শিরোনাম :
Logo কচুয়ায় বিএনপির উদ্যোগে লিফলেট বিতরন ও মিছিল Logo চাঁদপুরে খতিবের উপর হামলার প্রতিবাদে শহর জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ Logo ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন চাঁদপুর জেলা শাখার উদ্যোগে দায়িত্বশীল তারবিয়াত অনুষ্ঠিত Logo চাঁদপুর জেলা বিজেপি’র জেলা কমিটি গঠনকল্পে সমন্বয় সভা আন্দালিভ রহমান পার্থ বাংলাদেশে সুস্থধারার রাজনীতির দিকপাল ………উপাধ্যক্ষ নুরুজ্জামান হীরা Logo আমরা সংস্কার চেয়েছি,জুলাই গণহত্যার বিচার চেয়েছি এবং নতুন সংবিধান চেয়েছি: নাহিদ ইসলাম Logo মিটফোর্ডে হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে হাবিপ্রবিতে বিক্ষোভ Logo ইবিতে শাখা ছাত্রদলের সক্রিয় কর্মীর পদত্যাগ Logo কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র বিতরণের ঘটনায় কেন্দ্রসচিবসহ ৬ জনকে অব্যাহতি Logo রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের শিক্ষার্থীদের ফেয়ারওয়েল অনুষ্ঠিত Logo ঢাকায় ব্যবসায়ীকে নৃশংস হত্যার প্রতিবাদে রাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

উখিয়ায় ইউপি সদস্যের খুনের নেপথ্যে কি ভাইয়ের হত্যাকারিরা

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:৩১:১০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫
  • ৭১৯ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজারের উখিয়ায় নিখোঁজের পর এক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধারের পর এই হত্যা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে।ঘটনার নেপথ্যে ৫ বছর আগে হত্যার শিকার ভাইয়ের হত্যাকারিই কি এ হত্যার সাথে জড়িত এমন প্রশ্ন এখন সকলের। পুলিশও এই হত্যা দুইটি একই ঘটনার জের কিনা তার তদন্ত শুরু করেছে।

৮ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১ টার দিকে উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নের মনখালী এলাকার একটি পাহাড়ি ছড়া থেকে কামাল হোসেন নামের এই ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উখিয়া ইনানী পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) দুর্জয় সরকার।

নিহত কামাল হোসেন ঐ এলাকার সিদ্দিক আহমদের ছেলে এবং জালিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য। তিনি উখিয়া উপজেলা যুবলীগের সাংগঠণিক সম্পাদক ছিলেন।

নিহতের পরিবারের সদস্যদের বরাতে দুর্জয় সরকার জানিয়েছেন, সোমবার রাত ১১ টার পর বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ ছিলেন কামাল হোসেন। মঙ্গলবার দুপুরে মনখালী খালে বস্তা ভর্তি কিছু দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ বস্তা খুলে জবাই করা মরদেহ পায়। পরে স্বজনরা এসে মরদেহটি কামাল হোসেনের বলে শনাক্ত করে।

কারা, কিভাবে এ ঘটনাটি সংঘটিত করে এব্যাপারে তদন্ত চলছে জানিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।

এর আগে ২০১৯ সালের ২৮ জুলাই খুন হন কামাল হোসেনের আরেক ভাই জসিম উদ্দিন। ওই দিন মনখালী মেরিন ড্রাইভের পাশ থেকে জসিম উদ্দিনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল।

মুলত জসিম হত্যায় জড়িতরা কামাল হোসেনকেও হত্যা করেছে বলে দাবি করেছে নিহতের স্বজনরা।

উখিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ আরিফ হোসেন জানান, কামাল হোসেনকে হত্যার কারণ বের করতে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। ২০১৯ সালে ভাইকে হত্যার বিষয়টিও সামনে রেখে এই তদন্ত চালানো হচ্ছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

কচুয়ায় বিএনপির উদ্যোগে লিফলেট বিতরন ও মিছিল

উখিয়ায় ইউপি সদস্যের খুনের নেপথ্যে কি ভাইয়ের হত্যাকারিরা

আপডেট সময় : ০৭:৩১:১০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৮ জুলাই ২০২৫

কক্সবাজারের উখিয়ায় নিখোঁজের পর এক ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধারের পর এই হত্যা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে।ঘটনার নেপথ্যে ৫ বছর আগে হত্যার শিকার ভাইয়ের হত্যাকারিই কি এ হত্যার সাথে জড়িত এমন প্রশ্ন এখন সকলের। পুলিশও এই হত্যা দুইটি একই ঘটনার জের কিনা তার তদন্ত শুরু করেছে।

৮ জুলাই মঙ্গলবার দুপুর ১ টার দিকে উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নের মনখালী এলাকার একটি পাহাড়ি ছড়া থেকে কামাল হোসেন নামের এই ইউপি সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন উখিয়া ইনানী পুলিশ ফাঁড়ির উপ-পরিদর্শক (এসআই) দুর্জয় সরকার।

নিহত কামাল হোসেন ঐ এলাকার সিদ্দিক আহমদের ছেলে এবং জালিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য। তিনি উখিয়া উপজেলা যুবলীগের সাংগঠণিক সম্পাদক ছিলেন।

নিহতের পরিবারের সদস্যদের বরাতে দুর্জয় সরকার জানিয়েছেন, সোমবার রাত ১১ টার পর বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ ছিলেন কামাল হোসেন। মঙ্গলবার দুপুরে মনখালী খালে বস্তা ভর্তি কিছু দেখে স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ বস্তা খুলে জবাই করা মরদেহ পায়। পরে স্বজনরা এসে মরদেহটি কামাল হোসেনের বলে শনাক্ত করে।

কারা, কিভাবে এ ঘটনাটি সংঘটিত করে এব্যাপারে তদন্ত চলছে জানিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে।

এর আগে ২০১৯ সালের ২৮ জুলাই খুন হন কামাল হোসেনের আরেক ভাই জসিম উদ্দিন। ওই দিন মনখালী মেরিন ড্রাইভের পাশ থেকে জসিম উদ্দিনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছিল।

মুলত জসিম হত্যায় জড়িতরা কামাল হোসেনকেও হত্যা করেছে বলে দাবি করেছে নিহতের স্বজনরা।

উখিয়া থানার ওসি মোহাম্মদ আরিফ হোসেন জানান, কামাল হোসেনকে হত্যার কারণ বের করতে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। ২০১৯ সালে ভাইকে হত্যার বিষয়টিও সামনে রেখে এই তদন্ত চালানো হচ্ছে।