বুধবার | ৩ ডিসেম্বর ২০২৫ | হেমন্তকাল
শিরোনাম :
Logo টেকনাফে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ গোলা-বারুদসহ দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ Logo সদরপুরে ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের জন্য কর্মবিরতি পালন করেছে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টরা Logo কয়রায় আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি দিবস পালিত Logo খুবিতে রফিক আজম ট্রাভেল স্কলারশিপ চালুর লক্ষ্যে এমওইউ স্বাক্ষর Logo খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় সোনালী ব্যাংক এমপ্লয়ীজ এসোসিয়েশন সিবি’এর দোয়া মাহফিল Logo জলবায়ু সহিষ্ণু ফসল উৎপাদনে বাংলাদেশের কৃষকদের সক্ষম করে তুলতে হবে— আন্তর্জাতিক সেমিনারে নোবিপ্রবি উপাচার্য Logo পুলিশের অভিযানে পলাশবাড়ীতে চোরাই মাল উদ্ধার : দুই ভাঙ্গারি ব্যবসায়ী আটক Logo পলাশবাড়ীতে জুলাই যোদ্ধার বাবার প্রভাব খাটিয়ে জমি দখলের অভিযোগ Logo পর্যটক সেন্টমার্টিন পৌঁছলে ফুল দিয়ে পর্যটকদের বরণ Logo বিএনপি চেয়ারপার্সনের রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় জীবননগরে ছাত্রদল ও শ্রমিকদের দোয়া

রমজানের শুরুতেই কাঁচা মরিচ ও বেগুনের দাম দ্বিগুণ !

  • amzad khan
  • আপডেট সময় : ১১:৩৭:০৫ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৯ মে ২০১৭
  • ৭৬৩ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

রমজান মাসের প্রথম দিনেই সবজি, চাল, ডাল, মাছ, মাংস, পেঁয়াজসহ সব পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। রোজাকে কেন্দ্র করেই অসাধু ব্যবসায়ীরা এভাবে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে বলে জানা গেছে।

রাজধানীর কলাবাগান, শুক্রাবাদ, ফার্মগেট, টাউন হল বাজার, কারওয়ান বাজার, শান্তিনগর, সেগুনবাগিচাসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কোনো ব্যবসায়ীই নিয়মের মধ্যে পণ্য বিক্রি করছে না।  দুই দিন আগেও যে কাঁচা মরিচ ৫০-৬০ টাকায় দীর্ঘদিন স্থিতিশীল ছিল, সেটি বিক্রি হয়েছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। অন্যদিকে, বেগুন বিক্রি হতো ৪০ টাকা কেজিতে, তা গতকাল রবিবার প্রথম রোজার দিন বিক্রি হয় ৭০-৮০ টাকায়।

বেগুন-কাঁচা মরিচের দাম এত বেশি কেন জানতে চাইলে এক বিক্রেতা বলেন, আমরা প্রথম পাঁচ রোজায় যে পরিমাণ বিক্রি করি, রোজার পরের ২৫ দিনেও তা করতে পারি না। এ সময় তাই একটু দাম বেশি থাকে। এইটা নিয়ম বলে জানান তিনি।

অন্যদিকে, গরুর মাংস ৪৭৫ টাকায় বিক্রি করার কথা থাকলেও তা ৫৩০ টাকার কমে পাওয়া যাচ্ছে না।  এ বিষয়ে জানতে চাইলে সেখানকার এক মাংস বিক্রেতা বলেন, দাম ঠিক করা হইছে, নেতারা করছে। আমরা এই সময় একটু ব্যবসা না করলে কখন করুম ।

এ ছাড়া পেঁয়াজের কেজিতেও ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। দেশি পেঁয়াজ পাইকারি বাজারে ঠিক থাকলেও খুচরা বাজারে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হতে দেখা গেছে গতকাল।  আমদানি করা পেঁয়াজ পাঁচ টাকা বেশিতে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে পরিবর্তন আসেনি সয়াবিন তেলের দামে।

