তিন আইনজীবীর সনদ বাতিল, দুজনকে সাময়িক বরখাস্ত !

  • আপডেট সময় : ১২:৪৬:৪০ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১ মে ২০১৭
  • ৭৩৮ বার পড়া হয়েছে

নিউজ ডেস্ক:

পেশাগত অসদাচরণের দায়ে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট শুকুর আলী গাজী, মো. আব্দুস সালাম এবং নীলফামারী জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য ক্ষিতীশ চন্দ্র রায়কে আইন পেশা থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার (সনদ বাতিল) করেছে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল।

এ ছাড়া শেরপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য গোলাম মোহাম্মদকে (বাবুল) ১০ বছর এবং ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য আলী আব্দুল বাতেনকে তিন বছরের জন্য আইন পেশা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বার কাউন্সিল পৃথক পৃথক তদন্ত শেষে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
অ্যাডভোকেট শুকুর আলী গাজীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আইনজীবী পদ ব্যবহার করে আবুল কাশেম পাটোয়ারীর জমি দখল করেছেন।

অ্যাডভোকেট মো. আব্দুস সালামের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আইন লংঘন করে নিকাহ রেজিস্টার (কাজী) হিসেবে দায়িত্ব পালনের তথ্য গোপন করে আইনজীবী সনদ নিয়েছেন।

অ্যাডভোকেট ক্ষিতীশ চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। যা বার কাউন্সিল আইন পরিপন্থী।

অ্যাডভোকেট গোলাম মোহাম্মদ (বাবুল) বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আবুল নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৩ লাখ ৫ হাজার টাকা ঋণ (ধার) নেওয়ার পর তা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। এক পর্যায়ে আবুলের জমি আত্মসাতের জন্য ভুয়া এফিডেবিট (হলফনামা) বানিয়ে আবুলকে হয়রানি করছেন।

অ্যাডভোকেট আলী আব্দুল বাতেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আইনজীবী পদ ব্যবহার করে জান্নাত ইয়াসমিন রিতাকে পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছেন।

ট্যাগস :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

তিন আইনজীবীর সনদ বাতিল, দুজনকে সাময়িক বরখাস্ত !

আপডেট সময় : ১২:৪৬:৪০ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১ মে ২০১৭

নিউজ ডেস্ক:

পেশাগত অসদাচরণের দায়ে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য অ্যাডভোকেট শুকুর আলী গাজী, মো. আব্দুস সালাম এবং নীলফামারী জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য ক্ষিতীশ চন্দ্র রায়কে আইন পেশা থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার (সনদ বাতিল) করেছে বাংলাদেশ বার কাউন্সিল।

এ ছাড়া শেরপুর জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য গোলাম মোহাম্মদকে (বাবুল) ১০ বছর এবং ঢাকা আইনজীবী সমিতির সদস্য আলী আব্দুল বাতেনকে তিন বছরের জন্য আইন পেশা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বার কাউন্সিল পৃথক পৃথক তদন্ত শেষে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
অ্যাডভোকেট শুকুর আলী গাজীর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আইনজীবী পদ ব্যবহার করে আবুল কাশেম পাটোয়ারীর জমি দখল করেছেন।

অ্যাডভোকেট মো. আব্দুস সালামের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আইন লংঘন করে নিকাহ রেজিস্টার (কাজী) হিসেবে দায়িত্ব পালনের তথ্য গোপন করে আইনজীবী সনদ নিয়েছেন।

অ্যাডভোকেট ক্ষিতীশ চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর মহিলা ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। যা বার কাউন্সিল আইন পরিপন্থী।

অ্যাডভোকেট গোলাম মোহাম্মদ (বাবুল) বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আবুল নামের এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৩ লাখ ৫ হাজার টাকা ঋণ (ধার) নেওয়ার পর তা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। এক পর্যায়ে আবুলের জমি আত্মসাতের জন্য ভুয়া এফিডেবিট (হলফনামা) বানিয়ে আবুলকে হয়রানি করছেন।

অ্যাডভোকেট আলী আব্দুল বাতেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি আইনজীবী পদ ব্যবহার করে জান্নাত ইয়াসমিন রিতাকে পৈত্রিক সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করেছেন।