শিরোনাম :
Logo আশিকাটি ইউনিয়নে বিভিন্ন ওয়ার্ড বিএনপির প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায় কর্মসূচীর উদ্বোধন Logo মেধাভিত্তিক নিয়োগ হলে নিয়োগপ্রাপ্ত সকলেই দেশের সম্পদ হবে : আসিফ মাহমুদ Logo অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে হাঙরের আক্রমণে নিহত ১ Logo দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টি২০ সিরিজে ডাকেটকে বিশ্রাম দিয়েছে ইংল্যান্ড Logo সাইবার নিরাপত্তা আইন এখন অনেক সক্রিয় : ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব Logo পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ Logo সাতক্ষীরায় ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে ঈদে মিলাদুন্নবী পালিত Logo ইবিতে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে র‍্যালি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo সুন্দরগঞ্জে স্কুলছাত্রী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার Logo চাঁদপুর টেলিভিশনের সাংবাদিকদের সাথে জেলা বিএনপির সভাপতির মতবিনিময়

কচুয়ায় শতবছরের কালীমন্দিরটি ঝুঁকিপূর্ণ: ঘটতে পারে দুর্ঘটনা

চাঁদপুরের কচুয়া বাজারের শত বছরের পুরাতন রক্ষাকালী মন্দিরটির ছাদের পলেস্তারা খসে পড়েছে। বৃষ্টি হলে ছাদ চুইয়ে পানি পরে। যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশংকা রয়েছে। শতবছরের পুরাতন এ মন্দিরটি ঠিক কত সালে স্থাপিত হয়েছে তার সঠিক তথ্য কেউ জানেন না।

বংশ পরম্পরায় বাজারের সনাতন ব্যবসায়ীরা এই মন্দিরে পূজা-অর্চনা করে আসছে। প্রায় ৪৫ বছর পূর্বে বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শ্রী মনিন্দ্র পালের নেতৃত্বে¡ সে সময়কালের সনাতন ব্যবসায়ীদের সহযোগীতায় মন্দিরের পাকা দালান নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে পাকা ঘরটি জরাজীর্ণ অবস্থায় আছে।

মনিন্দ্র পালের ছেলে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী স্বপন পাল বলেন, আমার বাবা যখন মন্দিরের কাজ করেন তখন আমি স্কুলে পড়ি। বাবা বাড়ির কাজ করার জন্য ইট এনেছিলেন। ভয়ংকর অগ্নিকাণ্ডে মন্দিরসহ বাজারের শতাধিক ঘর পুড়ে যায়। বাবা বাড়ি না করে সেই ইট দিয়ে মন্দির নির্মাণ করেন।

বর্তমানে মন্দির পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক রতন চন্দ্র ভৌমিক বলেন, মন্দিরটি সংস্কারে সনাতন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে দান-অনুদান সংগ্রহ করা হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি অতি-পুরাতন এই মন্দিরটি সংস্কারে সকল পেশাজীবি মানুষের সহায়তার প্রয়োজন।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

আশিকাটি ইউনিয়নে বিভিন্ন ওয়ার্ড বিএনপির প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ ও নবায় কর্মসূচীর উদ্বোধন

কচুয়ায় শতবছরের কালীমন্দিরটি ঝুঁকিপূর্ণ: ঘটতে পারে দুর্ঘটনা

আপডেট সময় : ০৬:১৬:৫৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

চাঁদপুরের কচুয়া বাজারের শত বছরের পুরাতন রক্ষাকালী মন্দিরটির ছাদের পলেস্তারা খসে পড়েছে। বৃষ্টি হলে ছাদ চুইয়ে পানি পরে। যে কোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশংকা রয়েছে। শতবছরের পুরাতন এ মন্দিরটি ঠিক কত সালে স্থাপিত হয়েছে তার সঠিক তথ্য কেউ জানেন না।

বংশ পরম্পরায় বাজারের সনাতন ব্যবসায়ীরা এই মন্দিরে পূজা-অর্চনা করে আসছে। প্রায় ৪৫ বছর পূর্বে বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শ্রী মনিন্দ্র পালের নেতৃত্বে¡ সে সময়কালের সনাতন ব্যবসায়ীদের সহযোগীতায় মন্দিরের পাকা দালান নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে পাকা ঘরটি জরাজীর্ণ অবস্থায় আছে।

মনিন্দ্র পালের ছেলে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী স্বপন পাল বলেন, আমার বাবা যখন মন্দিরের কাজ করেন তখন আমি স্কুলে পড়ি। বাবা বাড়ির কাজ করার জন্য ইট এনেছিলেন। ভয়ংকর অগ্নিকাণ্ডে মন্দিরসহ বাজারের শতাধিক ঘর পুড়ে যায়। বাবা বাড়ি না করে সেই ইট দিয়ে মন্দির নির্মাণ করেন।

বর্তমানে মন্দির পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক রতন চন্দ্র ভৌমিক বলেন, মন্দিরটি সংস্কারে সনাতন ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে দান-অনুদান সংগ্রহ করা হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি অতি-পুরাতন এই মন্দিরটি সংস্কারে সকল পেশাজীবি মানুষের সহায়তার প্রয়োজন।