শিরোনাম :
Logo বিএনডি ফোরামের উদ্যোগে ১৬তম বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত, চারা পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা Logo ড. ইউনূস ও ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানালেন জামায়াত আমির Logo পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু Logo ভারতের শিশু হোমে আটক থাকা দুই কিশোর দেশে ফিরেছে Logo বিরল রোগে আক্রান্ত কলিম উল্যাহ’র বাঁচার আকুতি,সামাজিক সহানুভূতির আবেদন অসহায় পরিবারের Logo সাজিদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত Logo চাঁদপুর জেলা ফটো জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের নবনির্বাচিত কমিটির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর Logo প্রত্যাশার বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মশালা কুষ্টিয়ায় অনুষ্ঠিত Logo সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যাচার ও অপপ্রচারের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন Logo চীনে ভয়াবহ বন্যা , বৃদ্ধাশ্রমে ৩০ জনের মৃত্যু

হাসিনা-কামালকে ৭ দিনের মধ্যে আদালতে হাজির হতে দুই পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

  • নীলকন্ঠ অনলাইন নীলকন্ঠ অনলাইন
  • আপডেট সময় : ১১:৫৪:৪০ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
  • ৭১৩ বার পড়া হয়েছে

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে আগামী ৭ দিনের মধ্যে আদালতে হাজির হতে দুটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হাজির না হলে তাদের অনুপস্থিততেই চলবে ট্রাইব্যুনালের বিচার কাজ। 

এর আগে সোমবার (১৭ জুন) আগামী সাত দিনের মধ্যে পলাতক শেখ‌ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে হাজির হতে দুটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান গোলাম মোর্তজা মজুমদার এ আদেশ দেন।

শেখ‌ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে জুলাইয়ের মানবতাবিরোধী অপরাধের এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২৪ জুন। সে দিন আসামিরা উপস্থিত না হলে, আইন অনুযায়ী তাদের অনুপস্থিতিতে বিচার কাজ শুরু করা হবে।

এ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার এই দুই আসামি ভারতে পলাতক থাকায় তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি।

এছাড়া এ দিন এই মামলার একমাত্র গ্রেপ্তার আসামি সাবেক আইজিপি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।

এর আগে পহেলা জুন শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। সে দিন কামাল ও মামুনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

অভিযোগে বলা হয়, ১৬ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশে ১৪শ’ ছাত্র-জনতাকে হত্যার দায় শেখ হাসিনার। তার নির্দেশ, উসকানি, প্ররোচনায় হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ।

শেখ হাসিনার নির্দেশে আন্দোলন দমনে মরনঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করার প্রমাণ মিলেছে বলে জানিয়েছে প্রসিকিউশন। এছাড়াও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আরও দুটি মামলা রয়েছে।

 

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

বিএনডি ফোরামের উদ্যোগে ১৬তম বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত, চারা পেয়ে উচ্ছ্বসিত শিক্ষার্থীরা

হাসিনা-কামালকে ৭ দিনের মধ্যে আদালতে হাজির হতে দুই পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

আপডেট সময় : ১১:৫৪:৪০ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে আগামী ৭ দিনের মধ্যে আদালতে হাজির হতে দুটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হাজির না হলে তাদের অনুপস্থিততেই চলবে ট্রাইব্যুনালের বিচার কাজ। 

এর আগে সোমবার (১৭ জুন) আগামী সাত দিনের মধ্যে পলাতক শেখ‌ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালকে হাজির হতে দুটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান গোলাম মোর্তজা মজুমদার এ আদেশ দেন।

শেখ‌ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে জুলাইয়ের মানবতাবিরোধী অপরাধের এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২৪ জুন। সে দিন আসামিরা উপস্থিত না হলে, আইন অনুযায়ী তাদের অনুপস্থিতিতে বিচার কাজ শুরু করা হবে।

এ দিন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর দেওয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার এই দুই আসামি ভারতে পলাতক থাকায় তাদের গ্রেপ্তার করা যায়নি।

এছাড়া এ দিন এই মামলার একমাত্র গ্রেপ্তার আসামি সাবেক আইজিপি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।

এর আগে পহেলা জুন শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। সে দিন কামাল ও মামুনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

অভিযোগে বলা হয়, ১৬ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত সারাদেশে ১৪শ’ ছাত্র-জনতাকে হত্যার দায় শেখ হাসিনার। তার নির্দেশ, উসকানি, প্ররোচনায় হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ।

শেখ হাসিনার নির্দেশে আন্দোলন দমনে মরনঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করার প্রমাণ মিলেছে বলে জানিয়েছে প্রসিকিউশন। এছাড়াও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আরও দুটি মামলা রয়েছে।