পাশাপাশি, চালের খুচরা বাজারে অস্থিরতা বেড়েই চলেছে। মিনিকেট চাল কেজিতে এক টাকা বেড়ে গতকাল কাওরান বাজারে বিক্রি হয়েছে ৫২ থেকে ৫৫ টাকায়। প্রতি কেজি নাজিরশাইল চাল বিক্রি হয় ৫৪ থেকে ৫৮ টাকায়। মোটা চালের দাম আরেক দফা বেড়ে বিক্রি হয় ৪৫ থেকে ৪৬ টাকায়।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

টেকনাফে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমাণ গোলা-বারুদসহ দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র জব্দ

রমজানের শুরুতেই কাঁচা মরিচ ও বেগুনের দাম দ্বিগুণ !

আপডেট সময় : ১১:৩৭:০৫ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৯ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

রমজান মাসের প্রথম দিনেই সবজি, চাল, ডাল, মাছ, মাংস, পেঁয়াজসহ সব পণ্যের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। রোজাকে কেন্দ্র করেই অসাধু ব্যবসায়ীরা এভাবে দাম বাড়িয়ে দিয়েছে বলে জানা গেছে।

রাজধানীর কলাবাগান, শুক্রাবাদ, ফার্মগেট, টাউন হল বাজার, কারওয়ান বাজার, শান্তিনগর, সেগুনবাগিচাসহ কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কোনো ব্যবসায়ীই নিয়মের মধ্যে পণ্য বিক্রি করছে না।  দুই দিন আগেও যে কাঁচা মরিচ ৫০-৬০ টাকায় দীর্ঘদিন স্থিতিশীল ছিল, সেটি বিক্রি হয়েছে ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। অন্যদিকে, বেগুন বিক্রি হতো ৪০ টাকা কেজিতে, তা গতকাল রবিবার প্রথম রোজার দিন বিক্রি হয় ৭০-৮০ টাকায়।

বেগুন-কাঁচা মরিচের দাম এত বেশি কেন জানতে চাইলে এক বিক্রেতা বলেন, আমরা প্রথম পাঁচ রোজায় যে পরিমাণ বিক্রি করি, রোজার পরের ২৫ দিনেও তা করতে পারি না। এ সময় তাই একটু দাম বেশি থাকে। এইটা নিয়ম বলে জানান তিনি।

অন্যদিকে, গরুর মাংস ৪৭৫ টাকায় বিক্রি করার কথা থাকলেও তা ৫৩০ টাকার কমে পাওয়া যাচ্ছে না।  এ বিষয়ে জানতে চাইলে সেখানকার এক মাংস বিক্রেতা বলেন, দাম ঠিক করা হইছে, নেতারা করছে। আমরা এই সময় একটু ব্যবসা না করলে কখন করুম ।

এ ছাড়া পেঁয়াজের কেজিতেও ১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। দেশি পেঁয়াজ পাইকারি বাজারে ঠিক থাকলেও খুচরা বাজারে ৪০ টাকা কেজি বিক্রি হতে দেখা গেছে গতকাল।  আমদানি করা পেঁয়াজ পাঁচ টাকা বেশিতে ৪৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে পরিবর্তন আসেনি সয়াবিন তেলের দামে।

পাশাপাশি, চালের খুচরা বাজারে অস্থিরতা বেড়েই চলেছে। মিনিকেট চাল কেজিতে এক টাকা বেড়ে গতকাল কাওরান বাজারে বিক্রি হয়েছে ৫২ থেকে ৫৫ টাকায়। প্রতি কেজি নাজিরশাইল চাল বিক্রি হয় ৫৪ থেকে ৫৮ টাকায়। মোটা চালের দাম আরেক দফা বেড়ে বিক্রি হয় ৪৫ থেকে ৪৬ টাকায়।