেন।

নিহতর স্বামী আব্দুর রহিম মহুরী জানান, গত তিনদিন ধরে তার স্ত্রী নিখোঁজ ছিল। স্ত্রী নিখোঁজের ব্যাপারে সন্ধানের দাবিতে তিনি মাইকিং ও করেন। এদিকে গ্রামবাসীরা জানিয়েছেন, মৃত মনোয়ারা খাতুন জৈনিক পড়শির নিকটে এনজির লোন নেওয়া বিষয়ে পাওনা টাকা পয়সা চায়তে গেলে দুপক্ষে বাকবিতন্ডা হয়। এনজির লোনের পাওনা টাকা পয়সা লেন-দেন সংক্রান্ত কারণে জৈনিক পড়শি কতৃক তাকে হত্যা করা হতে পারে বলে প্রতিবেশিরা মনে করছেন।