চুয়াডাঙ্গায় যাত্রীবাহী বাসে অজ্ঞানপার্টির খপ্পরে পড়ে হাসপাতালে গরু ব্যবসায়ী

  • নীলকন্ঠ ডেস্ক: নীলকন্ঠ ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৮:১৯:৫৭ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৮ মে ২০২৫
  • ৭৪০ বার পড়া হয়েছে

কুষ্টিয়া থেকে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার পশু হাটে আসার পথে যাত্রীবাহী বাসে অজ্ঞানপাটির খপ্পরে পড়েছেন মোয়েজ্জেম আলী (৫০) নামের এক গরু ব্যবসায়ী।

আজ বুধবার (২৮ মে) বেলা ২টার দিকে মোয়াজ্জেম আলীকে আশংকাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী মোয়েজ্জেম আলী কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জিয়ারাখী ইউনিয়নের কমলাপুর গ্রামের মৃত. আছির উদ্দিনের ছেলে।

মোয়েজ্জেম আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম বলেন, আমার বাবা একজন গরু ব্যবসায়ী। পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে আজ বুধবার সকালে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার পশু হাটে গরু কেনার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। তিনি কোন টাকা নিয়ে যাননি। গরু পছন্দ হলে মোবাইলে আমাদেরকে জানালে আমরা এখান থেকে যে কোন মাধ্যমে টাকা পৌছে দিই।

সাইফুল ইসলাম বলেন, বেলা ১২টার দিকে লোক মারফতে জানতে পারি আলমডাঙ্গার মধ্যে যাত্রীবাহী বাসে আমার বাবাকে অজ্ঞানপার্টির সদস্যরা অচেতন করে ফেলে রেখে গেছে। বাসের মধ্যে থাকা যাত্রীরা তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর নিয়ে নিয়ে ভর্তি করেন। আমার বাবার নিকট থাকা মোবাইলও নেয়নি। ধারণা করা হচ্ছে পানের সঙ্গে চেতনানাশক খাইয়ে অচেতন করে নগদ টাকা লুট করতে চেয়েছিল।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মোর্শেদ আলম বলেন, ধারণা করা হচ্ছে চেতনানাশক জাতীয় কিছু খাওয়ানো হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ভর্তি করে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

চুয়াডাঙ্গায় যাত্রীবাহী বাসে অজ্ঞানপার্টির খপ্পরে পড়ে হাসপাতালে গরু ব্যবসায়ী

আপডেট সময় : ০৮:১৯:৫৭ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৮ মে ২০২৫

কুষ্টিয়া থেকে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার পশু হাটে আসার পথে যাত্রীবাহী বাসে অজ্ঞানপাটির খপ্পরে পড়েছেন মোয়েজ্জেম আলী (৫০) নামের এক গরু ব্যবসায়ী।

আজ বুধবার (২৮ মে) বেলা ২টার দিকে মোয়াজ্জেম আলীকে আশংকাজনক অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

ভুক্তভোগী মোয়েজ্জেম আলী কুষ্টিয়া সদর উপজেলার জিয়ারাখী ইউনিয়নের কমলাপুর গ্রামের মৃত. আছির উদ্দিনের ছেলে।

মোয়েজ্জেম আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম বলেন, আমার বাবা একজন গরু ব্যবসায়ী। পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে আজ বুধবার সকালে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার পশু হাটে গরু কেনার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। তিনি কোন টাকা নিয়ে যাননি। গরু পছন্দ হলে মোবাইলে আমাদেরকে জানালে আমরা এখান থেকে যে কোন মাধ্যমে টাকা পৌছে দিই।

সাইফুল ইসলাম বলেন, বেলা ১২টার দিকে লোক মারফতে জানতে পারি আলমডাঙ্গার মধ্যে যাত্রীবাহী বাসে আমার বাবাকে অজ্ঞানপার্টির সদস্যরা অচেতন করে ফেলে রেখে গেছে। বাসের মধ্যে থাকা যাত্রীরা তাকে উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর নিয়ে নিয়ে ভর্তি করেন। আমার বাবার নিকট থাকা মোবাইলও নেয়নি। ধারণা করা হচ্ছে পানের সঙ্গে চেতনানাশক খাইয়ে অচেতন করে নগদ টাকা লুট করতে চেয়েছিল।

চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক মোর্শেদ আলম বলেন, ধারণা করা হচ্ছে চেতনানাশক জাতীয় কিছু খাওয়ানো হয়েছে। প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ভর্তি করে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।